অনলাইন
ফুলপুরের নিখোঁজ সেই ৩ যমজ বোন উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৬
মতিউল আলম, ময়মনসিংহ থেকে
১৯ জুন ২০১৯, বুধবার, ৪:১৩ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে নিখোঁজ ৩ যমজ বোনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করে। আজ বুধবার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে এক সাংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
গত ১৫ই জুন জেলা ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামের আবদুর রহমানের যমজ ৩ কন্যা আবিদা সুলতানা (১৫), সাহানা সুলতানা সুমা (১৫) ও রেজিয়া সুলতানা চম্পা (১৫) নিখোঁজ হয়ে যায়। এ ব্যাপারে ভিকটিমের চাচা আবদুস ছালাম ফুলপুর থানায় জিডি করেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেন ডিবি পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ১৭ জুন শেরপুর জেলা নকলা থেকে আবিদা সুলতানা পপিকে উদ্ধার করা হয়। অপহরণ হয়েছে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গতকাল ৯ জনকে আসামী করে ভিকটিমের বাবা আবদুর রহমান বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। ওইদিনেই জড়িত সুলতান মাহমুদ ও মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর সুত্র ধরে একই দিনে আসামী মোমেন ও সুরাইয়া রাহাকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।
তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ১৯ জুন ভোর রাতে আসামী মুন্না এবং জুয়েলকে শেরপুর জেলার নকশী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের হেফাজতে থাকা নিখোঁজ অপর দুই ভিকটিম চম্পা ও সুমাকে উদ্ধার করা হয়। ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষা জন্য মেডিকেল প্রেরণ করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত ৬ জন আসামীকে আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে। আসামীরা সকলেই শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার। উল্লেখ্য, যমজ তিন বোন ভাইটকান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী
সাংবাদিক সম্মেলনে অতিরিক্তি পুলিশ সুপার জয়িতা শিল্পী (প্রশাসন), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল আমিন (সদর সার্কেল) ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দসহ উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৫ই জুন জেলা ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামের আবদুর রহমানের যমজ ৩ কন্যা আবিদা সুলতানা (১৫), সাহানা সুলতানা সুমা (১৫) ও রেজিয়া সুলতানা চম্পা (১৫) নিখোঁজ হয়ে যায়। এ ব্যাপারে ভিকটিমের চাচা আবদুস ছালাম ফুলপুর থানায় জিডি করেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেন ডিবি পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ১৭ জুন শেরপুর জেলা নকলা থেকে আবিদা সুলতানা পপিকে উদ্ধার করা হয়। অপহরণ হয়েছে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গতকাল ৯ জনকে আসামী করে ভিকটিমের বাবা আবদুর রহমান বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। ওইদিনেই জড়িত সুলতান মাহমুদ ও মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর সুত্র ধরে একই দিনে আসামী মোমেন ও সুরাইয়া রাহাকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।
তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ১৯ জুন ভোর রাতে আসামী মুন্না এবং জুয়েলকে শেরপুর জেলার নকশী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের হেফাজতে থাকা নিখোঁজ অপর দুই ভিকটিম চম্পা ও সুমাকে উদ্ধার করা হয়। ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষা জন্য মেডিকেল প্রেরণ করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত ৬ জন আসামীকে আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে। আসামীরা সকলেই শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার। উল্লেখ্য, যমজ তিন বোন ভাইটকান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী
সাংবাদিক সম্মেলনে অতিরিক্তি পুলিশ সুপার জয়িতা শিল্পী (প্রশাসন), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল আমিন (সদর সার্কেল) ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দসহ উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।