অনলাইন
ভুল চিকিৎসার দায়ে আটক ডাক্তারের মুক্তির দাবিতে গোপালগঞ্জে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ১:৪১ পূর্বাহ্ন
ভুল চিকিৎসার শিকার গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মরিয়ম সুলতানা মুন্নির বাবার দায়ের করা মামলায় আটক ডাক্তারের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে শিক্ষানবীস ডাক্তার ও নার্সরা। আজ সকাল ১০টায় জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে বঙ্গবন্ধু সড়কে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা। ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
গত ২০শে মে বশেমুরবিপ্রবি’র সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী মরিয়ম সুলতানা মুন্নি পিত্তথলিতে জমে থাকা পাথর অপারেশন করাতে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালের ডাক্তার তপন কুমার মন্ডলের তত্ত্বাবধানে পরদিন ২১শে মে সকালে অপারেশনের জন্য মুন্নিকে নিয়ে যাওয়া হয় অপারেশন থিয়েটারে। এরপর হাসপাতালের সিনিয়র নার্স শাহানাজ বেগম গ্যাসট্রাইটিস ইনজেকশন সারজেলের পরিবর্তে অ্যানেসথিয়া (অজ্ঞান) ইনজেকশন (সারফেক) পুশ করে। এর কিছুক্ষণের মধ্যে মুন্নি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এরপর তাকে খুলনা ও পরে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। মুন্নি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকের ভাষ্যমতে, বেঁচে থাকলেও তিনি আর কখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবেন না।
এদিকে এ ঘটনায় মুন্নির বাবা মোসারেফ মিয়া বাদী হয়ে ডাক্তার তপন কুমার মন্ডল, নার্স শাহানাজ বেগম ও নার্স কুহেলীকে আসামী করে গোপালগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ডাক্তার তপন কুমার মন্ডল ও নার্স কুহেলী উচ্চ আদালত থেকে অন্তবর্তীকালীন জামিন নেন। গত ৪দিন আগে ডাক্তার তপন কুমার ও নার্স কুহেলী গোপালগঞ্জ নিন্ম আদালতে হাজির হলে বিচারক তার জামিন বাতিল করে জেল হাজতে পাঠান।
গত ২০শে মে বশেমুরবিপ্রবি’র সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী মরিয়ম সুলতানা মুন্নি পিত্তথলিতে জমে থাকা পাথর অপারেশন করাতে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালের ডাক্তার তপন কুমার মন্ডলের তত্ত্বাবধানে পরদিন ২১শে মে সকালে অপারেশনের জন্য মুন্নিকে নিয়ে যাওয়া হয় অপারেশন থিয়েটারে। এরপর হাসপাতালের সিনিয়র নার্স শাহানাজ বেগম গ্যাসট্রাইটিস ইনজেকশন সারজেলের পরিবর্তে অ্যানেসথিয়া (অজ্ঞান) ইনজেকশন (সারফেক) পুশ করে। এর কিছুক্ষণের মধ্যে মুন্নি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এরপর তাকে খুলনা ও পরে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। মুন্নি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকের ভাষ্যমতে, বেঁচে থাকলেও তিনি আর কখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবেন না।
এদিকে এ ঘটনায় মুন্নির বাবা মোসারেফ মিয়া বাদী হয়ে ডাক্তার তপন কুমার মন্ডল, নার্স শাহানাজ বেগম ও নার্স কুহেলীকে আসামী করে গোপালগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ডাক্তার তপন কুমার মন্ডল ও নার্স কুহেলী উচ্চ আদালত থেকে অন্তবর্তীকালীন জামিন নেন। গত ৪দিন আগে ডাক্তার তপন কুমার ও নার্স কুহেলী গোপালগঞ্জ নিন্ম আদালতে হাজির হলে বিচারক তার জামিন বাতিল করে জেল হাজতে পাঠান।