খেলা
‘ক্লে’ রাজার আরেকটি গ্র্যান্ড স্লাম
স্পোর্টস ডেস্ক
১১ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
ফরাসি ওপেনে রেকর্ড ১২তম শিরোপা জিতলেন রাফায়েল নাদাল। আর ১৮তম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা নিয়ে রজার ফেদেরারের কাছাকাছি পৌঁছলেন এ স্প্যানিয়ার্ড তারকা। রোববার প্যারিসে ফরাসি ওপেনের পুরুষ একক ফাইনালে অস্ট্রিয়ার ডমিনিক টিয়েমকে ৬-৩, ৫-৭, ৬-১ ও ৬-১ গেমে হারান ৩৩ বছর বয়সী রাফায়েল নাদাল। সেমিফাইনালে সুইস তারকা রজার ফেদেরারকে বিদায় করেন নাদালই। পুরুষ একক টেনিসে সর্বাধিক ২০টি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের রেকর্ড ফেদেরারের। এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের অপর সেমিফাইনালে টিয়েমের কাছে হেরে যান বিশ্বের একনম্বর খেলোয়াড় সার্বিয়ার নোভাক জকোভিচ।
গত বছরও ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিলেন নাদাল-টিয়েম। অভিজ্ঞতা থেকে তাই টিয়েম জানতেন, শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক না খেললে নাদালের সঙ্গে পেরে ওঠা যাবে না। এদিন টিয়েমের শুরুটাও ছিল দারুণ। প্রথম সেটেই নাদালের সার্ভ ব্রেক করে এগিয়ে গিয়েছিলেন ৩-২ গেমে। কিন্তু এরপর ওই সেটে টিয়েমকে আর কোনো গেম জিততে দেননি নাদাল। টানা ৪ গেম জয়ে ৬-৩-এ জিতে নেন প্রথম সেট। দ্বিতীয় সেট জিতে ম্যাচে ফেরেন ২৫ বছর বয়সী টিয়েম। ২০১৪ সালের পর ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে একটি সেটও না হারা নাদালকে দ্বিতীয় সেটে হারিয়ে দেন ৭-৫ গেমে। কিন্তু পরের দুই সেটে নাদাল বুঝিয়ে দিয়েছেন, কেন তিনি ক্লে কোর্টের অবিসংবাদিত রাজা। টিয়েমকে কোনো সুযোগ না দিয়েই তৃতীয় ও চতুর্থ সেট জিতে নেন পরিষ্কার ৬-১ গেমে। এবারের ফরাসি ওপেন চলাকালেই ৩৩তম জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন নাদাল। ৩রা জুন নাদালের জন্মদিন। তার চেয়ে বেশি বয়সে ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জেতার নজির আছে কেবল আন্দ্রেস গিমেনোর। ১৯৭৪ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সময় এই স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের বয়স ছিল ৩৪ বছর। ফ্রেঞ্চ ওপেনে এটি ছিল নাদালের ৯৩তম জয়। বিপরীতে আসরে তিনি হার দেখেছেন মাত্র দুবার। ২০০৯ সালে চতুর্থ রাউন্ডে ২৫তম বাছাই রবিন সোদারলিংয়ের কাছে অপ্রত্যাশিতভাবে হার দেখেছিলেন নাদাল। এরপর ২০১৫ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে নাদালকে দ্বিতীয় ও সর্বশেষ হারের স্বাদ দিয়েছিলেন নোভাক জকোভিচ।
গত বছরও ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিলেন নাদাল-টিয়েম। অভিজ্ঞতা থেকে তাই টিয়েম জানতেন, শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক না খেললে নাদালের সঙ্গে পেরে ওঠা যাবে না। এদিন টিয়েমের শুরুটাও ছিল দারুণ। প্রথম সেটেই নাদালের সার্ভ ব্রেক করে এগিয়ে গিয়েছিলেন ৩-২ গেমে। কিন্তু এরপর ওই সেটে টিয়েমকে আর কোনো গেম জিততে দেননি নাদাল। টানা ৪ গেম জয়ে ৬-৩-এ জিতে নেন প্রথম সেট। দ্বিতীয় সেট জিতে ম্যাচে ফেরেন ২৫ বছর বয়সী টিয়েম। ২০১৪ সালের পর ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে একটি সেটও না হারা নাদালকে দ্বিতীয় সেটে হারিয়ে দেন ৭-৫ গেমে। কিন্তু পরের দুই সেটে নাদাল বুঝিয়ে দিয়েছেন, কেন তিনি ক্লে কোর্টের অবিসংবাদিত রাজা। টিয়েমকে কোনো সুযোগ না দিয়েই তৃতীয় ও চতুর্থ সেট জিতে নেন পরিষ্কার ৬-১ গেমে। এবারের ফরাসি ওপেন চলাকালেই ৩৩তম জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন নাদাল। ৩রা জুন নাদালের জন্মদিন। তার চেয়ে বেশি বয়সে ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জেতার নজির আছে কেবল আন্দ্রেস গিমেনোর। ১৯৭৪ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সময় এই স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের বয়স ছিল ৩৪ বছর। ফ্রেঞ্চ ওপেনে এটি ছিল নাদালের ৯৩তম জয়। বিপরীতে আসরে তিনি হার দেখেছেন মাত্র দুবার। ২০০৯ সালে চতুর্থ রাউন্ডে ২৫তম বাছাই রবিন সোদারলিংয়ের কাছে অপ্রত্যাশিতভাবে হার দেখেছিলেন নাদাল। এরপর ২০১৫ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে নাদালকে দ্বিতীয় ও সর্বশেষ হারের স্বাদ দিয়েছিলেন নোভাক জকোভিচ।