বাংলাদেশ কর্নার
কেমন খেললেন টাইগাররা?
বিশ্বকাপ ডেস্ক
৬ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৬:২২ পূর্বাহ্ন
শেষ হয়েছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন। প্রথম রাউন্ড খেলেই দেশে ফেরার পালা। প্রথম রাউন্ডের ৯ ম্যাচের ৮ ম্যাচ খেলা গড়ায় মাঠে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটি ভেসে যায় বৃষ্টিতে। টাইগাররা জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে।
বিশ্বকাপে আলো ছড়ান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। আর সেইসঙ্গে শতকের দেখা পান মুশফিকুর রহীম আর দু’বার ৫ উইকেট পান মোস্তাফিজুর রহমান। আর লিটন দাসের বিশ্বকাপে অভিষেক ম্যাচে অপরাজিত ৯৪ রান বেশ নজর কাড়ে। বিশ্বকাপে দলে ছিলেন ১৫ জন ক্রিকেটার। তবে পেসার আবু জায়েদ চোধুরী রাহীর খেলা হয়নি একটি ম্যাচও।
এবার দেখে নেয়া যাক বিশ্বকাপে ১৪ ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স-
তামিম ইকবাল
বাংলাদেশী এই নির্ভরযোগ্য ওপেনার নিজেকে হারিয়ে ফেলেন বিশ্বকাপে। ৮ ম্যাচ খেলে করেন মাত্র ২৩৫ রান। যেখানে অর্ধশতক ছিলো মাত্র ১ ম্যাচে।
সৌম্য সরকার
টাইগার আরেক আক্রমণাত্মক ওপেনার সৌম্য সরকারের পারফরম্যান্সও ছিলো বেশ নাজুক। তবে বল হাতে ৪ উইকেট নিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। তিনি ৮ ম্যাচে করেন ১৬৬ রান।
সাকিব আল হাসান
বিশ্বকাপে উজাড় করে দিয়েছেন নিজেকে। ৮ ম্যাচ করেন ৬০৬ রান। যাতে ছিলো ৫টি অর্ধশতক ও ২টি শতকের ইনিংস। এছাড়া বল হাতেও বেশ উজ্জ্বল ছিলেন তিনি। নেন ১১ উইকেট। ৫ উইকেট পান একবার।
মুশফিকুর রহীম
টাইগার শিবিরের আরেক ভরাসার নাম মুশফিকুর রহীম। বিশ্বকাপে খেলেছেন বেশ। ৮ ইনিংসে করেছেন ৩৬৭ রান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক শতকের পাশাপাশি করেছেন ২টি অর্ধশতক।
লিটন দাস
লিটন দাসের বিশ্বকাপে অভিষেকটা ছিলো রাজকীয়। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে খেলেন ৯৪ রানের অপরাজিত ইনিংস। তবে এরপর খেই হারিয়ে ফেলেন তিনি। ৫ ইনিংস খেলে করেন ১৮৪ রান।
মোহাম্মদ মিঠুন
মোহাম্মদ মিঠুনের ব্যাটে ছিলো না রানের দেখা। ৩ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৪৭ রান।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
টাইগার শিবিরের আরেক ভরসার নাম। ৭ ইনিংস খেলে করেছেন ২১৯ রান। অর্ধ শতকের ইনিংস ছিলো একটি।
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত
অফস্পিনিং অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক সৈকত। তবে নামের সুবিচার করতে ব্যর্থ তিনি। ৭ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৯৬ রান। উইকেট পেয়েছেন ৩টি।
সাব্বির রহমান
মারকাটারি ব্যাটসম্যান সাব্বির রহমান। তিনি ২ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৩৬ রান।
মেহেদী হাসান মিরাজ
টাইগার শিবিরের স্পিনার। ৭ ইনিংসে হাত ঘুরিয়ে কাবু করেছেন ৬ ব্যাটসম্যানকে। আর রান করেছেন ৩৭।
মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন
পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এই বিশ্বকাপে আলো ছড়িয়েছেন বেশ। ৬ ম্যাচে নিয়েছেন ১৩ উইকেট। রান করেছেন ৮৭। ভারতের বিপক্ষে অর্ধশতকের পাশাপাশি একাই লড়ে যাওয়ার ইনিংসটি সাধুবাধ কুড়িয়েছে বেশ।
মাশরাফি বিন মর্তুজা
বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। পুরো বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচ উইকেট পেয়েছেন মাত্র ১টি। রান করেছেন ৩৪।
