অনলাইন
নিজের পেটে গুলি চালিয়ে ফিরোজ রশীদের পুত্রবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা
অনলাইন ডেস্ক
৮ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
নিজের পেটে নিজেই গুলি চালিয়েছে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদের পুত্রবধূ। গুলিবিদ্ধ ফিরোজ রশীদের ছেলের বউয়ের নাম মেরিনা শোয়েব। বর্তমানে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ধারনা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। রোববার রাত ৯টার দিকে ধানমন্ডি ৯/এ-এর বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছেন, ২ বছর আগে ফিরোজ রশিদের ছেলে কাজী শোয়েব রশিদের সঙ্গে মেরিনার ডিভোর্স হয়ে যায়। কিন্তু নিজের বাবার বাড়িতেও ঠাঁই না হওয়ায় তিনি ওই বাড়িতেই ফিরে এসে মেয়ের সঙ্গে থাকতেন।
ধানমন্ডি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. পারভেজ ইসলাম পিপিএম বার জানান, ২০১৭ সালে ফিরোজ রশিদের ছেলের সঙ্গে মেরিনার ডিভোর্স হয়। মেরিনা উচ্ছৃংখল জীবন-যাপন করতেন। এ কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনাও হতো না। পরিবার তার এ ধরনের জীবন-যাপন মেনে নিতে না পারায় মেরিনা নিজেই এ ডিভোর্স দেন।
ডিভোর্সের পর তিনি নিজের বাবার বাড়ি চলে যান। কিন্তু তাকে তার বাবাও জায়গা দেয়নি। পরে উপায় না পেয়ে আবার ফিরে আসেন। তার অনুনয়-বিনয়ের কারণে ওই বাড়িতে থাকার সুযোগ দেয়া হয়। তিনি তার ২০ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে এককক্ষে থাকতেন। একই বাড়িতে থাকলেও শোয়েব রশিদের সঙ্গে তার কোন যোগাযোগ ছিলো না।
মেরিনার বরাত দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা পারভেজ জানান, রাতে বাসায় কেউ ছিলো না। ওই সময় শোয়েব রশিদের ঘরের আলমারি থেকে পিস্তল বের করে তিনি নিজেই নিজের পেটে গুলি চালান। পরে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অস্ত্রোপচার করা হয়।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছেন, ২ বছর আগে ফিরোজ রশিদের ছেলে কাজী শোয়েব রশিদের সঙ্গে মেরিনার ডিভোর্স হয়ে যায়। কিন্তু নিজের বাবার বাড়িতেও ঠাঁই না হওয়ায় তিনি ওই বাড়িতেই ফিরে এসে মেয়ের সঙ্গে থাকতেন।
ধানমন্ডি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. পারভেজ ইসলাম পিপিএম বার জানান, ২০১৭ সালে ফিরোজ রশিদের ছেলের সঙ্গে মেরিনার ডিভোর্স হয়। মেরিনা উচ্ছৃংখল জীবন-যাপন করতেন। এ কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনাও হতো না। পরিবার তার এ ধরনের জীবন-যাপন মেনে নিতে না পারায় মেরিনা নিজেই এ ডিভোর্স দেন।
ডিভোর্সের পর তিনি নিজের বাবার বাড়ি চলে যান। কিন্তু তাকে তার বাবাও জায়গা দেয়নি। পরে উপায় না পেয়ে আবার ফিরে আসেন। তার অনুনয়-বিনয়ের কারণে ওই বাড়িতে থাকার সুযোগ দেয়া হয়। তিনি তার ২০ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে এককক্ষে থাকতেন। একই বাড়িতে থাকলেও শোয়েব রশিদের সঙ্গে তার কোন যোগাযোগ ছিলো না।
মেরিনার বরাত দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা পারভেজ জানান, রাতে বাসায় কেউ ছিলো না। ওই সময় শোয়েব রশিদের ঘরের আলমারি থেকে পিস্তল বের করে তিনি নিজেই নিজের পেটে গুলি চালান। পরে বিষয়টি জানতে পেরে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অস্ত্রোপচার করা হয়।