বাংলারজমিন
সম্পত্তির লোভে পিতাকে মারধর
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:০৭ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সম্পত্তির লোভে দুই পাষণ্ড ছেলের বিরুদ্ধে নিজের জন্মদাতা পিতাকে মারধর করে রক্তাক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত মঙ্গলবার বিকালে উপজেলার হুগলিয়া (গাজীপুর) এলাকায় আবদুল ওয়াহিদ (৬৮) এর দুই ছেলে জুয়েল মিয়া (২২) ও শামীম আহমেদ (২৫) তাদের বাবাকে মারধর করে। মারধরে আহত আবদুল ওয়াহিদকে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও প্রতিবেশীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করান। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবদুল ওয়াহিদ শ্রীমঙ্গল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
আবদুল ওয়াহিদ জানান, আমার বড় ছেলে জুয়েল মিয়া মাদক সেবনকারী। প্রায় সময় মাদক সেবন করে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে এসে সম্পত্তি ভাগ করে না দেয়ায় আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। আমি তাকে বাধা দিলে আমাকেও মারধর করে। বহু আগে থেকে আমার স্ত্রী জামিনা খাতুন সম্পত্তি ভাগাভাগি করার জন্য ছেলেদের পরামর্শ দেয়। একই সঙ্গে আমাকে মারধর করার জন্য উসকে দেয়। অন্যদিনের মতো মঙ্গলবার বিকালেও আমার স্ত্রীর পরামর্শে বড় ছেলে জুয়েল মিয়া ও শামীম আহমেদ আমাকে মারধর করে রক্তাক্ত করে। ইউপি সদস্য তারেক আহমেদ জানান, আবদুল ওয়াহিদের ছেলে নেশাগ্রস্ত হয়ে সম্পত্তির লোভে প্রায়ই তাকে মারধর করতো। মঙ্গলবার খুব বেশি মারধর করে। খবর পেয়ে আমরা কয়েকজন এসে তাকে উদ্ধার করি। শ্রীমঙ্গল থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আবদুছ ছালেক জানান, অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আবদুল ওয়াহিদ জানান, আমার বড় ছেলে জুয়েল মিয়া মাদক সেবনকারী। প্রায় সময় মাদক সেবন করে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে এসে সম্পত্তি ভাগ করে না দেয়ায় আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। আমি তাকে বাধা দিলে আমাকেও মারধর করে। বহু আগে থেকে আমার স্ত্রী জামিনা খাতুন সম্পত্তি ভাগাভাগি করার জন্য ছেলেদের পরামর্শ দেয়। একই সঙ্গে আমাকে মারধর করার জন্য উসকে দেয়। অন্যদিনের মতো মঙ্গলবার বিকালেও আমার স্ত্রীর পরামর্শে বড় ছেলে জুয়েল মিয়া ও শামীম আহমেদ আমাকে মারধর করে রক্তাক্ত করে। ইউপি সদস্য তারেক আহমেদ জানান, আবদুল ওয়াহিদের ছেলে নেশাগ্রস্ত হয়ে সম্পত্তির লোভে প্রায়ই তাকে মারধর করতো। মঙ্গলবার খুব বেশি মারধর করে। খবর পেয়ে আমরা কয়েকজন এসে তাকে উদ্ধার করি। শ্রীমঙ্গল থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আবদুছ ছালেক জানান, অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।