অনলাইন
‘নাগরিকত্ব ও সম্মান নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে চায় রোহিঙ্গারা’
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৩:১৭ পূর্বাহ্ন
পূর্ণ নাগরিকত্ব ও ইজ্জত-সম্মান নিয়ে নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে চায় রোহিঙ্গারা। তা যেহেতু এখনো সম্ভব নয়, তাই সেহেতু তৃতীয় কোন দেশে পুনর্বাসন করা হোক। বিশ্ব শরনার্থী দিবসের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন রোহিঙ্গা নেতা আনছার উল্লাহ। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শিক্ষার মান উন্নত, কমসংস্থানের ব্যবস্থা এবং পরিবারের বাসস্থানের কক্ষগুলো বর্ধিত করার দাবিও করেন তিনি।
‘শরনার্থীর সাথে সংহতি, নিরাপত্তার সন্ধানে দুই বিলিয়ন কিলোমিটার হাঁটা’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় টেকনাফের নয়াপাড়া ক্যাম্পে বিশ্ব শরনার্থী দিবস পালিত হয়। এ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এনজিও সংস্থা টাই’র ফিল্ড কো-অডিনেটর মঈন উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নয়াপাড়া শরনার্থী ক্যাম্প ইনচাজ খালেদ হোসেন, পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আবদুস সালাম, বিভিন্ন এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি ও রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা।
ক্যাম্পের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভায় ক্যাম্প ইনচার্জ খালেদ হোসেন বলেন, শুধু খাদ্য, বস্ত্র থাকলে সুখি থাকা যায় না, মনের সুখ থাকতে হয়। শরনার্থী জীবন যাপন করে প্রকৃত সুখ পাচ্ছেন না তা অনুমান করা যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের সকল দাবি বিশ্বের দরবারে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার সবটুকু সামর্থ্য দিয়ে রোহিঙ্গাদের পাশে আছে। কতিপয় রোহিঙ্গা মাদকের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে। মাদক থেকে দুরে থেকে সুন্দর পরিবেশ নিয়ে বসবাস করতে হবে।
কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, তারা দ্রুতই নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে চান। তবে তা হবে একটি স্থায়ী সমাধানের মাধ্যমে। তারা বাংলাদেশে বোঝা হয়ে থাকতে চান না।
রোহিঙ্গা নেতা মো. জকরিয়া জানান, আমরা এই মূহুর্তে নিজ মাতৃভুমিতে ফিরতে চাই। এজন্য তাদের সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়ারও দাবি করেন তিনি।
‘শরনার্থীর সাথে সংহতি, নিরাপত্তার সন্ধানে দুই বিলিয়ন কিলোমিটার হাঁটা’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় টেকনাফের নয়াপাড়া ক্যাম্পে বিশ্ব শরনার্থী দিবস পালিত হয়। এ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এনজিও সংস্থা টাই’র ফিল্ড কো-অডিনেটর মঈন উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নয়াপাড়া শরনার্থী ক্যাম্প ইনচাজ খালেদ হোসেন, পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আবদুস সালাম, বিভিন্ন এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি ও রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা।
ক্যাম্পের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভায় ক্যাম্প ইনচার্জ খালেদ হোসেন বলেন, শুধু খাদ্য, বস্ত্র থাকলে সুখি থাকা যায় না, মনের সুখ থাকতে হয়। শরনার্থী জীবন যাপন করে প্রকৃত সুখ পাচ্ছেন না তা অনুমান করা যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের সকল দাবি বিশ্বের দরবারে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার সবটুকু সামর্থ্য দিয়ে রোহিঙ্গাদের পাশে আছে। কতিপয় রোহিঙ্গা মাদকের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে। মাদক থেকে দুরে থেকে সুন্দর পরিবেশ নিয়ে বসবাস করতে হবে।
কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, তারা দ্রুতই নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে চান। তবে তা হবে একটি স্থায়ী সমাধানের মাধ্যমে। তারা বাংলাদেশে বোঝা হয়ে থাকতে চান না।
রোহিঙ্গা নেতা মো. জকরিয়া জানান, আমরা এই মূহুর্তে নিজ মাতৃভুমিতে ফিরতে চাই। এজন্য তাদের সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়ারও দাবি করেন তিনি।