ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
সমালোচকদের ওপর ক্ষেপেছেন রশিদ খান
স্পোর্টস ডেস্ক
২২ জুন ২০১৯, শনিবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কী বিভীষিকাই না নেমে এসেছিল রশিদ খানের জন্য। গলির বোলারদের মতো তাকে পিটিয়েছেন ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। ১১টি ছক্কা খেয়েছেন একাই। এমন বিবর্ণ পারফরম্যান্সের কারণে তাকে নিয়ে সমালোচনাও কম হচ্ছে না। আর তাতে বেজায় খেপেছেন এ লেগস্পিনার। ক্ষুব্ধ রশিদ খান বলেন, লোকজন তার ভালো দিনগুলোর চেয়ে একটা বাজে দিন নিয়ে পড়ে আছেন।
আজ ভারতের মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান। ম্যাচের আগে ইংলিশদের বিপক্ষে সে বিভীষিকাময় দিনটি নিয়ে কি ভাবছেন রশিদ খান? এমন প্রশ্নে রশিদ খান বলেন, ‘আমি সে ম্যাচ নিয়ে ভাবছি না। লোকজন আগের ১০টি ভালো দিনের কথা ভুলে যায় এবং একটি বাজে দিনের কথা নিয়মিত মনে রাখে। তারা মনে রাখতে চায় না এর আগের ১০টি দিন রশিদ খান কি করেছে।’
ইংলিশদের বিপক্ষে কি করেছেন সেটা নিয়ে ভেবে সে ম্যাচে করা ভুলগুলোর দিকেই নজর দিতে চান রশিদ। আফগান তারকা বলেন ‘এর চেয়ে ভালো আমার ভুলগুলো নিয়ে ভাববো যা ওই ম্যাচে করেছি। এসব সমালোচনা নিয়ে ভাবার কোনো মানে হয় না। আমাকে সবকিছু স্বাভাবিক রাখতে হবে।’ গুঞ্জন উঠেছে অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েবের সঙ্গে তার সম্পর্কটা ভালো নয়। সেদিন নিজের শেষ ওভারটি করতে চাননি বলেও গুঞ্জন রয়েছে। তবে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন রশিদ। বলেন, ‘আমার মনে হয় না গুলবাদিনের সঙ্গে আমার সম্পর্কে কোনো সমস্যা আছে। আমি তাকে সমর্থন দেই যেমনটা দিতাম আসগরকে, যখন সে অধিনায়ক ছিল। আসগরকে আমি যদি ৫০ শতাংশ সমর্থন করে থাকি, গুলবাদিনকে করি শতভাগ।’
বিশ্বকাপের আগে সাবেক অধিনায়ক আসগর আফগানকে যখন অধিনায়ক করা হয় তখন বেশ খেপেছিলেন রশিদ। সামাজিকমাধ্যমে ক্ষোভ ঝেরে টুইটও করেছিলেন। সে কথা মনে করিয়ে দিতে আবারও ক্ষেপে যান রশিদ, ‘তবে আমি গুলবাদিনের জন্য খেলি না, এমনকি আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের জন্যও না। আমি পতাকার জন্য খেলি, আফগানিস্তানের জন্য খেলি। আমি জানি আমার কি করতে হবে এবং সেটা আমি করে যাবো।’
আইসিসি ওয়ানডে বোলারের র্যাঙ্কিংয়ে তিন নম্বরে অবস্থান রশিদ খানের। আর টি-টোয়েন্টিতে অনেক দিন থেকেই র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখলে রেখেছেন এ আফগান লেগস্পিনার। এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে মলিন নৈপুণ্যে মোট ১১০ রান খরচ করেন রশিদ। তাও বোলিংয়ের কোটা পূরণ করেননি। ৯ ওভার বল করেছেন। পুরোটা করলে হয়তো লজ্জার এক বিশ্বরেকর্ডই গড়া হয়ে যেত তার। ১০ ওভারে ১১৩ রান দিয়ে সবচেয়ে বেশি খরচ করার রেকর্ডটি মাইক লুইসের। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এমন লজ্জার রেকর্ড গড়েন এ অজি পেসার। তবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে খরুচে বোলারদের তালিকায় শীর্ষে রশিদ খানই। বিশ্বকাপে সবচেয়ে খরুচে বোলারের রেকর্ডটি এর আগে ছিল মার্টিন স্নেডেনের। ১৯৮৩ সালে এই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০৫ রান খরচ করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের এ পেসার।
