এক্সক্লুসিভ
গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে রাজনীতি থাকে না: গয়েশ্বর
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে সুস্থধারার রাজনীতি থাকে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। বলেছেন, রাজনৈতিক দল সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। গণতন্ত্র না থাকলে রাজনীতিও থাকে না। এখন সরকারের জুলুম, অপশাসন আর নির্যাতনের ফলে কোনো রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক
পরিবেশ পাচ্ছে না। ফলে দলের কাজও সঠিকভাবে করতে পারছে না। এতে সুস্থ ধারার রাজনীতি অনুপস্থিত থাকছে।
গতকাল নয়াপল্টনে নিজের চেম্বারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। ছাত্রদলের আন্দোলন ও কমিটির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর রায় বলেন, এটা নিয়ে আমরা উভয় সঙ্কটে। এই যে ছাত্ররা দীর্ঘদিন জেল খাটলো, মামলা এবং পুলিশের হয়রানির শিকার হলো, অথচ ওদের অবদানের বিনিময়ে ওরা কি পাবে? ওদের কি মূল্যায়ন হবে? দোষটা কার? দোষ কারো না। কারণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে কোন রাজনৈতিক দল তার কাজটি সঠিকভাবে করতে পারে না। গয়েশ্বর রায় বলেন, ছাত্রদল বিরাট একটি সংগঠন। এই সংগঠনের আন্দোলন-সংগ্রামের অনেক ঐতিহ্য আছে। তবে অতীতের মত ওদের আন্দোলনের ধারাবাহিক ঐতিহ্যটা নেই।
কিন্তু তারপরও তো তারা প্রচেষ্টা চালায়। তিনি বলেন, ছাত্রদলের নিয়মিত কাউন্সিল হওয়া দরকার। নিয়মিত কাউন্সিল হলে ছাত্র নেতারা তাদের অবদান অনুযায়ী পুরষ্কৃত হয়। কিন্তু কাউন্সিল হওয়ার মতো হয়তো পরিস্থিতি নেই। ছাত্রদলের বিক্ষোভের বিষয়ে তিনি বলেন, যেটা হয়েছে, সেটাকে আমি অস্বাভাবিক মনে করি না। কারণ বড় বড় রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনে প্রতিযোগিতাগুলো অনেক সময় প্রতিহিংসায়ও রূপ নেয়।
সুতরাং এটাকে বড় করে বা নেতিবাচক করে দেখার কিছু নেই। তবে এক্ষেত্রে তাদের রাজনৈতিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে- ছাত্ররা কোথায় থাকবে? থাকবে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। কিন্তু দীর্ঘ ১২ বছর ধরে তো তারা ক্যাম্পাসে যেতে পারেনি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তিসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ব্যাপারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট যে আন্দোলনের ইঙ্গিত দিয়েছে সে আন্দোলনের জন্য বিএনপি কতটা সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুত জানতে চাইলে গয়েশ্বর রায় বলেন, কোন সময় কোন দল শতভাগ প্রস্তুতি নিয়ে এবং শতভাগ দল গুছিয়ে আন্দোলন করে না, করতে পারে না। আন্দোলনের মা্যধমেই দলটা গুছিয়ে আসে।
পরিবেশ পাচ্ছে না। ফলে দলের কাজও সঠিকভাবে করতে পারছে না। এতে সুস্থ ধারার রাজনীতি অনুপস্থিত থাকছে।
গতকাল নয়াপল্টনে নিজের চেম্বারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। ছাত্রদলের আন্দোলন ও কমিটির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর রায় বলেন, এটা নিয়ে আমরা উভয় সঙ্কটে। এই যে ছাত্ররা দীর্ঘদিন জেল খাটলো, মামলা এবং পুলিশের হয়রানির শিকার হলো, অথচ ওদের অবদানের বিনিময়ে ওরা কি পাবে? ওদের কি মূল্যায়ন হবে? দোষটা কার? দোষ কারো না। কারণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে কোন রাজনৈতিক দল তার কাজটি সঠিকভাবে করতে পারে না। গয়েশ্বর রায় বলেন, ছাত্রদল বিরাট একটি সংগঠন। এই সংগঠনের আন্দোলন-সংগ্রামের অনেক ঐতিহ্য আছে। তবে অতীতের মত ওদের আন্দোলনের ধারাবাহিক ঐতিহ্যটা নেই।
কিন্তু তারপরও তো তারা প্রচেষ্টা চালায়। তিনি বলেন, ছাত্রদলের নিয়মিত কাউন্সিল হওয়া দরকার। নিয়মিত কাউন্সিল হলে ছাত্র নেতারা তাদের অবদান অনুযায়ী পুরষ্কৃত হয়। কিন্তু কাউন্সিল হওয়ার মতো হয়তো পরিস্থিতি নেই। ছাত্রদলের বিক্ষোভের বিষয়ে তিনি বলেন, যেটা হয়েছে, সেটাকে আমি অস্বাভাবিক মনে করি না। কারণ বড় বড় রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনে প্রতিযোগিতাগুলো অনেক সময় প্রতিহিংসায়ও রূপ নেয়।
সুতরাং এটাকে বড় করে বা নেতিবাচক করে দেখার কিছু নেই। তবে এক্ষেত্রে তাদের রাজনৈতিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে- ছাত্ররা কোথায় থাকবে? থাকবে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। কিন্তু দীর্ঘ ১২ বছর ধরে তো তারা ক্যাম্পাসে যেতে পারেনি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তিসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ব্যাপারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট যে আন্দোলনের ইঙ্গিত দিয়েছে সে আন্দোলনের জন্য বিএনপি কতটা সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুত জানতে চাইলে গয়েশ্বর রায় বলেন, কোন সময় কোন দল শতভাগ প্রস্তুতি নিয়ে এবং শতভাগ দল গুছিয়ে আন্দোলন করে না, করতে পারে না। আন্দোলনের মা্যধমেই দলটা গুছিয়ে আসে।