বাংলারজমিন
চৌদ্দগ্রামে ভাতা আত্মসাতের অভিযোগে চেয়ারম্যান বরখাস্ত
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিদেশে থাকা দুই মেম্বারের স্বাক্ষর জাল করে ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যানকে বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। গতকাল বিকালে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসুদ রানা।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৭ মে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বার পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ১৪ নং আলকরা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডে (ধোপাখিলা, কুলাসার ও জঙ্গলপুর) মেম্বার পদে নির্বাচিত হন দেলোয়ার হোসেন দেলু। তিনি দলীয় কোন্দলে হত্যাকাণ্ডের শিকার ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি জামাল উদ্দিনের ভাই। একইদিন নির্বাচিত হন ৭ নং ওয়ার্ডের (লক্ষ্মীপুর, কুঞ্জশ্রীপুর, কেন্দুয়া ও সাহেবনগর) মেম্বার নাজিম উদ্দিন। নির্বাচিত হওয়ার ৩-৬ মাসের মধ্যেই দুই মেম্বার জীবিকার উদ্দেশে বিদেশ চলে যান। এরই মধ্যে মেম্বার দেলোয়ার হোসেন ২১ মাস ও মেম্বার নাজিম উদ্দিন ১৮ মাস ধরে বিদেশে থাকলেও ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল মেম্বারদের স্বাক্ষর জাল করে ভাতা উত্তোলন করে নেন। ২০১৮ সালে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিনহাজুর রহমান বিষয়টি টের পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন। নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি বিষয়টি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে অবহিত করলে মন্ত্রণালয়ের ইউপি শাখা গত ৭ই জুলাই রোববার এক পরিপত্রের মাধ্যমে চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালকে বরখাস্ত করেন।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৭ মে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বার পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ১৪ নং আলকরা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডে (ধোপাখিলা, কুলাসার ও জঙ্গলপুর) মেম্বার পদে নির্বাচিত হন দেলোয়ার হোসেন দেলু। তিনি দলীয় কোন্দলে হত্যাকাণ্ডের শিকার ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি জামাল উদ্দিনের ভাই। একইদিন নির্বাচিত হন ৭ নং ওয়ার্ডের (লক্ষ্মীপুর, কুঞ্জশ্রীপুর, কেন্দুয়া ও সাহেবনগর) মেম্বার নাজিম উদ্দিন। নির্বাচিত হওয়ার ৩-৬ মাসের মধ্যেই দুই মেম্বার জীবিকার উদ্দেশে বিদেশ চলে যান। এরই মধ্যে মেম্বার দেলোয়ার হোসেন ২১ মাস ও মেম্বার নাজিম উদ্দিন ১৮ মাস ধরে বিদেশে থাকলেও ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল মেম্বারদের স্বাক্ষর জাল করে ভাতা উত্তোলন করে নেন। ২০১৮ সালে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিনহাজুর রহমান বিষয়টি টের পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন। নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি বিষয়টি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে অবহিত করলে মন্ত্রণালয়ের ইউপি শাখা গত ৭ই জুলাই রোববার এক পরিপত্রের মাধ্যমে চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলালকে বরখাস্ত করেন।