ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
দক্ষিণ আফ্রিকার ভরাডুবির তিন কারণ
স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
১৯৯২ সাল থেকে নিয়মিত বিশ্বকাপ খেলে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু এত বাজে কাটেনি কোনো আসর। ৭ ম্যাচে মাত্র এক জয়! অথচ ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের তৃতীয় দল হিসেবে টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিল প্রোটিয়ারা। ফাফ ডু প্লেসির দলের এমন ভরাডুবির ৩ কারণ খুঁজে বের করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার ও বোর্ড পরিচালক আলী বাকের। ইংল্যান্ডে চলমান আসরে কেবল খর্বশক্তির আফগানিস্তানকে হারাতে পেরেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তারা হেরেছে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের কাছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়েছিল। ৭ ম্যাচে মাত্র ৩ পয়েন্ট থাকায় আসর থেকে ছিটকে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাকি ম্যাচদুটোতে নিজেদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার জন্য লড়বে ডু প্লেসি অ্যান্ড কোং। তাদের এমন বাজে পারফরম্যান্সে খুব একটা অবাক হননি আলী বাকের। দক্ষিণ আফ্রিকার সংবাদমাধ্যম ‘নেটওয়ার্ক২৪’কে তিনি বলেন, ‘আমরা ক্রামাগত হারছি। হারটাই স্বাভাবিক। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের এই প্রজন্মের সেরা তিন ক্রিকেটার হলো এবি ডি ভিলিয়ার্স, হাশিম আমলা আর ডেল স্টেইন। এবি কোনো কারণে এখানে নেই। অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান আমলা দুর্ভাগজনকভাবে ফর্ম হারিয়ে ফেলেছে এ বছর। আমাদের সেরা ফাস্ট-বোলার ডেল স্টেইন চোটের কারণে খেলতে পারেনি। ’
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যর্থতার দ্বিতীয় কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে আলী বেকার বলেন, ‘আমাদের দলে অনেক তরুণ খেলোয়াড়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যাদের খুব বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই।’ আর ‘দীর্ঘ ব্যাটিং লাইনআপ’কে তিনি তৃতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ১৯৬৫-১৯৭০ সাল পর্যন্ত ১২ টেস্টে ৬৭৯ রান করেন আলী বাকের। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটে তার অবদান অনেক। ম্যান্ডেলা-পরবর্তী যুগে দেশটির ক্রিকেট যখন হুমকির মুখে তখন তার প্রচেষ্টায় নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায় প্রোটিয়ারা। শেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের আলাদা আলাদা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। দুই অ্যাসোসিয়েশনকে এক করেন আলী বাকের। আর প্রচেষ্টায় ১৯৯২ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশ নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যর্থতার দ্বিতীয় কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে আলী বেকার বলেন, ‘আমাদের দলে অনেক তরুণ খেলোয়াড়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যাদের খুব বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই।’ আর ‘দীর্ঘ ব্যাটিং লাইনআপ’কে তিনি তৃতীয় কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ১৯৬৫-১৯৭০ সাল পর্যন্ত ১২ টেস্টে ৬৭৯ রান করেন আলী বাকের। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটে তার অবদান অনেক। ম্যান্ডেলা-পরবর্তী যুগে দেশটির ক্রিকেট যখন হুমকির মুখে তখন তার প্রচেষ্টায় নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায় প্রোটিয়ারা। শেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের আলাদা আলাদা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। দুই অ্যাসোসিয়েশনকে এক করেন আলী বাকের। আর প্রচেষ্টায় ১৯৯২ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশ নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা।