খেলা
আইসিসি’র চেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন সাঙ্গাকারার
স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ জুন ২০১৯, সোমবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টি থেকে ম্যাচ বাঁচাতে আইসিসির চেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন কুমার সাঙ্গাকারা। বৃটেনের ভেন্যুগুলোয় বৃষ্টিতে পুরো মাঠ কেন ঢাকা যাচ্ছে না তা নিয়ে আরও আগেই প্রশ্ন উঠেছিল। মাঠের ড্রেনেজ সিস্টেমও বাঁচাতে পারছে না ম্যাচগুলোকে। আর লঙ্কান গ্রেট কুমার সাঙ্গাকারা মনে করেন, বিশ্বকাপের মতো এত বড় আসরে এমন দুর্বল ব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক।
বৃটেনে এখন গ্রীষ্মকাল। এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত চারটি ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গেছে। এর তিনটিতে টসই হয়নি। গতকাল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও ছিল বৃষ্টির বাগড়া। আর বৃষ্টিতে শ্রীলঙ্কার ভোগান্তিটা স্পষ্টই। আসরে বৃষ্টিতে দুটো ম্যাচ ভেসে গেছে লঙ্কানদের। পরে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের। এর আগে অসন্তোষ প্রকাশ করেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নে।
আর গতকাল কুমার সাঙ্গাকারা বলেন, ‘এটা আসলে ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু কোনো কোনো দলের জন্য এটা মেনে নেয়া খুব কষ্টকর। বিশেষ করে যেখানে পিচের কোনো নির্দিষ্টতা নেই। একই ভেন্যুতে একেকদিন একেক রকম পিচ। কখনো একই পিচ সবুজ হচ্ছে কখনো বা বাদামি।’
প্রশ্ন উঠেছে আইসিসির ব্যবস্থাপনা নিয়েও। একে তো রিজার্ভ ডের কোনো ব্যবস্থা নেই। দ্বিতীয়ত বৃষ্টির সময় পুরো মাঠ ঢাকা যাচ্ছে না। এ নিয়ে সাঙ্গাকারা বলেন, ‘এটা লজ্জাজনক, বৃষ্টিতে পুরো মাঠ ঢেকে ফেলা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। শ্রীলঙ্কায়ও ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক। এর জন্য যে প্রচেষ্টা থাকা দরকার তাও দেখা যাচ্ছে না। এখানে অনেক লোকের প্রয়োজন। তা না হলে মৌসুমি এই বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব না।’
বৃটেনে এখন গ্রীষ্মকাল। এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত চারটি ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গেছে। এর তিনটিতে টসই হয়নি। গতকাল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও ছিল বৃষ্টির বাগড়া। আর বৃষ্টিতে শ্রীলঙ্কার ভোগান্তিটা স্পষ্টই। আসরে বৃষ্টিতে দুটো ম্যাচ ভেসে গেছে লঙ্কানদের। পরে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের। এর আগে অসন্তোষ প্রকাশ করেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নে।
আর গতকাল কুমার সাঙ্গাকারা বলেন, ‘এটা আসলে ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু কোনো কোনো দলের জন্য এটা মেনে নেয়া খুব কষ্টকর। বিশেষ করে যেখানে পিচের কোনো নির্দিষ্টতা নেই। একই ভেন্যুতে একেকদিন একেক রকম পিচ। কখনো একই পিচ সবুজ হচ্ছে কখনো বা বাদামি।’
প্রশ্ন উঠেছে আইসিসির ব্যবস্থাপনা নিয়েও। একে তো রিজার্ভ ডের কোনো ব্যবস্থা নেই। দ্বিতীয়ত বৃষ্টির সময় পুরো মাঠ ঢাকা যাচ্ছে না। এ নিয়ে সাঙ্গাকারা বলেন, ‘এটা লজ্জাজনক, বৃষ্টিতে পুরো মাঠ ঢেকে ফেলা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। শ্রীলঙ্কায়ও ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক। এর জন্য যে প্রচেষ্টা থাকা দরকার তাও দেখা যাচ্ছে না। এখানে অনেক লোকের প্রয়োজন। তা না হলে মৌসুমি এই বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব না।’