অনলাইন
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মুন
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে অস্থায়ী আশ্রয়ে থাকা ১১ লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গার কারণে স্থানীয় পর্যায়ে পরিবেশের ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়ছে, ক্যাম্প এলাকা পরিদর্শন করে তা স্বচক্ষে দেখলেন গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশনের চেয়ারম্যান জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন। বুধবার বিকালে হেলিকপ্টার যোগে কক্সবাজারের উখিয়ায় পৌঁছান তিনি। সেখানে কুতুপাংলয়ে কয়েকটি ক্যাম্প ঘুরে দেখেন। মুনের রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা পরিদর্শনকালে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রেসিডেন্ট হিলদা সি হেইন, বিশ্বব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ক্রিস্টালিনা জর্জিভাও সঙ্গে ছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন অতিথিদের সঙ্গ দেন। তারা কুতুপালংয়ে ২০ নম্বর ক্যাম্পে নেমে ১৭ নম্বর ক্যাম্প পর্যন্ত যান।
সেখানে বান কি মুন, প্রেসিডেন্ট হেইন ও সিইও জর্জিভা- ৩ অতিথি মিলে গাছের চারা রোপন করেন। জাতিসংঘ মহাসচিব থাকার সময় ২০০৮ সালে প্রথম বাংলাদেশ সফরে আসেন বান কি মুন। ২০১১ সালে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশ সফর করেন তিনি। দুইদফায় জাতিসংঘ মহাসচিবের দায়িত্ব পালনের পর গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন মুন; যে সংস্থাটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় কাজ করে। উল্লেখ্য, ঢাকা মিটিং অব দ্য গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশন-এ অংশ নিতে মুনসহ অন্য অতিথিরা বাংলাদেশ সফরে রয়েছেন।
সেখানে বান কি মুন, প্রেসিডেন্ট হেইন ও সিইও জর্জিভা- ৩ অতিথি মিলে গাছের চারা রোপন করেন। জাতিসংঘ মহাসচিব থাকার সময় ২০০৮ সালে প্রথম বাংলাদেশ সফরে আসেন বান কি মুন। ২০১১ সালে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশ সফর করেন তিনি। দুইদফায় জাতিসংঘ মহাসচিবের দায়িত্ব পালনের পর গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন মুন; যে সংস্থাটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় কাজ করে। উল্লেখ্য, ঢাকা মিটিং অব দ্য গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশন-এ অংশ নিতে মুনসহ অন্য অতিথিরা বাংলাদেশ সফরে রয়েছেন।