বিশ্বজমিন
‘ক্লাইমেট ইমার্জেন্সি’ ঘোষণা করেছে কয়েক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়
মানবজমিন ডেস্ক
১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
বিশ্বের কয়েক হাজার বিশ্ববিদ্যালয় বুধবার ‘ক্লাইমেট ইমার্জেন্সি’ ঘোষণা করেছে। পাশাপাশি তারা জাতিসংঘের সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। এতে বলা হয়েছে, ৬টি মহাদেশের কমপক্ষে ৭০০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ জন্য একত্রিত হয়েছে। তাদের প্রতিনিধিরা ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিষ্ক্রিয়তা অর্জন অথবা ২০৫০ সালের মধ্যে তা সর্বনিম্ন অবস্থায় নামিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন এক চিঠিতে। এতে তারা জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে কর্মভিত্তিক গবেষণা, দক্ষতার বিকাশ, পরিবেশগত শিক্ষার ক্যাম্পাসভিত্তিক ও এর বাইরে উন্নয়নে অধিকতর অর্থ সংস্থানের আহ্বান জানিয়েছেন।
এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি (ইউএনইপি)-এর পরিচালক ইঙ্গার অ্যান্ডারসেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এসব উদ্যোগ তুলে ধরা হয়েছে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে মন্ত্রীপর্যায়ের এক বৈঠকে। এ বিষয়ে ইঙ্গার অ্যান্ডারসন বলেন, আমরা ভবিষ্যতকে রূপায়ণের শিক্ষা দিই। জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি যেসব চ্যালেঞ্জ আসছে তাতে অধিক পদক্ষেপ নেয়ার দাবিতে সামনের সারিতে ক্রমবর্ধমান হারে এগিয়ে আসছেন যুব সমাজ। আর এমন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, যার সঙ্গে সরাসরি যুবসমাজ জড়িত, তা অবশ্যই এ কাজের ক্ষেত্রে এক মূল্যবান অবদান।
এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যেসব বিশ্ববিদ্যালয় তার মধ্যে রয়েছে কেনিয়ার স্ট্রাথমোর ইউনিভার্সিটি, চীনের টোংজি ইউনিভার্সিটি, ফ্রান্সের কেইডিজিই বিজনেস স্কুল, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের জায়েদ ইউনিভার্সিটি, মেক্সিকোর ইউনিভার্সিটি অব গুয়াদালাজারা প্রভৃতি। আশা করা হচ্ছে, এ বছরের শেষ নাগাদ এ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হবে আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয়। তাতে মোট সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি (ইউএনইপি)-এর পরিচালক ইঙ্গার অ্যান্ডারসেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এসব উদ্যোগ তুলে ধরা হয়েছে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে মন্ত্রীপর্যায়ের এক বৈঠকে। এ বিষয়ে ইঙ্গার অ্যান্ডারসন বলেন, আমরা ভবিষ্যতকে রূপায়ণের শিক্ষা দিই। জলবায়ু ও পরিবেশের প্রতি যেসব চ্যালেঞ্জ আসছে তাতে অধিক পদক্ষেপ নেয়ার দাবিতে সামনের সারিতে ক্রমবর্ধমান হারে এগিয়ে আসছেন যুব সমাজ। আর এমন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, যার সঙ্গে সরাসরি যুবসমাজ জড়িত, তা অবশ্যই এ কাজের ক্ষেত্রে এক মূল্যবান অবদান।
এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যেসব বিশ্ববিদ্যালয় তার মধ্যে রয়েছে কেনিয়ার স্ট্রাথমোর ইউনিভার্সিটি, চীনের টোংজি ইউনিভার্সিটি, ফ্রান্সের কেইডিজিই বিজনেস স্কুল, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের জায়েদ ইউনিভার্সিটি, মেক্সিকোর ইউনিভার্সিটি অব গুয়াদালাজারা প্রভৃতি। আশা করা হচ্ছে, এ বছরের শেষ নাগাদ এ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হবে আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয়। তাতে মোট সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে।