বিশ্বজমিন
কর্নাটকে গভীর সঙ্কটে কুমারাস্বামীর সরকার
মানবজমিন ডেস্ক
৮ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ১:১৫ পূর্বাহ্ন
ভারতের কর্ণাটকে এইচডি কুমারাস্বামী নেতৃত্বাধীন সরকার ভীষণ এক সঙ্কটে। কংগ্রেস ও জনতা দল সেকুলার (জেডিএস)-এর ১৩ জন বিধায়ক বেঁকে বসে পদত্যাগ করেছেন। ফলে সেখানকার রাজনীতি টালমাটাল হয়ে উঠেছে। সরকারের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়ে মন্ত্রীর পদ ত্যাগ করেছেন স্বতন্ত্র বিধায়ক নগেশ। পদত্যাগীরা কেউই পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করতে রাজি হচ্ছেন না। এ অবস্থায় কুমারাস্বামী কিভাবে সরকার টিকিয়ে রাখবেন তা এক বড় প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
এতে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত এক সফর শেষে রোববার দেশে ফিরেছেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারাস্বামী। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে তিনি দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। কিন্তু সেখান থেকে কোনো আশাব্যঞ্জক সাড়া মেলে নি। ফলে তার ১৩ মাস বয়সী জোট সরকার এখন নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। পদত্যাগ করা বিধায়করা মুম্বাইয়ে সোফিটেল হোটেল ক্যাম্প স্থাপন করে সেখানে অবস্থান করছেন। ফলে ওই হোটেলটি হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতির কেন্দ্রবিন্দু। এসব বিধায়ককে মত পাল্টাতে কংগ্রেস ও জেডিএসও চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাতে কোনো ফল হয় নি।
পদত্যাগী বিধায়কদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী জি পরমেশ্বর। তিনি কর্নাটকে কংগ্রেস দলের সব মন্ত্রীকে সকালের নাস্তায় আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেকানে তিনি তাদেরকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানাবেন বলে খবর দিচ্ছে জি নিউজ। বলা হচ্ছে, এটা করা হলে যে শূন্য পদ সৃষ্টি হবে সেখানে ওইসব বিধায়কদের দায়িত্ব দেয়া হবে। তবে কোনো কোনো সূত্র বলছে, যদি সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াকে ক্ষমতায় ফেরানো হয় অথবা কুমারাস্বামীর স্তলে কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা মল্লিকার্জুন খার্গেকে বসানো হয় তাহলে সমঝোতার একটি ফর্মুলা বেরিয়ে আসতে পারে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বেঁকে বসা বিধায়কদের পদত্যাগপত্র গৃহীত হয় নি। তবে আজ সোমবাই এর গতি দ্রুত পাল্টো যেতে পারে।
এতে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত এক সফর শেষে রোববার দেশে ফিরেছেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারাস্বামী। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে তিনি দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। কিন্তু সেখান থেকে কোনো আশাব্যঞ্জক সাড়া মেলে নি। ফলে তার ১৩ মাস বয়সী জোট সরকার এখন নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। পদত্যাগ করা বিধায়করা মুম্বাইয়ে সোফিটেল হোটেল ক্যাম্প স্থাপন করে সেখানে অবস্থান করছেন। ফলে ওই হোটেলটি হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতির কেন্দ্রবিন্দু। এসব বিধায়ককে মত পাল্টাতে কংগ্রেস ও জেডিএসও চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাতে কোনো ফল হয় নি।
পদত্যাগী বিধায়কদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী জি পরমেশ্বর। তিনি কর্নাটকে কংগ্রেস দলের সব মন্ত্রীকে সকালের নাস্তায় আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেকানে তিনি তাদেরকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানাবেন বলে খবর দিচ্ছে জি নিউজ। বলা হচ্ছে, এটা করা হলে যে শূন্য পদ সৃষ্টি হবে সেখানে ওইসব বিধায়কদের দায়িত্ব দেয়া হবে। তবে কোনো কোনো সূত্র বলছে, যদি সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াকে ক্ষমতায় ফেরানো হয় অথবা কুমারাস্বামীর স্তলে কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা মল্লিকার্জুন খার্গেকে বসানো হয় তাহলে সমঝোতার একটি ফর্মুলা বেরিয়ে আসতে পারে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বেঁকে বসা বিধায়কদের পদত্যাগপত্র গৃহীত হয় নি। তবে আজ সোমবাই এর গতি দ্রুত পাল্টো যেতে পারে।