খেলা
ভারতের সর্বকালের সেরা দলে এই বিশ্বকাপের চারজন
স্পোর্টস ডেস্ক
৯ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
১৯৮৩ ও ২০১১, দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী ভারত সেমিফাইনাল খেলেছে ৮ বার। বিশ্বকাপের ইতিহাসে ম্যাচ জেতার নীরিখে প্রথম তিনে রয়েছে ভারত। ১৯৭৫ থেকে প্রতি বারই বিশ্বকাপ খেলেছে ভারত। কপিল দেব এবং মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে কাপ জিতেছে দু’বার। বিশ্বকাপ খেলা ভারতীয়দের মধ্যে থেকে সর্বকালের সেরা একাদশ তৈরি করেছে ভারতের জনপ্রিয় বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা। চলতি বিশ্বকাপের চার ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও জসপ্রিত বুমরাহ সুযোগ পেয়েছেন তাদের দলে।
ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। রান করার দিক দিয়ে বহু রেকর্ডই তার দখলে। বিশ্বকাপের আসরে সর্বাধিক ২২৭৮ রানের রেকর্ডও তার। বিশ্বকাপে রয়েছে ৬টি সেঞ্চুরি ও ১৫টি হাফ সেঞ্চুরি। তাকে ছাড়া ভারতের সর্বকালের সেরা একাদশ অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। শচীনের সঙ্গে এই দলে ওপেনার হিসেবে রাখা হয়েছে রোহিত শর্মাকে। চলতি বিশ্বকাপে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন এই ওপেনার। সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীর তালিকায় প্রথমে রয়েছেন তিনি। এই বিশ্বকাপে ৫টি সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েছেন এই ডানহাতি। বিরাট কোহলির হাত ধরেই আবার বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন দেখছে ভারতীয় শিবির। চলতি বিশ্বকাপে রান করেছেন ৪৪২। তার মধ্যে রয়েছে ৫টি হাফ-সেঞ্চুরি। প্রতিটি ম্যাচেই রান পেয়ে চলেছেন এই রান মেশিন। এই দলের তিন নম্বরে কোহলিকে রাখছে পত্রিকাটি। যুবরাজ সিংয়ের অলরাউন্ডিং পারফরমেন্সেই ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছিল ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্টুয়ার্ট ব্রডের এক ওভারে যুবরাজের ছয় ছক্কা ক্রিকেট মহলে মিথ হয়ে রয়েছে। ভারতের অন্যতম সেরা ফিনিশার যুবরাজকে তাই দলে রাখা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে ভারতের বিশ্বজয়ী দলে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন মহিন্দর অমরনাথ। ৩ উইকেট নিয়ে গুঁড়িয়ে দেন ক্লাইভ লয়েডের ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। বলে বিপক্ষকে ঘায়েল করার পাশাপাশি ব্যাটেও কার্যকর ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। মহেন্দ্র্র সিং ধোনিকে ভারতের অন্যতম সেরা অধিনায়ক বলা হয়। ক্ষুরধার বুদ্ধি আর অসাধারণ গেম প্ল্যানে প্রতিপক্ষকে মানসিকভাবেই হারিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখেন তিনি। ব্যাট হাতে ম্যাচের মোড় একাই ঘুরিয়ে দিতে পারেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফিনিশার। দলের উইকেট রক্ষা এবং নেতৃত্বে রাখা হয়েছে তাকে। ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের আগুনে বোলিংয়ের সামনেই ভেঙে পড়ে বিশ্বের বহু সেরা ব্যাটিং লাইনআপ। ব্যাট হাতেও ভয়ঙ্কর ছিলেন এই ‘হরিয়ানার হ্যারিকেন’। সাত নম্বরে রাখা হয়েছে বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারকে। স্পিন মন্ত্রে ভারতে নতুন যুগের সূচনা করেন অনিল কুম্বলে। তার লেগস্পিনের ফাঁদে নাস্তানাবুদ হয়েছে বিশ্বের বহু ব্যাটসম্যান। এই দলের স্পিন বিভাগের দায়িত্বে রাখা হয়েছে তাকে। অনিল কুম্বলের সঙ্গে স্পিন বিভাগে থাকছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। একদিনের ম্যাচে ১৫৬টি উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন। বিশ্বকাপেও তার রেকর্ড ভালই। এক সময়ে ভারতের পেস আক্রমণের অন্যতম মুখ ছিলেন জহির খান। তার আগুনে বোলিংয়ে ভর করেই ২০১১ সালে ২৮ বছর পর আবারও বিশ্বকাপের ট্রফি পায় ভারত। পেস আক্রমণে আস্থা থাকছে তার উপর। জহির খানের সঙ্গে থাকছেন জসপ্রিত বুমরাহ। চলতি বিশ্বকাপে অনবদ্য ফর্মে রয়েছেন এই ডানহাতি পেসার। নিখুঁত ইয়র্কার আর বিষাক্ত সুইংয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্বের তাবত ব্যাটিং লাইনআপ। চ্যাম্পিয়ন এই পেসারকে ছাড়া দল তৈরি করাই যায় না।
ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। রান করার দিক দিয়ে বহু রেকর্ডই তার দখলে। বিশ্বকাপের আসরে সর্বাধিক ২২৭৮ রানের রেকর্ডও তার। বিশ্বকাপে রয়েছে ৬টি সেঞ্চুরি ও ১৫টি হাফ সেঞ্চুরি। তাকে ছাড়া ভারতের সর্বকালের সেরা একাদশ অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। শচীনের সঙ্গে এই দলে ওপেনার হিসেবে রাখা হয়েছে রোহিত শর্মাকে। চলতি বিশ্বকাপে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন এই ওপেনার। সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীর তালিকায় প্রথমে রয়েছেন তিনি। এই বিশ্বকাপে ৫টি সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েছেন এই ডানহাতি। বিরাট কোহলির হাত ধরেই আবার বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন দেখছে ভারতীয় শিবির। চলতি বিশ্বকাপে রান করেছেন ৪৪২। তার মধ্যে রয়েছে ৫টি হাফ-সেঞ্চুরি। প্রতিটি ম্যাচেই রান পেয়ে চলেছেন এই রান মেশিন। এই দলের তিন নম্বরে কোহলিকে রাখছে পত্রিকাটি। যুবরাজ সিংয়ের অলরাউন্ডিং পারফরমেন্সেই ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছিল ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্টুয়ার্ট ব্রডের এক ওভারে যুবরাজের ছয় ছক্কা ক্রিকেট মহলে মিথ হয়ে রয়েছে। ভারতের অন্যতম সেরা ফিনিশার যুবরাজকে তাই দলে রাখা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে ভারতের বিশ্বজয়ী দলে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন মহিন্দর অমরনাথ। ৩ উইকেট নিয়ে গুঁড়িয়ে দেন ক্লাইভ লয়েডের ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। বলে বিপক্ষকে ঘায়েল করার পাশাপাশি ব্যাটেও কার্যকর ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। মহেন্দ্র্র সিং ধোনিকে ভারতের অন্যতম সেরা অধিনায়ক বলা হয়। ক্ষুরধার বুদ্ধি আর অসাধারণ গেম প্ল্যানে প্রতিপক্ষকে মানসিকভাবেই হারিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখেন তিনি। ব্যাট হাতে ম্যাচের মোড় একাই ঘুরিয়ে দিতে পারেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফিনিশার। দলের উইকেট রক্ষা এবং নেতৃত্বে রাখা হয়েছে তাকে। ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের আগুনে বোলিংয়ের সামনেই ভেঙে পড়ে বিশ্বের বহু সেরা ব্যাটিং লাইনআপ। ব্যাট হাতেও ভয়ঙ্কর ছিলেন এই ‘হরিয়ানার হ্যারিকেন’। সাত নম্বরে রাখা হয়েছে বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারকে। স্পিন মন্ত্রে ভারতে নতুন যুগের সূচনা করেন অনিল কুম্বলে। তার লেগস্পিনের ফাঁদে নাস্তানাবুদ হয়েছে বিশ্বের বহু ব্যাটসম্যান। এই দলের স্পিন বিভাগের দায়িত্বে রাখা হয়েছে তাকে। অনিল কুম্বলের সঙ্গে স্পিন বিভাগে থাকছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। একদিনের ম্যাচে ১৫৬টি উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন। বিশ্বকাপেও তার রেকর্ড ভালই। এক সময়ে ভারতের পেস আক্রমণের অন্যতম মুখ ছিলেন জহির খান। তার আগুনে বোলিংয়ে ভর করেই ২০১১ সালে ২৮ বছর পর আবারও বিশ্বকাপের ট্রফি পায় ভারত। পেস আক্রমণে আস্থা থাকছে তার উপর। জহির খানের সঙ্গে থাকছেন জসপ্রিত বুমরাহ। চলতি বিশ্বকাপে অনবদ্য ফর্মে রয়েছেন এই ডানহাতি পেসার। নিখুঁত ইয়র্কার আর বিষাক্ত সুইংয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্বের তাবত ব্যাটিং লাইনআপ। চ্যাম্পিয়ন এই পেসারকে ছাড়া দল তৈরি করাই যায় না।