প্রথম পাতা
মাহমুদুল্লাহর সুস্থতার দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ
স্পোর্টস রিপোর্টার, বার্মিংহাম থেকে
২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
সবাই ছুটির আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। শুধু হোটেলবন্দি হয়ে আছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। সাউদাম্পটনে আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন দলের এই সিনিয়র ক্রিকেটার। সেখানে তার ক্র্যাচে ভর করা ছবি দেখে অনেকেই ধরে নিয়েছেন শেষ হয়ে যাচ্ছে তার ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ। শেষ দুই ম্যাচে মাঠে নামতে পারবেন কিনা তা নিয়ে রয়েছে সন্দেহ। বার্মিংহামে বাংলাদেশের সমর্থকদের মুখে মুখে প্রশ্ন খেলতে পারবেন তো রিয়াদ! অধিনায়ক মাশরাফি টিম হোটেলে রিয়াদকে নিয়ে তেমন কোনো মন্তব্য করতে চাইলেন না। শুধু বলেন, ‘দেখি আরও সময় আছে। ফিফটি ফিফটি এখনো।’ অন্যদিকে দলের ম্যানেজার খালেদ মাহমুদ ছুটিতে গেছেন বেড়াতে। তবে মুঠোফোনে দৈনিক মানবজমিনকে তিনি বলেন, ‘মাহমুদুল্লাহ এখনো আমাদের পর্যবেক্ষণে আছে। আরো কয়েকটা দিন ওকে দেখা হবে। আসলে শরীরতো! জোর করেও তো কিছু করা যাবে না, অপেক্ষা ছাড়া।’
তবে প্রশ্ন হচ্ছে তার কাফ ইনজুরির অবস্থা এমনই যে শেষ পর্যন্ত কতটা খেলতে পারবেন তা নিয়ে! কতটা সম্ভাবনা আছে এই অলরাউন্ডারকে ভারতের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে পাওয়ার? খালেদ মাহমুদ সুজন কিছুক্ষণ নীরব থেকে বলেন, ‘আমি যতটা বুঝি কিছুটা হলেও শঙ্কা আছে ওকে নিয়ে। কিন্তু ক্রিকেটারদের কিছু আলাদা ক্ষমতাও থাকে হালকা ব্যথা থাকলেও খেলার। আমরা দেখছি, ওকেও জানাতে হবে খেলতে পারবে কিনা। তবে আমি বলতে পারি এখনো ওর অবস্থা রয়েছে ফিফটি ফিফটি।’ অধিনায়ক ও দলের ম্যানেজার যেন একই সুরে কথা বললেন রিয়াদকে নিয়ে। সেই থেকে যদি ধারণা নেয়া যায় রিয়াদের খেলার বিষয়ে তারাও আছেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে। তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে তবে কি শেষ রিয়াদের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ! যদি সেটি হয় তাহলে তার বিকল্প হবে কে! দেশ থেকে নতুন কাউকে আনা হবে?
না, আপাতত হয়তো দেশ থেকে নতুন কাউকে আর ডাকা হবে না। রিয়াদ খেলতে না পারলে মোহাম্মদ মিঠুন আছেন, সাব্বির রহমান আছেন। আর যদি সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ সেই সময়ের মধ্যে রিয়াদ যদি সুস্থ হয়ে ওঠেন তাহলে তার বিকল্প দেশ থেকে আনার কোনো প্রয়োজনও হবে না। এখন দেখার বিষয় কতদিনের মধ্যে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। নাকি তাকে ডুবতে হয় ছিটকে পড়ার হতাশায়!
তবে প্রশ্ন হচ্ছে তার কাফ ইনজুরির অবস্থা এমনই যে শেষ পর্যন্ত কতটা খেলতে পারবেন তা নিয়ে! কতটা সম্ভাবনা আছে এই অলরাউন্ডারকে ভারতের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে পাওয়ার? খালেদ মাহমুদ সুজন কিছুক্ষণ নীরব থেকে বলেন, ‘আমি যতটা বুঝি কিছুটা হলেও শঙ্কা আছে ওকে নিয়ে। কিন্তু ক্রিকেটারদের কিছু আলাদা ক্ষমতাও থাকে হালকা ব্যথা থাকলেও খেলার। আমরা দেখছি, ওকেও জানাতে হবে খেলতে পারবে কিনা। তবে আমি বলতে পারি এখনো ওর অবস্থা রয়েছে ফিফটি ফিফটি।’ অধিনায়ক ও দলের ম্যানেজার যেন একই সুরে কথা বললেন রিয়াদকে নিয়ে। সেই থেকে যদি ধারণা নেয়া যায় রিয়াদের খেলার বিষয়ে তারাও আছেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে। তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে তবে কি শেষ রিয়াদের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ! যদি সেটি হয় তাহলে তার বিকল্প হবে কে! দেশ থেকে নতুন কাউকে আনা হবে?
না, আপাতত হয়তো দেশ থেকে নতুন কাউকে আর ডাকা হবে না। রিয়াদ খেলতে না পারলে মোহাম্মদ মিঠুন আছেন, সাব্বির রহমান আছেন। আর যদি সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ সেই সময়ের মধ্যে রিয়াদ যদি সুস্থ হয়ে ওঠেন তাহলে তার বিকল্প দেশ থেকে আনার কোনো প্রয়োজনও হবে না। এখন দেখার বিষয় কতদিনের মধ্যে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। নাকি তাকে ডুবতে হয় ছিটকে পড়ার হতাশায়!