অনলাইন
ধর্ষণ মামলার প্রতিবেদন বিলম্বে দেয়ায় চিকিৎসককে তলব
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৫:১৫ পূর্বাহ্ন
ধর্ষণের এক মামলায় কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদন (মেডিকেল রিপোর্ট) যথাযথ সময়ে না দেয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে চিকিৎসককে তলব করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলার এক আসামির জামিন আবেদনের শুনানিতে এই আদেশ দেন। আগামী ১০ই জুলাই রংপুর মেডিকেল কলেজের প্রভাষক সোহেলী সুলতানাকে হাইকোর্টে সশরীরে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। আদালতে আসামি সাকেরুল ইসলামের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মনিরুজ্জামান রানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ। ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ বলেন, চলতি বছরের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি ওই কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়। ২রা মার্চ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। অথচ কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট ১লা এপ্রিল দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক। নিম্ন আদালতে জামিন চেয়ে বিফল হওয়ার পর সাকেরুল গত ১৮ই এপ্রিল হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন।
জামিন আবেদনে দাবি করা হয়, কিশোরীর মেডিকেল রিপোর্টে জোরপূর্বক ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় আদালত মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে আদালতে হাজির হতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা মেডিকেল রিপোর্ট দাখিল করেন। ওই জামিনের শুনানিতে এসব পর্যালোচনা করে আদালত ওই আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি রংপুরের হারগাছা থানা এলাকায় ১৫ বছরের এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হয়। ওই ঘটনায় ২রা মার্চ কিশোরীর মা নিহারা বেগম হারগাছা থানায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় ৩রা মার্চ সাকেরুল ইসলামসহ দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জামিন আবেদনে দাবি করা হয়, কিশোরীর মেডিকেল রিপোর্টে জোরপূর্বক ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় আদালত মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে আদালতে হাজির হতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা মেডিকেল রিপোর্ট দাখিল করেন। ওই জামিনের শুনানিতে এসব পর্যালোচনা করে আদালত ওই আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি রংপুরের হারগাছা থানা এলাকায় ১৫ বছরের এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হয়। ওই ঘটনায় ২রা মার্চ কিশোরীর মা নিহারা বেগম হারগাছা থানায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় ৩রা মার্চ সাকেরুল ইসলামসহ দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।