ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
‘বিসিবি’র সমালোচনাই উজ্জীবিত করেছে সাকিবকে’
স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপে রওনা দেয়ার আগে অফিসিয়াল ফটোসেশনে উপস্থিত ছিলেন না সাকিব আল হাসান। তার অনুপস্থিতি নিয়ে বেজায় চটেছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। প্রকাশ্যে সমালোচনাও করেছিলেন এই বিসিবি বস। এই সমালোচনাই বিশ্বকাপে সাকিবকে ভালো খেলতে উজ্জীবিত করেছে বলে মনে করেন ভারতের সাবেক পেসার জহির খান।
বিশ্বকাপের আগে আইপিএল খেলতে ভারতে ছিলেন সাকিব। ওই সময় চলছিল বাংলাদেশের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ক্যাম্প। শুরুর দিকে তাই থাকা হয়নি তার। দেশের মাটিতে প্রস্তুতি শেষ হওয়ার কয়েক দিন আগে ফেরেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। কিন্তু বিশ্বকাপের ফটোসেশনে তার অনুপস্থিতি চটিয়ে দেয় ক্রিকেট বোর্ডকে। সাকিবের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কঠোর সমালোচনারও শিকার হন তিনি। অবশ্য বিসিবির নির্দেশে পরে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপারটি মিটমাট হয়ে যায়। এরপর আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লম্বা সময় পর ফেরেন সাকিব। তিন ম্যাচ খেলে দুটি হাফসেঞ্চুরি করলেও বল হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি তিনি, নেন দুই উইকেট। তবে বিশ্ব মঞ্চ মাতাচ্ছেন সাকিব। দুটি সেঞ্চুরি ও তিনটি হাফসেঞ্চুরিতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এক বিশ্বকাপে ৪০০ রানের ঘরে তিনি। বল হাতেও নিয়েছেন ১০ উইকেট। সাকিবের এমন অসাধারণ পারফরম্যান্সের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বিসিবির সমালোচনাকে দেখছেন জহির।
ভারতের সাবেক পেসার বলেন, ‘হ্যাঁ, অনেক বেশি দায়বদ্ধতা থেকে এটা (বোর্ডের সমালোচনায় উজ্জীবিত) হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রমাণ করার একটা তাড়া থাকে, তখন সেটা আপনাকে আরো বেশি এগিয়ে নেয়। এক ধরনের উজ্জীবনী শক্তি ও অনুপ্রেরণার প্রয়োজন হয় কোনো সময়। আর সমালোচনা থেকে সেটা ভালোভাবে আসতে পারে। অতীতে আমরা দেখেছি একজন খেলোয়াড় সমালোচনাকে প্রেরণা হিসেবে নেয় এবং সেটাকে ট্রেনিং কিংবা তার পরিকল্পনায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে। সেটার ফল হয় দারুণ পারফরম্যান্স।’
বিশ্বকাপের আগে আইপিএল খেলতে ভারতে ছিলেন সাকিব। ওই সময় চলছিল বাংলাদেশের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ক্যাম্প। শুরুর দিকে তাই থাকা হয়নি তার। দেশের মাটিতে প্রস্তুতি শেষ হওয়ার কয়েক দিন আগে ফেরেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। কিন্তু বিশ্বকাপের ফটোসেশনে তার অনুপস্থিতি চটিয়ে দেয় ক্রিকেট বোর্ডকে। সাকিবের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কঠোর সমালোচনারও শিকার হন তিনি। অবশ্য বিসিবির নির্দেশে পরে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপারটি মিটমাট হয়ে যায়। এরপর আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লম্বা সময় পর ফেরেন সাকিব। তিন ম্যাচ খেলে দুটি হাফসেঞ্চুরি করলেও বল হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি তিনি, নেন দুই উইকেট। তবে বিশ্ব মঞ্চ মাতাচ্ছেন সাকিব। দুটি সেঞ্চুরি ও তিনটি হাফসেঞ্চুরিতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এক বিশ্বকাপে ৪০০ রানের ঘরে তিনি। বল হাতেও নিয়েছেন ১০ উইকেট। সাকিবের এমন অসাধারণ পারফরম্যান্সের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বিসিবির সমালোচনাকে দেখছেন জহির।
ভারতের সাবেক পেসার বলেন, ‘হ্যাঁ, অনেক বেশি দায়বদ্ধতা থেকে এটা (বোর্ডের সমালোচনায় উজ্জীবিত) হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রমাণ করার একটা তাড়া থাকে, তখন সেটা আপনাকে আরো বেশি এগিয়ে নেয়। এক ধরনের উজ্জীবনী শক্তি ও অনুপ্রেরণার প্রয়োজন হয় কোনো সময়। আর সমালোচনা থেকে সেটা ভালোভাবে আসতে পারে। অতীতে আমরা দেখেছি একজন খেলোয়াড় সমালোচনাকে প্রেরণা হিসেবে নেয় এবং সেটাকে ট্রেনিং কিংবা তার পরিকল্পনায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে। সেটার ফল হয় দারুণ পারফরম্যান্স।’