বাংলাদেশ কর্নার
সময় এবার বাংলাদেশের
স্পোর্টস রিপোর্টার
৩০ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
তার অধিনায়কত্বে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের মঞ্চে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সে বারেই বাজিমাত। ইংল্যান্ডের মাটিতে ১৯৯৯ আসরে আমিনুল ইসলাম বুলবুলের দল হারিয়েছিল স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানকে। আমিনুলের মনে সেই স্মৃতি এখনও জ্বলজ্বলে। এরপর পেরিয়ে গেছে ২০টি বছর। সেই ইংল্যান্ডেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আরেকটি বিশ্বকাপ। এবারে নিছকই অংশগ্রহণের জন্য নয়, মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেটের সর্বোচ্চ বৈশ্বিক আসরে যাচ্ছে বড় লক্ষ্য নিয়ে। উত্তরসূরিদের কাছে আমিনুলের প্রত্যাশাও মিলে গেছে একবিন্দুতে।
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বলছেন, সময় এখন বাংলাদেশের।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা, করণীয়সহ আরো নানা বিষয় নিয়ে মানবজমিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন সাবেক ব্যাটসম্যান আমিনুল। ইংল্যান্ডে উইকেট একদম ফ্লাট। এবার বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য ব্যাটিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ এনিয়ে বুলবুল বলেন, সামপ্রতিক সময়ে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচগুলোতে আমরা দেখেছি, দু’দলের ইনিংস প্রতি পৃষ্ঠা ৮ কলাম ১
রানের গড় ছিল প্রায় সাড়ে তিনশ। এই ধরনের উইকেটে পরিকল্পনা করে খেলাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আগে প্রতিটি দল পাঁচ ওভার করে পরিকল্পনা সাজাতো। কিন্তু এখন প্রতি ওভারেই পরিকল্পনা করতে হয়। আমি নিশ্চিত যে, বাংলাদেশও ঠিক একই কাজ করবে এবং ওভারপ্রতি পরিকল্পনা করবে। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপের উদাহরন টেনে সাবেক এই অধিনায়ব বলেন, প্রথম বিশ্বকাপে আমাদের চিন্তা ছিল, যদি সম্ভব হয় তবে একটি বা দুটি ম্যাচ জিতব। কিন্তু বাংলাদেশ এখন একটি অভিজ্ঞ দল। দলে এমন খেলোয়াড়রা আছেন যারা বিগত ১০-১২ বছর ধরে একসঙ্গে খেলছেন। ১৯৯৬ সালে যখন শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ জিতেছিল, সেই সময়ে খুব বেশিদিন ধরে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা তাদের ছিল না। তবুও তারা বিশ্বকাপ জিততে পেরেছিল। আমার মনে হয়, এখন বাংলাদেশের সময় ঠিক তেমনই দারুণ কিছু করে দেখানোর। বাংলাদেশের সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে বুলবুল বলেন, এবারের ফরম্যাটের কারণে বাংলাদেশের জন্য সেমিফাইনালে পৌঁছানোটা কঠিন হবে। তবে, দলটা অভিজ্ঞ এবং আমি মনে করি তারা কমপক্ষে সেরা পাঁচ বা ছয় দলের মধ্যে থাকবে। আমাদের ব্যাটিং খুবই শক্তিশালী কিন্তু বোলিং নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তা আছে। বোলিং বিভাগে মাশরাফি ছাড়া খুব কম বোলারই আছ যারা ধারাবাহিক। কেবল সাকিব আল হাসানই আমাদের অভিজ্ঞ স্পিনার। যদিও আমাদের মেহেদী হাসান মিরাজ আছে, তবে আমার মনে হয় অন্য অভিজ্ঞ স্পিনার না নেওয়াটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত। আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা দারুণ কিছু ছিল কিন্তু অতি-আত্মবিশ্বাসী হওয়া উচিত না। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার প্রতি বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, আমার বার্তা হলো, ্তুনিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখা্থ। এই চাপ নেওয়া উচিত না যে, এবারেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে হবে। তাদের সব দিক থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। আর আমার মতে, বাংলাদেশ যদি দল হিসেবে খেলে, তা হলে তারা খুব ভালো ফল নিয়ে আসতে পারবে।
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বলছেন, সময় এখন বাংলাদেশের।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা, করণীয়সহ আরো নানা বিষয় নিয়ে মানবজমিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন সাবেক ব্যাটসম্যান আমিনুল। ইংল্যান্ডে উইকেট একদম ফ্লাট। এবার বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য ব্যাটিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ এনিয়ে বুলবুল বলেন, সামপ্রতিক সময়ে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচগুলোতে আমরা দেখেছি, দু’দলের ইনিংস প্রতি পৃষ্ঠা ৮ কলাম ১
রানের গড় ছিল প্রায় সাড়ে তিনশ। এই ধরনের উইকেটে পরিকল্পনা করে খেলাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আগে প্রতিটি দল পাঁচ ওভার করে পরিকল্পনা সাজাতো। কিন্তু এখন প্রতি ওভারেই পরিকল্পনা করতে হয়। আমি নিশ্চিত যে, বাংলাদেশও ঠিক একই কাজ করবে এবং ওভারপ্রতি পরিকল্পনা করবে। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপের উদাহরন টেনে সাবেক এই অধিনায়ব বলেন, প্রথম বিশ্বকাপে আমাদের চিন্তা ছিল, যদি সম্ভব হয় তবে একটি বা দুটি ম্যাচ জিতব। কিন্তু বাংলাদেশ এখন একটি অভিজ্ঞ দল। দলে এমন খেলোয়াড়রা আছেন যারা বিগত ১০-১২ বছর ধরে একসঙ্গে খেলছেন। ১৯৯৬ সালে যখন শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ জিতেছিল, সেই সময়ে খুব বেশিদিন ধরে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা তাদের ছিল না। তবুও তারা বিশ্বকাপ জিততে পেরেছিল। আমার মনে হয়, এখন বাংলাদেশের সময় ঠিক তেমনই দারুণ কিছু করে দেখানোর। বাংলাদেশের সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে বুলবুল বলেন, এবারের ফরম্যাটের কারণে বাংলাদেশের জন্য সেমিফাইনালে পৌঁছানোটা কঠিন হবে। তবে, দলটা অভিজ্ঞ এবং আমি মনে করি তারা কমপক্ষে সেরা পাঁচ বা ছয় দলের মধ্যে থাকবে। আমাদের ব্যাটিং খুবই শক্তিশালী কিন্তু বোলিং নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তা আছে। বোলিং বিভাগে মাশরাফি ছাড়া খুব কম বোলারই আছ যারা ধারাবাহিক। কেবল সাকিব আল হাসানই আমাদের অভিজ্ঞ স্পিনার। যদিও আমাদের মেহেদী হাসান মিরাজ আছে, তবে আমার মনে হয় অন্য অভিজ্ঞ স্পিনার না নেওয়াটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত। আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা দারুণ কিছু ছিল কিন্তু অতি-আত্মবিশ্বাসী হওয়া উচিত না। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার প্রতি বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, আমার বার্তা হলো, ্তুনিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখা্থ। এই চাপ নেওয়া উচিত না যে, এবারেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে হবে। তাদের সব দিক থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। আর আমার মতে, বাংলাদেশ যদি দল হিসেবে খেলে, তা হলে তারা খুব ভালো ফল নিয়ে আসতে পারবে।