অনলাইন
মারা গেলেন স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ সাজেনূর
বরগুনা প্রতিনিধি
২০ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৩:০৯ পূর্বাহ্ন
ফাইল ফটো
বরগুনার পাথরঘাটায় সাবেক স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূ সাজেনূর বেগম (৩০) মারা গেছেন। আজ সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ওইদিন আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলেই তার মেয়ে সখিনা আক্তার কারিমা (১০) মারা যায়।
পারিবারিক কলহের জেরে গত ১৩ই জুন গভীর রাতে মা ও সৎ মেয়ের গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় সাবেক স্বামী মো. বেলাল হোসেন। এ ঘটনায় মেয়ে কারিমা ঘটনাস্থলে নিহত হয় এবং মা সাজেনূর বেগম (৩০) পুড়ে ৮০ ভাগ দগ্ধ হয়েছিলেন।
সাজেনূর পাথরঘাটা উপজেলার রুহিতা গ্রামের আবদুল মালেকের মেয়ে। ঘটনার পরদিন সকালে সাবেক স্বামী বেলাল হোসেনও (৩৫) আমগাছের ডালের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন।
দগ্ধ সাজেনূরের চাচাতো ভাই মো. ইব্রাহিম জানান, বেল্লাল হোসেনের সঙ্গে প্রায় দেড় বছর আগে সাজেনূরের দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তার বাড়ি বরগুনার তালতলী উপজেলার ছকিনা এলাকায়। বিয়ের পর থেকেই তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহ সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে স্থানীয় পর্যায় একাধিকবার সালিশ বৈঠকও হয়। এছাড়া বেলাল প্রায় সময়ই কারিমাকে পুড়িয়ে মারার হুমকি দিতো।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার পর সাজেনূরকে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে নেয়া হয়।
সাজেনূরের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ১৪ই জুন তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে সাতদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি মারা যান।
পারিবারিক কলহের জেরে গত ১৩ই জুন গভীর রাতে মা ও সৎ মেয়ের গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় সাবেক স্বামী মো. বেলাল হোসেন। এ ঘটনায় মেয়ে কারিমা ঘটনাস্থলে নিহত হয় এবং মা সাজেনূর বেগম (৩০) পুড়ে ৮০ ভাগ দগ্ধ হয়েছিলেন।
সাজেনূর পাথরঘাটা উপজেলার রুহিতা গ্রামের আবদুল মালেকের মেয়ে। ঘটনার পরদিন সকালে সাবেক স্বামী বেলাল হোসেনও (৩৫) আমগাছের ডালের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন।
দগ্ধ সাজেনূরের চাচাতো ভাই মো. ইব্রাহিম জানান, বেল্লাল হোসেনের সঙ্গে প্রায় দেড় বছর আগে সাজেনূরের দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তার বাড়ি বরগুনার তালতলী উপজেলার ছকিনা এলাকায়। বিয়ের পর থেকেই তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহ সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে স্থানীয় পর্যায় একাধিকবার সালিশ বৈঠকও হয়। এছাড়া বেলাল প্রায় সময়ই কারিমাকে পুড়িয়ে মারার হুমকি দিতো।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার পর সাজেনূরকে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে নেয়া হয়।
সাজেনূরের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ১৪ই জুন তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে সাতদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি মারা যান।