বাংলারজমিন
নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে ৬ পুলিশের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রামে ৩৩ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ ঘুষ ছাড়াই শুধুমাত্র মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে হয়েছে। নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাৎক্ষণিকভাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিপন কুমার মোদককে খাগড়াছড়ি, এসআই আবু তালেবকে বরিশাল রেঞ্জে বদলি করা হয়। বরখাস্ত করা হয়েছে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে হিসাবরক্ষক আবদুল মান্নান ও উচ্চমান সহকারী ছকমল এবং রংপুর ডিএসবির এএসআই রুহুলকে। এছাড়া ডিআইজি অফিসে ক্লোজ করা হয়েছে স্প্রিড বোর্ড ড্রাইভার সাইদুর রহমান সায়েম ও রেশন স্টোরের ওজনদার আনিছুর রহমানকে। একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ঘুষের টাকা উদ্ধার করে ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা করে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম। তিনি সাংবাদিকদের নিয়োগপ্রাপ্ত ৩৩ জন পুলিশ সদস্যের নামের তালিকা দিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন ‘এখনো কারো বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে নিয়োগের অভিযোগ পেলে তা বাতিল করা হবে। এর সঙ্গে পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত মেনহাজুল আলম (সদ্য পদন্নতি প্রাপ্ত এসপি), ওসি সদর মাহফুজার রহমান, ডিএসবি ওসি শাহ-আলম প্রমুখ।
কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান বিপ্লব, সিনিয়র সাংবাদিক সফিখান, শফিকুল ইসলাম বেবু, খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, ফজলে এলাহী স্বপন, রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত মেনহাজুল আলম (সদ্য পদন্নতি প্রাপ্ত এসপি), ওসি সদর মাহফুজার রহমান, ডিএসবি ওসি শাহ-আলম প্রমুখ।
কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান বিপ্লব, সিনিয়র সাংবাদিক সফিখান, শফিকুল ইসলাম বেবু, খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, ফজলে এলাহী স্বপন, রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।