বাংলারজমিন
১০৩ টাকায় কনস্টেবলের চাকরি
যশোরে ১৯৩ ও ময়মনসিংহে ২৫৭ জন নিয়োগ পেলো
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
অর্থ নয়, যোগ্যতা- এই মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে এবার স্বচ্ছতার সঙ্গে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১৯৩ জনকে নিয়োগ দিয়েছে যশোর পুলিশ বিভাগ। আরো ৩০ জন অপেক্ষমাণ রয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার মঈনুল হক এ তথ্য জানান। তার মতে- কৃষক, দিনমজুর, শ্রমিক, ভ্যানচালক, নরসুন্দরসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর সন্তানরা তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে এ চাকরি পেয়েছে। জেলা পুলিশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার জানান, গত ২২শে জুন ১৯৫০ জন পুলিশে চাকরির জন্য শারীরিক পরীক্ষায় অংশ নেয়। বাছাইকৃত ১০৬৯ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩৫৪ জন উত্তীর্ণ হয়। মৌখিক পরীক্ষায় ২২৩ জন উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ১৯৩ জনকে প্রাথমিক নিয়োগ ও ৩০ জনকে অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছে। প্রাথমিক নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে সাধারণ কোটায় ১১৬ জন পুরুষ, ৫০ জন নারী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২৩ জন ও পুলিশ পোষ্য কোটায় ৪ জন নিয়োগ পেয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে জানান, ইতিহাসে এই প্রথম ময়মনসিংহে ১০৩ টাকায় শতভাগ স্বচ্ছতায় মেধাবী ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেলো ২৫৭ জন। কোনো অবৈধ লেনদেন ছাড়া কনস্টেবল পদে চাকরি পেয়ে গরিব অসহায় যুবক-যুবতীরা খুশি হয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন অনেকে। গত সোমবার রাতে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইন্স হলরুমে বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ-২০১৯ এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশকালে নিয়োগপ্রাপ্তরা ও অভিভাবকরা আবেগ প্রকাশ করেন। শারীরিক মাপ, লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে চূড়ান্তভাবে ২৫৭ জনকে নির্বাচিত করা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে জানান, কোনো ধরনের ঘুষ বা অনৈতিক সুবিধা ছাড়াই পুলিশে নিয়োগের যে ঘোষণা দেয়া হয়েছিল তার বাস্তবায়ন করলেন মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম পিপিএম (বার)। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে মুন্সীগঞ্জ জেলায় এ বছর পুলিশ কনস্টেবল পদে ২২৬ জনকে চাকরি দিয়ে দৃষ্টান্ত দেখালেন তিনি। মুন্সীগঞ্জের ইতিহাসে এই প্রথম সর্বোচ্চ পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি পেয়েছে স্থানীয় নারী-পুরুষ। গতকাল দেশের বিভিন্ন জেলায় ১০০ টাকায় পুলিশের চাকরি হচ্ছে বলে যে খবর পাওয়া যায় তার শুরুটা করেছেন মুন্সীগঞ্জ জেলার বর্তমান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম পিপিএম (বার)। তিনি মুন্সীগঞ্জ জেলাতে ২০১৬ সালে যোগদানের পর থেকেই এই ঘোষণা দেন। এবং যার দৃষ্টান্ত ২০১৭ সালের ৮৩ জন ও ২০১৮ সালের ৮৫ জন এবং এ বছর ২২৬ জনের পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি। তিনিই প্রথম ২০১৭ সালে মুন্সীগঞ্জের পুলিশের মধ্যে ডোপ টেস্ট চালু করেছে।
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে জানান, ইতিহাসে এই প্রথম ময়মনসিংহে ১০৩ টাকায় শতভাগ স্বচ্ছতায় মেধাবী ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেলো ২৫৭ জন। কোনো অবৈধ লেনদেন ছাড়া কনস্টেবল পদে চাকরি পেয়ে গরিব অসহায় যুবক-যুবতীরা খুশি হয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন অনেকে। গত সোমবার রাতে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইন্স হলরুমে বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ-২০১৯ এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশকালে নিয়োগপ্রাপ্তরা ও অভিভাবকরা আবেগ প্রকাশ করেন। শারীরিক মাপ, লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে চূড়ান্তভাবে ২৫৭ জনকে নির্বাচিত করা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে জানান, কোনো ধরনের ঘুষ বা অনৈতিক সুবিধা ছাড়াই পুলিশে নিয়োগের যে ঘোষণা দেয়া হয়েছিল তার বাস্তবায়ন করলেন মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম পিপিএম (বার)। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে মুন্সীগঞ্জ জেলায় এ বছর পুলিশ কনস্টেবল পদে ২২৬ জনকে চাকরি দিয়ে দৃষ্টান্ত দেখালেন তিনি। মুন্সীগঞ্জের ইতিহাসে এই প্রথম সর্বোচ্চ পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি পেয়েছে স্থানীয় নারী-পুরুষ। গতকাল দেশের বিভিন্ন জেলায় ১০০ টাকায় পুলিশের চাকরি হচ্ছে বলে যে খবর পাওয়া যায় তার শুরুটা করেছেন মুন্সীগঞ্জ জেলার বর্তমান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম পিপিএম (বার)। তিনি মুন্সীগঞ্জ জেলাতে ২০১৬ সালে যোগদানের পর থেকেই এই ঘোষণা দেন। এবং যার দৃষ্টান্ত ২০১৭ সালের ৮৩ জন ও ২০১৮ সালের ৮৫ জন এবং এ বছর ২২৬ জনের পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি। তিনিই প্রথম ২০১৭ সালে মুন্সীগঞ্জের পুলিশের মধ্যে ডোপ টেস্ট চালু করেছে।