বিশ্বজমিন
ভিসার মেয়াদ শেষে ৯ বছর বসবাস, বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশী গ্রেপ্তার
মানবজমিন ডেস্ক
৫ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও অবস্থান করার দায়ে ভারতের বেঙ্গালুরুতে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক বাংলাদেশী। প্রায় নয় বছর ধরে অবৈধভাবে সেখানে বসবাস করছিলেন তিনি। ওই বাংলাদেশীর নাম অনিক মোহাম্মদ ইকতিয়ার উদ্দিন (৩৫)। বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জে তার জন্ম। মঙ্গলবার গোপন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে কেন্দ্রীয় অপরাধ বিভাগ (সিসিবি)। এ খবর দিয়েছে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
খবরে বলা হয়, ২০০৩ সালে রাজাজিনগরের বিবেকানন্দ কলেজ অব ল’তে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে ভারত যান অনিক। স্নাতক শেষে ইউনিভার্সিটি ল কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি। কিন্তু পড়াশোনা শেষে আর দেশে ফিরে আসেননি। সেখানেই চাকরি নিয়ে থাকা শুরু করেন। ২০১০ সালে তার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও বেঙ্গালুরুতেই ঠাই গেড়ে বসেন তিনি। ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন। ভারতীয় এক নারীকে বিয়ে করেন। সিসিবি জানিয়েছে, সেখানে থাকার জন্য নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রমাণ করতে ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করেছিলেন অনিক। গ্রেপ্তারের সময় তিনি স্থানীয় ট্যাক্সি পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ওলা’র একজন উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
বেঙ্গালুরু পুলিশের ডেপুটি কমিশনার এস গিরিশ জানান, অনিক ভুয়া ‘আধার কার্ড’, ভোটার কার্ড ও একটি ভারতীয় পাসপোর্ট বানাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাকে গ্রেপ্তারের সময় তিনি ওলা’র উচ্চ পদস্থ একজন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছিলেন। এ বিষয়ে আরো তদন্তের জন্য মামলাটি আমরা ভারতীনগর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে দিয়েছি।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, অনিকের বিরুদ্ধে বিদেশি বিষয়ক আইন, পাসপোর্ট বিষয়ক আইন এবং জালিয়াতি, ভুয়া নথি তৈরি, ভিসার মেয়াদ শেষের পরেও অবস্থান করা বিষয়ে ভারতীয় পেনাল কোডের অধীনে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ভারতে অবৈধভাবে অবস্থানরত বাংলাদেশীদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে দেশটির পুলিশ বাহিনী।
পুলিশ জানায়, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তা না বাড়িয়ে অবৈধভাবে বসবাস শুরু করেন অনিক। ওই শহরে কর্মরত পশ্চিমবঙ্গের এক নারীকে বিয়ে করেন। এক তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, তিনি চাইলে বৈধভাবেই নিজের ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারতেন। কিন্তু তা না করে, কেন তিনি এই অবৈধ পথ বেঁছে নিলেন সে বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারছি না।
খবরে বলা হয়, ২০০৩ সালে রাজাজিনগরের বিবেকানন্দ কলেজ অব ল’তে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে ভারত যান অনিক। স্নাতক শেষে ইউনিভার্সিটি ল কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি। কিন্তু পড়াশোনা শেষে আর দেশে ফিরে আসেননি। সেখানেই চাকরি নিয়ে থাকা শুরু করেন। ২০১০ সালে তার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও বেঙ্গালুরুতেই ঠাই গেড়ে বসেন তিনি। ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন। ভারতীয় এক নারীকে বিয়ে করেন। সিসিবি জানিয়েছে, সেখানে থাকার জন্য নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রমাণ করতে ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করেছিলেন অনিক। গ্রেপ্তারের সময় তিনি স্থানীয় ট্যাক্সি পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ওলা’র একজন উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
বেঙ্গালুরু পুলিশের ডেপুটি কমিশনার এস গিরিশ জানান, অনিক ভুয়া ‘আধার কার্ড’, ভোটার কার্ড ও একটি ভারতীয় পাসপোর্ট বানাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাকে গ্রেপ্তারের সময় তিনি ওলা’র উচ্চ পদস্থ একজন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছিলেন। এ বিষয়ে আরো তদন্তের জন্য মামলাটি আমরা ভারতীনগর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে দিয়েছি।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, অনিকের বিরুদ্ধে বিদেশি বিষয়ক আইন, পাসপোর্ট বিষয়ক আইন এবং জালিয়াতি, ভুয়া নথি তৈরি, ভিসার মেয়াদ শেষের পরেও অবস্থান করা বিষয়ে ভারতীয় পেনাল কোডের অধীনে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ভারতে অবৈধভাবে অবস্থানরত বাংলাদেশীদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে দেশটির পুলিশ বাহিনী।
পুলিশ জানায়, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তা না বাড়িয়ে অবৈধভাবে বসবাস শুরু করেন অনিক। ওই শহরে কর্মরত পশ্চিমবঙ্গের এক নারীকে বিয়ে করেন। এক তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, তিনি চাইলে বৈধভাবেই নিজের ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারতেন। কিন্তু তা না করে, কেন তিনি এই অবৈধ পথ বেঁছে নিলেন সে বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারছি না।