আজ ভারতের মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান। ম্যাচের আগে ইংলিশদের বিপক্ষে সে বিভীষিকাময় দিনটি নিয়ে কি ভাবছেন রশিদ খান? এমন প্রশ্নে রশিদ খান বলেন, ‘আমি সে ম্যাচ নিয়ে ভাবছি না। লোকজন আগের ১০টি ভালো দিনের কথা ভুলে যায় এবং একটি বাজে দিনের কথা নিয়মিত মনে রাখে। তারা মনে রাখতে চায় না এর আগের ১০টি দিন রশিদ খান কি করেছে।’
ইংলিশদের বিপক্ষে কি করেছেন সেটা নিয়ে ভেবে সে ম্যাচে করা ভুলগুলোর দিকেই নজর দিতে চান রশিদ। আফগান তারকা বলেন ‘এর চেয়ে ভালো আমার ভুলগুলো নিয়ে ভাববো যা ওই ম্যাচে করেছি। এসব সমালোচনা নিয়ে ভাবার কোনো মানে হয় না। আমাকে সবকিছু স্বাভাবিক রাখতে হবে।’ গুঞ্জন উঠেছে অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েবের সঙ্গে তার সম্পর্কটা ভালো নয়। সেদিন নিজের শেষ ওভারটি করতে চাননি বলেও গুঞ্জন রয়েছে। তবে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন রশিদ। বলেন, ‘আমার মনে হয় না গুলবাদিনের সঙ্গে আমার সম্পর্কে কোনো সমস্যা আছে। আমি তাকে সমর্থন দেই যেমনটা দিতাম আসগরকে, যখন সে অধিনায়ক ছিল। আসগরকে আমি যদি ৫০ শতাংশ সমর্থন করে থাকি, গুলবাদিনকে করি শতভাগ।’
বিশ্বকাপের আগে সাবেক অধিনায়ক আসগর আফগানকে যখন অধিনায়ক করা হয় তখন বেশ খেপেছিলেন রশিদ। সামাজিকমাধ্যমে ক্ষোভ ঝেরে টুইটও করেছিলেন। সে কথা মনে করিয়ে দিতে আবারও ক্ষেপে যান রশিদ, ‘তবে আমি গুলবাদিনের জন্য খেলি না, এমনকি আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের জন্যও না। আমি পতাকার জন্য খেলি, আফগানিস্তানের জন্য খেলি। আমি জানি আমার কি করতে হবে এবং সেটা আমি করে যাবো।’
আইসিসি ওয়ানডে বোলারের র্যাঙ্কিংয়ে তিন নম্বরে অবস্থান রশিদ খানের। আর টি-টোয়েন্টিতে অনেক দিন থেকেই র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখলে রেখেছেন এ আফগান লেগস্পিনার। এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে মলিন নৈপুণ্যে মোট ১১০ রান খরচ করেন রশিদ। তাও বোলিংয়ের কোটা পূরণ করেননি। ৯ ওভার বল করেছেন। পুরোটা করলে হয়তো লজ্জার এক বিশ্বরেকর্ডই গড়া হয়ে যেত তার। ১০ ওভারে ১১৩ রান দিয়ে সবচেয়ে বেশি খরচ করার রেকর্ডটি মাইক লুইসের। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এমন লজ্জার রেকর্ড গড়েন এ অজি পেসার। তবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে খরুচে বোলারদের তালিকায় শীর্ষে রশিদ খানই। বিশ্বকাপে সবচেয়ে খরুচে বোলারের রেকর্ডটি এর আগে ছিল মার্টিন স্নেডেনের। ১৯৮৩ সালে এই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০৫ রান খরচ করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের এ পেসার।