দেশ বিদেশ
কেরানীগঞ্জে খালেদার মামলার আদালত স্থানান্তর রিটের শুনানি আজ
স্টাফ রিপোর্টার
১১ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মামলায় কেরানীগঞ্জের নতুন কেন্দ্রীয় কারাগারে আদালত স্থানান্তর সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিটের শুনানি গতকাল হয়নি। তবে আদালত শুনানির জন্য আজ মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা সম্পূরক নথিপত্র দাখিল করার জন্য সময় চাইলে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ তারিখ ঠিক করেন।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এ জে মোহাম্মদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনালের কাজী জিনাত হক এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। পরে এ জে মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আগেও এই রিটের শুনানি হয়েছে, আজও শুনানির জন্য ছিল। কিছু কাগজপত্র দাখিল করতে চেয়েছিলাম। সে কাগজপত্রগুলো দাখিল করতে হলে আগে আদালতের অনুমতি নিতে হয়। আদালত আজ সে অনুমতি দিয়েছেন। এখন সেগুলো অ্যাফিডেভিট করে দাখিল করতে হবে। যেহেতু অ্যাফিডেভিট করতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লেগে যাবে, সেহেতু আমরা বলেছি শুনানিটা আজ না করে আগামীকাল মঙ্গলবার করলে ভাল হয়। আদালতও সম্মত হয়েছেন। ফলে আগামীকাল (মঙ্গলবার) শুনানি হচ্ছে।
এর আগে, গত ২৬ মে আদালতের অনুমতি নিয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ অন্য আইনজীবীরা হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন। পরের দিন ২৭ মে রিটের শুনানি করতে গেলে মামলায় আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) পক্ষভুক্ত করতে বলেন। এর পরের দিন ২৮ মে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে মামলাটি শুনানি শুরু করে ১০ জুন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। সে অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার রিটের শুনানির জন্য রয়েছে। হাইকোর্টে দায়ের রিটে দাবি করা হয়, গত ১২ মে জারি করা গেজেট সংবিধানের ২৭ ও ৩১ অনুচ্ছেদ বহির্ভূত একটা পদক্ষেপ। পাশাপাশি প্রচলিত ফৌজদারী কার্যবিধির (সিআরপিসি) ধারা ৯ এর (১) ও (২) উপ-ধারাবিরোধী। তাই গত ১২ই মে জারি করা গেজেট কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না মর্মে রিটে রুল চাওয়া হয়।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এ জে মোহাম্মদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনালের কাজী জিনাত হক এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। পরে এ জে মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আগেও এই রিটের শুনানি হয়েছে, আজও শুনানির জন্য ছিল। কিছু কাগজপত্র দাখিল করতে চেয়েছিলাম। সে কাগজপত্রগুলো দাখিল করতে হলে আগে আদালতের অনুমতি নিতে হয়। আদালত আজ সে অনুমতি দিয়েছেন। এখন সেগুলো অ্যাফিডেভিট করে দাখিল করতে হবে। যেহেতু অ্যাফিডেভিট করতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লেগে যাবে, সেহেতু আমরা বলেছি শুনানিটা আজ না করে আগামীকাল মঙ্গলবার করলে ভাল হয়। আদালতও সম্মত হয়েছেন। ফলে আগামীকাল (মঙ্গলবার) শুনানি হচ্ছে।
এর আগে, গত ২৬ মে আদালতের অনুমতি নিয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ অন্য আইনজীবীরা হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন। পরের দিন ২৭ মে রিটের শুনানি করতে গেলে মামলায় আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) পক্ষভুক্ত করতে বলেন। এর পরের দিন ২৮ মে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে মামলাটি শুনানি শুরু করে ১০ জুন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। সে অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার রিটের শুনানির জন্য রয়েছে। হাইকোর্টে দায়ের রিটে দাবি করা হয়, গত ১২ মে জারি করা গেজেট সংবিধানের ২৭ ও ৩১ অনুচ্ছেদ বহির্ভূত একটা পদক্ষেপ। পাশাপাশি প্রচলিত ফৌজদারী কার্যবিধির (সিআরপিসি) ধারা ৯ এর (১) ও (২) উপ-ধারাবিরোধী। তাই গত ১২ই মে জারি করা গেজেট কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না মর্মে রিটে রুল চাওয়া হয়।