মোস্তাফিজুর রহমান
কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। দুই বার কাবু করেছেন ৫ ব্যাটসম্যানকে। পেয়েছেন ২০ উইকেট।
রুবেল হোসেন
পেসার রুবেল হোসেন। খেলেছেন ২ ম্যাচ। শিকার করেছেন মাত্র ১ উইকেট।
বিশ্বকাপে আলো ছড়ান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। আর সেইসঙ্গে শতকের দেখা পান মুশফিকুর রহীম আর দু’বার ৫ উইকেট পান মোস্তাফিজুর রহমান। আর লিটন দাসের বিশ্বকাপে অভিষেক ম্যাচে অপরাজিত ৯৪ রান বেশ নজর কাড়ে। বিশ্বকাপে দলে ছিলেন ১৫ জন ক্রিকেটার। তবে পেসার আবু জায়েদ চোধুরী রাহীর খেলা হয়নি একটি ম্যাচও।
এবার দেখে নেয়া যাক বিশ্বকাপে ১৪ ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স-
তামিম ইকবাল
বাংলাদেশী এই নির্ভরযোগ্য ওপেনার নিজেকে হারিয়ে ফেলেন বিশ্বকাপে। ৮ ম্যাচ খেলে করেন মাত্র ২৩৫ রান। যেখানে অর্ধশতক ছিলো মাত্র ১ ম্যাচে।
সৌম্য সরকার
টাইগার আরেক আক্রমণাত্মক ওপেনার সৌম্য সরকারের পারফরম্যান্সও ছিলো বেশ নাজুক। তবে বল হাতে ৪ উইকেট নিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি। তিনি ৮ ম্যাচে করেন ১৬৬ রান।
সাকিব আল হাসান
বিশ্বকাপে উজাড় করে দিয়েছেন নিজেকে। ৮ ম্যাচ করেন ৬০৬ রান। যাতে ছিলো ৫টি অর্ধশতক ও ২টি শতকের ইনিংস। এছাড়া বল হাতেও বেশ উজ্জ্বল ছিলেন তিনি। নেন ১১ উইকেট। ৫ উইকেট পান একবার।
মুশফিকুর রহীম
টাইগার শিবিরের আরেক ভরাসার নাম মুশফিকুর রহীম। বিশ্বকাপে খেলেছেন বেশ। ৮ ইনিংসে করেছেন ৩৬৭ রান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক শতকের পাশাপাশি করেছেন ২টি অর্ধশতক।
লিটন দাস
লিটন দাসের বিশ্বকাপে অভিষেকটা ছিলো রাজকীয়। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে খেলেন ৯৪ রানের অপরাজিত ইনিংস। তবে এরপর খেই হারিয়ে ফেলেন তিনি। ৫ ইনিংস খেলে করেন ১৮৪ রান।
মোহাম্মদ মিঠুন
মোহাম্মদ মিঠুনের ব্যাটে ছিলো না রানের দেখা। ৩ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৪৭ রান।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
টাইগার শিবিরের আরেক ভরসার নাম। ৭ ইনিংস খেলে করেছেন ২১৯ রান। অর্ধ শতকের ইনিংস ছিলো একটি।
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত
অফস্পিনিং অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক সৈকত। তবে নামের সুবিচার করতে ব্যর্থ তিনি। ৭ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৯৬ রান। উইকেট পেয়েছেন ৩টি।
সাব্বির রহমান
মারকাটারি ব্যাটসম্যান সাব্বির রহমান। তিনি ২ ইনিংস খেলে করেছেন মাত্র ৩৬ রান।
মেহেদী হাসান মিরাজ
টাইগার শিবিরের স্পিনার। ৭ ইনিংসে হাত ঘুরিয়ে কাবু করেছেন ৬ ব্যাটসম্যানকে। আর রান করেছেন ৩৭।
মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন
পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এই বিশ্বকাপে আলো ছড়িয়েছেন বেশ। ৬ ম্যাচে নিয়েছেন ১৩ উইকেট। রান করেছেন ৮৭। ভারতের বিপক্ষে অর্ধশতকের পাশাপাশি একাই লড়ে যাওয়ার ইনিংসটি সাধুবাধ কুড়িয়েছে বেশ।
মাশরাফি বিন মর্তুজা
বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। পুরো বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচ উইকেট পেয়েছেন মাত্র ১টি। রান করেছেন ৩৪।
মোস্তাফিজুর রহমান
কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। দুই বার কাবু করেছেন ৫ ব্যাটসম্যানকে। পেয়েছেন ২০ উইকেট।
রুবেল হোসেন
পেসার রুবেল হোসেন। খেলেছেন ২ ম্যাচ। শিকার করেছেন মাত্র ১ উইকেট।