শেষের পাতা
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
বুধবার দৈনিক মানবজমিনে ‘কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তিন কুতুব’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মীর নুরুল আলম স্বাক্ষরিত প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, প্রকাশিত সংবাদটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, ঢাকা-এর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে প্রকাশিত কর্মকর্তাগণ প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ে ৪ থেকে ৫ বছর ধরে কর্মরত থাকার তথ্যটি ভিত্তিহীন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কৃষি ক্ষেত্রে সম্প্রসারণ কর্মকান্ড অত্যন্ত দক্ষতা এবং সুনামের সঙ্গে পরিচালনা করে আসছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্থার নিয়োগ, বদলী ও পদায়ন ইত্যাদি কাজে প্রভাব খাটাানোর যে তথ্য প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছে তা মিথ্যা। নিয়োগের ক্ষেত্রে ২০১৬ সালে ১২১ জন কর্মচারীর যে তথ্য দেয়া হয়েছে তার কোন সত্যতা নেই। উল্লেখ্য যে, সাধারণভাবে সকল ক্ষেত্রে সর্বজন স্বীকৃত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ কর্তৃক লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ এবং বিধি মোতাবেক কৃষি মন্ত্রণালয়, পিএসসিসহ সকল স্তরের প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত ভাইবা বোর্ডের মাধ্যমে ১০০% স্বচ্ছতা অবলম্বন করে নিয়োগ প্রদান করা হয়ে থাকে।
পদোন্নতি বদলিসহ অন্যান্য সকল কর্মকান্ড সরকারের বিধি মোতাবেক সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে অত্যন্ত স্বচ্ছতা ও জবাদিহিতার মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ সম্পন্ন করে থাকেন। এ বিষয়ে প্রকাশি তথ্যসমুহ সঠিক নয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক ক্রয়সমুহ প্রায় শতভাগই ই-জিপিতে এবং ক্রয় কমিটিতে অনুমোদন সাপেক্ষে করা হয়। তাছাড়া কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের প্রশাসন উইং, প্রকল্পের ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোন দরপত্র আহবান করে না বরং প্রকল্পগুলো বিধি মোতাবেক স্বাধীনভাবে পিআর ২০০৮ অনুসরণ করে দরপত্র আহাবান করে থাকে।
উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইং সম্পর্কে প্রকাশিত তথ্য সঠিক নয়। উল্লেখ্য যে, রেজিস্ট্রেশন প্রদান, লাইসেন্স প্রদান এবং বালাইনাশকের গুণগত মান পরীক্ষা বিধি মোতাবেক অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে দায়িত্ব সহকারে সম্পন্ন করা হয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কৃষির ধারাবাহিক উন্নতিকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আদেশকে বুকে ধারণ এবং লালন করে কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীগণ অত্যন্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কৃষিতে নব প্রযুক্তি সম্প্রসারণসহ সকল কৃষিজ দ্রব্য উৎপাদনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীরব বিপ্লব ঘটিয়ে চলছে।
পদোন্নতি বদলিসহ অন্যান্য সকল কর্মকান্ড সরকারের বিধি মোতাবেক সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে অত্যন্ত স্বচ্ছতা ও জবাদিহিতার মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ সম্পন্ন করে থাকেন। এ বিষয়ে প্রকাশি তথ্যসমুহ সঠিক নয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক ক্রয়সমুহ প্রায় শতভাগই ই-জিপিতে এবং ক্রয় কমিটিতে অনুমোদন সাপেক্ষে করা হয়। তাছাড়া কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের প্রশাসন উইং, প্রকল্পের ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোন দরপত্র আহবান করে না বরং প্রকল্পগুলো বিধি মোতাবেক স্বাধীনভাবে পিআর ২০০৮ অনুসরণ করে দরপত্র আহাবান করে থাকে।
উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইং সম্পর্কে প্রকাশিত তথ্য সঠিক নয়। উল্লেখ্য যে, রেজিস্ট্রেশন প্রদান, লাইসেন্স প্রদান এবং বালাইনাশকের গুণগত মান পরীক্ষা বিধি মোতাবেক অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে দায়িত্ব সহকারে সম্পন্ন করা হয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কৃষির ধারাবাহিক উন্নতিকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আদেশকে বুকে ধারণ এবং লালন করে কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীগণ অত্যন্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কৃষিতে নব প্রযুক্তি সম্প্রসারণসহ সকল কৃষিজ দ্রব্য উৎপাদনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীরব বিপ্লব ঘটিয়ে চলছে।