ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
কখনো কখনো সাকিবকে ছোট করে দেখি আমরা
স্পোর্টস ডেস্ক
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
ওয়ানডের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সেরা। বিশ্বকাপের মাঝ পথে বৃটিশ দৈনিক ডেইলি টেলিগ্রাফ বাংলাদেশের এই ক্রিকেট রত্নকে নিয়ে ফিচার ছাপে। যার শিরোনাম ছিল- ‘সাকিব কি ইতিহাসের সেরা অলরাউন্ডার?’ ব্যাটে-বলে অনেক ক্ষেত্রেই পূর্বের জামানার অলরাউন্ডারদের চেয়ে এগিয়ে সাকিব। এমনটি তাই লিখতেই পারে টেলিগ্রাফ। তবে বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশি এই অলরাউন্ডারকে নিয়ে বিশ্বকাপের আগে খুব একটা একটা আলোচনা হয়নি। আর নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ড্যানিয়েল ভেট্টোরি মনে করেন, কখনো কখনো সাকিবের সামর্থ্যকে ছোট করে দেখে ক্রিকেট বিশ্ব। তিনি বলেন, ‘আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে দীর্ঘদিন ধরে শীর্ষে সাকিব। তবে মাঝে মাঝে আমরা তার সামর্থ্যকে ছোট করে দেখি।’
বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ২ সেঞ্চুরি ৫ হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন সাকিব। তিনি ছাড়া বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বকাপে জোড়া শতক পেয়েছেন কেবল মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এক আসরে শচীন টেন্ডুলকারের সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস (৭) খেলার রেকর্ড স্পর্শ করেছেন সাকিব। প্রায় ৮৬ গড়ে করেছেন ৬০৬ রান। এক আসরে ছয়শ’র বেশি আছে আর চারজনের- ভারতের টেন্ডুলকার-রোহিত শর্মা, অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু হেইডেন-ডেভিড ওয়ার্নারে। এবারের বিশ্বকাপে বল হাতে ১১ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। আর বিশ্বকাপের এক আসরে চারশোর্ধ্ব রান আর ১০ উইকেটও নেই কারোর। এখানেই শেষ নয়। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান ও ৩০ উইকেট নেয়ার রেকর্ডটিও সাকিবের। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২৯৫ ম্যাচ খেলা সাবেক অলরাউন্ডার ভেট্টোরি বলেন, ‘বিশ্বকাপটা ফেনোমেনাল কেটেছে সাকিবের। সবাই জানে, ও কত ভালো খেলোয়াড়। কিন্তু সত্যি বলতে, সাকিব এত রান করবে তা আমরা কেউই ভাবিনি।’
ক্যারিয়ারের সিংহভাগ সময় মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন সাকিব। বিশ্বকাপের আগে ৩ নম্বর পজিশনে নিয়ে আসা হয় তাকে। যার সুফল পেয়েছে বাংলাদেশ। ভেট্টোরি বলেন, ‘সাকিবকে ৩ নম্বর পজিশনে খেলানোর সিদ্ধান্তাটা সঠিক ছিল। সে মুশফিকুর রহিমের চাপ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। তাদের দু’জনের বিশ্বকাপই ভালো কাটলো।’ এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি সাকিবই। তার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স সত্ত্বেও বিশ্বকাপে ১০ দলের মধ্যে অষ্টম হয়েছে বাংলাদেশ। ৯ ম্যাচে ৩ জয় ও ৫ হার দেখে টাইগাররা। একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।
বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ২ সেঞ্চুরি ৫ হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন সাকিব। তিনি ছাড়া বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বকাপে জোড়া শতক পেয়েছেন কেবল মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এক আসরে শচীন টেন্ডুলকারের সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস (৭) খেলার রেকর্ড স্পর্শ করেছেন সাকিব। প্রায় ৮৬ গড়ে করেছেন ৬০৬ রান। এক আসরে ছয়শ’র বেশি আছে আর চারজনের- ভারতের টেন্ডুলকার-রোহিত শর্মা, অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু হেইডেন-ডেভিড ওয়ার্নারে। এবারের বিশ্বকাপে বল হাতে ১১ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। আর বিশ্বকাপের এক আসরে চারশোর্ধ্ব রান আর ১০ উইকেটও নেই কারোর। এখানেই শেষ নয়। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান ও ৩০ উইকেট নেয়ার রেকর্ডটিও সাকিবের। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২৯৫ ম্যাচ খেলা সাবেক অলরাউন্ডার ভেট্টোরি বলেন, ‘বিশ্বকাপটা ফেনোমেনাল কেটেছে সাকিবের। সবাই জানে, ও কত ভালো খেলোয়াড়। কিন্তু সত্যি বলতে, সাকিব এত রান করবে তা আমরা কেউই ভাবিনি।’
ক্যারিয়ারের সিংহভাগ সময় মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন সাকিব। বিশ্বকাপের আগে ৩ নম্বর পজিশনে নিয়ে আসা হয় তাকে। যার সুফল পেয়েছে বাংলাদেশ। ভেট্টোরি বলেন, ‘সাকিবকে ৩ নম্বর পজিশনে খেলানোর সিদ্ধান্তাটা সঠিক ছিল। সে মুশফিকুর রহিমের চাপ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। তাদের দু’জনের বিশ্বকাপই ভালো কাটলো।’ এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি সাকিবই। তার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স সত্ত্বেও বিশ্বকাপে ১০ দলের মধ্যে অষ্টম হয়েছে বাংলাদেশ। ৯ ম্যাচে ৩ জয় ও ৫ হার দেখে টাইগাররা। একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।