এক্সক্লুসিভ
চলন্ত ট্রেনের টয়লেটে কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২২ জুন ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ‘সিল্কসিটি এক্সপ্রেস’ ট্রেনের টয়লেটের দরজা বন্ধ করে দিয়ে এক কিশোরীর মুখ চেপে ধরে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মমিনুল ইসলাম (২৬) নামে এক নির্মাণ শ্রমিককে আটক করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে। চলন্ত ট্রেনে শ্লীলতাহানির শিকার ১৪ বছর বয়সী ওই কিশোরীর বাড়ি সিরাজগঞ্জে। সে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। তার নানার বাড়ি রাজশাহীর পবা উপজেলার দামকুড়াহাট এলাকায়। সে নানি ও খালার সঙ্গে রাজশাহী আসছিল। সিরাজগঞ্জের মনসুর আলী স্টেশনে তারা সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘ঝ’ বগিতে উঠেছিল।
এই ট্রেনে দায়িত্ব পালন করছিলেন সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) উজ্জ্বল চন্দ্র বিশ্বাস কিশোরীকে ট্রেনের টয়লেট থেকে উদ্ধার করেন। তিনি জানান, পাবনার ঈশ্বরদী বাইপাস পার হওয়ার পর ওই কিশোরী ট্রেনের টয়লেটে ঢোকে। তখন টয়লেটের সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন অভিযুক্ত যুবক। ওই কিশোরী টয়লেট থেকে বের হওয়ার জন্য দরজা খুললেই তিনি ভেতরে ঢুকে পড়েন। এরপর রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী স্টেশন আসা পর্যন্ত প্রায় ৪০ মিনিট তিনি ওই কিশোরীকে টয়লেটে আটকে রেখে শ্লীলতাহানি করেন। এএসআই উজ্জ্বল বলেন, ট্রেনের শব্দের কারণে ওই কিশোরীর চিৎকার শোনা যায়নি। তবে যাত্রীরা লক্ষ্য করেন অনেকক্ষণ ধরেই টয়লেটের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। তারা দরজায় ধাক্কা দিয়ে খুলতে বলেন। কিন্তু দরজা খোলা হচ্ছিল না। একপর্যায়ে তারা ওই কিশোরীর চিৎকার শুনতে পান। এরপরই দায়িত্বরত পুলিশকে ডাকা হয়। তিনি গিয়ে টয়লেটের দরজা খুলতে বাধ্য করেন। এ সময় কাঁদতে কাঁদতে ওই কিশোরী বেরিয়ে আসে। তখন ট্রেনের যাত্রীরা মমিনুলকে মারধর শুরু করেন। এ সময় যাত্রীদের হাত থেকে উদ্ধার করে তারা মমিনুলকে নিজেদের হেফাজতে নেন। রাত পৌনে ১১টার দিকে ট্রেনটি রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছায়। এ সময় অভিযুক্ত যুবক, ওই কিশোরী এবং তার খালা ও নানিকে রাজশাহী রেলওয়ে থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
রাজশাহী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাঈদ ইকবাল জানান, নির্মাণ শ্রমিক মমিনুল ঢাকা থেকে বাড়ি আসছিলেন। ওই কিশোরীর ভাষ্য অনুযায়ী, ট্রেনের টয়লেটের ভেতর মমিনুল দীর্ঘ সময় ধরে ওই কিশোরীর মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। তবে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। তবে তাকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। ওসি বলেন, ঘটনাস্থল রেলওয়ের ঈশ্বরদী থানার অধীনে। তাই রাত ১২টার ঢাকাগামী ‘ধূমকেতু এক্সপ্রেস’ ট্রেনে অভিযুক্ত যুবককে ঈশ্বরদী থানায় পাঠানো হয়েছে। ঈশ্বরদী থানায় তারা মমিনুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মামলা করবেন।
এই ট্রেনে দায়িত্ব পালন করছিলেন সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) উজ্জ্বল চন্দ্র বিশ্বাস কিশোরীকে ট্রেনের টয়লেট থেকে উদ্ধার করেন। তিনি জানান, পাবনার ঈশ্বরদী বাইপাস পার হওয়ার পর ওই কিশোরী ট্রেনের টয়লেটে ঢোকে। তখন টয়লেটের সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন অভিযুক্ত যুবক। ওই কিশোরী টয়লেট থেকে বের হওয়ার জন্য দরজা খুললেই তিনি ভেতরে ঢুকে পড়েন। এরপর রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী স্টেশন আসা পর্যন্ত প্রায় ৪০ মিনিট তিনি ওই কিশোরীকে টয়লেটে আটকে রেখে শ্লীলতাহানি করেন। এএসআই উজ্জ্বল বলেন, ট্রেনের শব্দের কারণে ওই কিশোরীর চিৎকার শোনা যায়নি। তবে যাত্রীরা লক্ষ্য করেন অনেকক্ষণ ধরেই টয়লেটের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। তারা দরজায় ধাক্কা দিয়ে খুলতে বলেন। কিন্তু দরজা খোলা হচ্ছিল না। একপর্যায়ে তারা ওই কিশোরীর চিৎকার শুনতে পান। এরপরই দায়িত্বরত পুলিশকে ডাকা হয়। তিনি গিয়ে টয়লেটের দরজা খুলতে বাধ্য করেন। এ সময় কাঁদতে কাঁদতে ওই কিশোরী বেরিয়ে আসে। তখন ট্রেনের যাত্রীরা মমিনুলকে মারধর শুরু করেন। এ সময় যাত্রীদের হাত থেকে উদ্ধার করে তারা মমিনুলকে নিজেদের হেফাজতে নেন। রাত পৌনে ১১টার দিকে ট্রেনটি রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছায়। এ সময় অভিযুক্ত যুবক, ওই কিশোরী এবং তার খালা ও নানিকে রাজশাহী রেলওয়ে থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
রাজশাহী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাঈদ ইকবাল জানান, নির্মাণ শ্রমিক মমিনুল ঢাকা থেকে বাড়ি আসছিলেন। ওই কিশোরীর ভাষ্য অনুযায়ী, ট্রেনের টয়লেটের ভেতর মমিনুল দীর্ঘ সময় ধরে ওই কিশোরীর মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। তবে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। তবে তাকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। ওসি বলেন, ঘটনাস্থল রেলওয়ের ঈশ্বরদী থানার অধীনে। তাই রাত ১২টার ঢাকাগামী ‘ধূমকেতু এক্সপ্রেস’ ট্রেনে অভিযুক্ত যুবককে ঈশ্বরদী থানায় পাঠানো হয়েছে। ঈশ্বরদী থানায় তারা মমিনুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মামলা করবেন।