বাংলারজমিন
খুলনায় ১০ দিন ধরে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৭:৫৬ পূর্বাহ্ন
খুলনা মহানগরীর সিঅ্যান্ডবি কলোনি এলাকার আদর্শ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী হাসান মল্লিক ১০ দিন যাবৎ নিখোঁজ রয়েছে। গত ৩০শে জুন স্কুল থেকে বেরিয়ে আসার পর সে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। স্থানীয় প্রেস ক্লাবে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর পিতা মো. মনির মল্লিক এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করেন। তিনি পেশায় রঙ মিস্ত্রি। ১৭ নং ওয়ার্ডের ছোট বয়রার করিমনগর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন।
সংবাদ সম্মেলনে তার ভাষ্য, শিক্ষক ও অন্য শিক্ষার্থীর কাছে জানতে পারি আমার ছেলে এক ছাত্রীকে কটূক্তি করে। এ নিয়ে শিক্ষকরা অফিসকক্ষে এনে তাকে এ ব্যাপারে নিবৃত্ত থাকার পরামর্শ দেন। স্কুলের শিক্ষকরা মোবাইলফোনের মাধ্যমে তার মাকে স্কুলে ডেকে পাঠান। মা আসার আগেই এই শিক্ষার্থী স্কুল ত্যাগ করে। মা স্কুলে এসে শিক্ষকদের জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আগে মাদরাসায় পড়াকালীন সময় সে কয়েক দফা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পুত্র হাসান মল্লিক বাড়ি ফিরে আসবে- এমন আশাবাদ শিক্ষকদের কাছে ব্যক্ত করে তার মা স্কুল ত্যাগ করেন। পরদিন পরিবারের পক্ষ থেকে পুত্রের নিখোঁজ সংবাদ মাইকযোগে প্রচার করা হয়। ২রা জুলাই নিখোঁজ শিক্ষার্থীর বাবা সোনাডাঙ্গা থানায় জিডি করেন, নং-৯৫।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক এলিজা পারভীন জানান, ৩০শে জুন বিষয়টি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ অন্যদের জানাই। স্কুলের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট থানায় ২রা জুলাই জিডি করা হয়, নং-৯৯। প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগ, নিখোঁজ শিক্ষার্থী প্রায়ই মিথ্যার আশ্রয় নিতো।
সংবাদ সম্মেলনে তার ভাষ্য, শিক্ষক ও অন্য শিক্ষার্থীর কাছে জানতে পারি আমার ছেলে এক ছাত্রীকে কটূক্তি করে। এ নিয়ে শিক্ষকরা অফিসকক্ষে এনে তাকে এ ব্যাপারে নিবৃত্ত থাকার পরামর্শ দেন। স্কুলের শিক্ষকরা মোবাইলফোনের মাধ্যমে তার মাকে স্কুলে ডেকে পাঠান। মা আসার আগেই এই শিক্ষার্থী স্কুল ত্যাগ করে। মা স্কুলে এসে শিক্ষকদের জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আগে মাদরাসায় পড়াকালীন সময় সে কয়েক দফা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পুত্র হাসান মল্লিক বাড়ি ফিরে আসবে- এমন আশাবাদ শিক্ষকদের কাছে ব্যক্ত করে তার মা স্কুল ত্যাগ করেন। পরদিন পরিবারের পক্ষ থেকে পুত্রের নিখোঁজ সংবাদ মাইকযোগে প্রচার করা হয়। ২রা জুলাই নিখোঁজ শিক্ষার্থীর বাবা সোনাডাঙ্গা থানায় জিডি করেন, নং-৯৫।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক এলিজা পারভীন জানান, ৩০শে জুন বিষয়টি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ অন্যদের জানাই। স্কুলের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট থানায় ২রা জুলাই জিডি করা হয়, নং-৯৯। প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগ, নিখোঁজ শিক্ষার্থী প্রায়ই মিথ্যার আশ্রয় নিতো।