অনলাইন
শিবগঞ্জে বয়স্কভাতার টাকা মেম্বারের পকেটে
শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে দরিদ্রদের বয়স্ক ভাতার টাকা এক মেম্বারের পকেটে ঢুকেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে এলাকায় নানান গুঞ্জন শুরু হয়েছে। বুধবার বিকালে শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর ইউনিয়ন চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
মোবারকপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহেব গ্রামের সুবিধাভোগি মৃত কসিমুদ্দিনের ছেলে মো. আত্তাব আলীর নমিনী মো. আলম আলী ও একই এলাকার সোনাদ্দি মন্ডলের স্ত্রী সারফুল বেগমের নোমিনী মোসা. মনোয়ারা বেগম এর কাছ থেকে ওয়ার্ড সদস্য মো. কামরুজ্জামান বয়স্কভাতার টাকা উত্তোলনের পর তাদের টাকা কেড়ে নেয়। পরে ওই টাকা থেকে ১৫০০ দিয়ে বাকি সাড়ে ১০ হাজার টাকা নিজ পকেটে ঢুকায়।
ভুক্তভুগী মনোয়ারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমার মায়ের নামে বয়স্কভাতা কার্ড ছিল, আর আমাকে নমিনী করা হয়েছিল। কিন্তু আমার মা মারা যান। যার ফলে মায়ের প্রাপ্ত বয়স্ক ভাতার টাকা আমার নামে উত্তোলন হয় ৬ হাজার টাকা। আর টাকা উত্তোলনের পর কামরুজ্জামান আমার হাত থেকে টাকা কেড়ে নিয়ে ১৫০০ ফেরত দেয় এবং সাড়ে ৪ হাজার টাকা নিজের পকেটে ঢুকিয়ে নেয়।
অপর ভুক্তভুগী মো. আলম আলী একই অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছ থেকে যখন সব টাকা নিয়ে মাত্র ১৫০০ টাকা দেয় তখন আমার কান্না চলে আসে এবং আমি অভিমান করে পুরো টাকা দিয়ে চলে আসি। কিন্তু কামরুল মেম্বার একবারের জন্যও আমাকে পেছন থেকে ডাকেনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মোবারকপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. কামরুজ্জামান বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমি এ বিষয় কিছুই জানি না।
মোবারকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুর রহমার (তৌহিদ মিঞা) বলেন, এ ঘটনা শোনার পর আমি অনুতপ্ত হয়েছি এবং ভুক্তভুগীদের প্রাপ্ত টাকা ফিরিয়ে দিতে ওই ওয়ার্ড সদস্য বা ঘটনায় জড়িতদের সঙ্গে কথা বলেছি। আশা করি এটা দ্রুত সমাধান হবে এবং এরপর এ ধরণের কোনো ঘটনা ঘটবে না।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার কাঞ্চন কুমার দাস জানান, ঘটনাটি জানার পর আমি ইউপি চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুর রহমার (তৌহিদ মিঞা) এর সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধানের জন্য বলেছি। এছাড়া ভুক্তভূগীরা যদি আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়, তাহলে আমি প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
মোবারকপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহেব গ্রামের সুবিধাভোগি মৃত কসিমুদ্দিনের ছেলে মো. আত্তাব আলীর নমিনী মো. আলম আলী ও একই এলাকার সোনাদ্দি মন্ডলের স্ত্রী সারফুল বেগমের নোমিনী মোসা. মনোয়ারা বেগম এর কাছ থেকে ওয়ার্ড সদস্য মো. কামরুজ্জামান বয়স্কভাতার টাকা উত্তোলনের পর তাদের টাকা কেড়ে নেয়। পরে ওই টাকা থেকে ১৫০০ দিয়ে বাকি সাড়ে ১০ হাজার টাকা নিজ পকেটে ঢুকায়।
ভুক্তভুগী মনোয়ারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমার মায়ের নামে বয়স্কভাতা কার্ড ছিল, আর আমাকে নমিনী করা হয়েছিল। কিন্তু আমার মা মারা যান। যার ফলে মায়ের প্রাপ্ত বয়স্ক ভাতার টাকা আমার নামে উত্তোলন হয় ৬ হাজার টাকা। আর টাকা উত্তোলনের পর কামরুজ্জামান আমার হাত থেকে টাকা কেড়ে নিয়ে ১৫০০ ফেরত দেয় এবং সাড়ে ৪ হাজার টাকা নিজের পকেটে ঢুকিয়ে নেয়।
অপর ভুক্তভুগী মো. আলম আলী একই অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছ থেকে যখন সব টাকা নিয়ে মাত্র ১৫০০ টাকা দেয় তখন আমার কান্না চলে আসে এবং আমি অভিমান করে পুরো টাকা দিয়ে চলে আসি। কিন্তু কামরুল মেম্বার একবারের জন্যও আমাকে পেছন থেকে ডাকেনি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মোবারকপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. কামরুজ্জামান বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমি এ বিষয় কিছুই জানি না।
মোবারকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুর রহমার (তৌহিদ মিঞা) বলেন, এ ঘটনা শোনার পর আমি অনুতপ্ত হয়েছি এবং ভুক্তভুগীদের প্রাপ্ত টাকা ফিরিয়ে দিতে ওই ওয়ার্ড সদস্য বা ঘটনায় জড়িতদের সঙ্গে কথা বলেছি। আশা করি এটা দ্রুত সমাধান হবে এবং এরপর এ ধরণের কোনো ঘটনা ঘটবে না।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার কাঞ্চন কুমার দাস জানান, ঘটনাটি জানার পর আমি ইউপি চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুর রহমার (তৌহিদ মিঞা) এর সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধানের জন্য বলেছি। এছাড়া ভুক্তভূগীরা যদি আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়, তাহলে আমি প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।