দেশ বিদেশ
ঘুষ নেয়ার অভিযোগে দুদকের মামলায় হুদা দম্পতির আগাম জামিন
স্টাফ রিপোর্টার
১০ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ন
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার স্ত্রী সিগমা হুদার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না হওয়া পর্যন্ত আগাম জামিন বাড়িয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই জামিন মঞ্জুর করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা নিজেই। অন্যদিকে, দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এর আগে ২০০৮ সালের ১৮ই জুন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় নাজমুল হুদা ও সিগমা হুদার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসৎ উদ্দেশ্যে লাভবান হওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। নথি থেকে জানা যায়, নাজমুল হুদা যোগাযোগমন্ত্রী থাকাকালে যমুনা বহুমুখী সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মার্গারেট ওয়ান লিমিটেড নিয়োগ পায়। নাজমুল হুদা ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে স্ত্রী সিগমা হুদার মালিকানাধীন খবরের অন্তরালে পত্রিকার ব্যাংক হিসেবে জমা দিতে বলেন। ঘুষের টাকা না দিলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাতিল এবং কালো তালিকাভূক্ত করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি। পরে প্রতিমাসে ২৫ হাজার টাকায় একমত হন নাজমুল হুদা ও সিগমা হুদা। ২০০৪ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত মার্গারেট ওয়ানের প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখার চেকে ৬ লাখ টাকা জমা করা হয় সিগমা হুদার ব্যাংক হিসেবে।॥
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা নিজেই। অন্যদিকে, দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এর আগে ২০০৮ সালের ১৮ই জুন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় নাজমুল হুদা ও সিগমা হুদার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসৎ উদ্দেশ্যে লাভবান হওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। নথি থেকে জানা যায়, নাজমুল হুদা যোগাযোগমন্ত্রী থাকাকালে যমুনা বহুমুখী সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মার্গারেট ওয়ান লিমিটেড নিয়োগ পায়। নাজমুল হুদা ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে স্ত্রী সিগমা হুদার মালিকানাধীন খবরের অন্তরালে পত্রিকার ব্যাংক হিসেবে জমা দিতে বলেন। ঘুষের টাকা না দিলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাতিল এবং কালো তালিকাভূক্ত করা হবে বলে হুমকি দেন তিনি। পরে প্রতিমাসে ২৫ হাজার টাকায় একমত হন নাজমুল হুদা ও সিগমা হুদা। ২০০৪ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত মার্গারেট ওয়ানের প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখার চেকে ৬ লাখ টাকা জমা করা হয় সিগমা হুদার ব্যাংক হিসেবে।॥