বাংলারজমিন
বরিশালে এক বছর ধরে অজ্ঞাত লাশের পরিচয় খুঁজছে পুলিশ
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
২৫ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
বরিশালে অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবকের লাশ নিয়ে বিপাকে পড়েছে মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রশাসন। লাশটি উদ্ধারের এক বছর পরেও মেলেনি পরিচয়। পুলিশের পক্ষ থেকে লাশটির পরিচয় নিশ্চিতে একাধিক উদ্যোগ নেয়া হলেও কোনো সুফল আসেনি। সর্বশেষ উদ্যোগ হিসেবে এবার যুবকের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে পরিচয় জানতে চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গত বছরের ১৫ই মে যুবকের মরদেহটি বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের পেছন থেকে উদ্ধার করা হয়। তখন ময়নাতদন্ত শেষে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছিল। ওই সময় যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হতে দেশের সকল থানায় মেসেজ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন পরেও যুবকের পরিচয় না মেলায় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়।
বরিশাল মেট্রোপলিটন সূত্র জানায়- উদ্ধারকালে মরদেহের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পরিলক্ষিত হয়। এই কারণে একটি হত্যা মামলা দায়ের পরবর্তী আইনগত সকল প্রক্রিয়া শেষে দাফনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। পাশাপাশি যুবকের মরদেহের ছবি ধারণ রেখে পরিচয় শনাক্তে কাজ চলছিল। কিন্তু এক বছর খুঁজেও মরদেহের পরিচয় মেলেনি। এই মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হক বলেছেন, তিনি সাম্প্রতিককালে যোগদানের পরে মামলাটির তদন্তভার পেয়েছেন। তাছাড়া এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতেও পুলিশের উচ্চমহলের নির্দেশনা রয়েছে।
মূলত এই কারণেই এতদিন পরে আবার যুবকের মরদেহের ছবি সংবলিত লেখা বিএমপির ফেসবুকে পোস্ট করে পরিচয় জানতে চাওয়া হয়েছে।’
এর আগে গত বছরের ১৫ই মে যুবকের মরদেহটি বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের পেছন থেকে উদ্ধার করা হয়। তখন ময়নাতদন্ত শেষে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছিল। ওই সময় যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হতে দেশের সকল থানায় মেসেজ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন পরেও যুবকের পরিচয় না মেলায় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়।
বরিশাল মেট্রোপলিটন সূত্র জানায়- উদ্ধারকালে মরদেহের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পরিলক্ষিত হয়। এই কারণে একটি হত্যা মামলা দায়ের পরবর্তী আইনগত সকল প্রক্রিয়া শেষে দাফনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। পাশাপাশি যুবকের মরদেহের ছবি ধারণ রেখে পরিচয় শনাক্তে কাজ চলছিল। কিন্তু এক বছর খুঁজেও মরদেহের পরিচয় মেলেনি। এই মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হক বলেছেন, তিনি সাম্প্রতিককালে যোগদানের পরে মামলাটির তদন্তভার পেয়েছেন। তাছাড়া এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতেও পুলিশের উচ্চমহলের নির্দেশনা রয়েছে।
মূলত এই কারণেই এতদিন পরে আবার যুবকের মরদেহের ছবি সংবলিত লেখা বিএমপির ফেসবুকে পোস্ট করে পরিচয় জানতে চাওয়া হয়েছে।’