বিশ্বজমিন
‘লক্ষ্যভ্রষ্ট কংগ্রেস’
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ মে ২০১৯, সোমবার, ১১:২২ পূর্বাহ্ন
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর তীব্র সমালোচনা করেছে ভারতের শিবসেনা। তারা তাকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে আক্রমণ করেছে। বলেছে, রাহুলের ব্যক্তিত্ব জনগণকে আকৃষ্ট করতে পারে নি। কংগ্রেস পার্টির প্রতি তিরস্কার করে শিবসেনার মুখপত্র ‘সামনা’ বলেছে, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের চেয়েও লজ্জাজনক পরাজয় হয়েছে কংগ্রেসের। রাহুল গান্ধীর বক্তব্য মানুষের মনে নাড়া দিতে পারে নি। তিনি যা বলেছেন, তাতে কি কোনো ব্যক্তি বা দেশ উদ্বুদ্ধ হয়েছে?
সামনা’র সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, কংগ্রেস ঠিক এই মুহূর্তে লক্ষ্যভ্রষ্ট। বলা হয়েছে, প্রাচীণ এই দলটিতে নেতারা আছেন। কিন্তু নেই যথেষ্ট দলীয় কর্মী। এ ছাড়া উত্তর প্রদেশ (পূর্ব) কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রিয়াংকা গান্ধী ভদ্রকে নিয়োগ দেয়ায় কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শিব সেনা। বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে ওই রাজ্যে কংগ্রেস পেয়েছিল ২টি আসন। এবার পেয়েছে মাত্র একটি।
এবার লোকসভা নির্বাচনে ভয়াবহ পরাজয় স্বীকার করেছে কংগ্রেস। তারা ৫৪২ আসনের মধ্যে মাত্র ৫২ আসনে বিজয়ী হয়েছে। দলটি খুব খারাপ করেছে রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশে। এ দুটি রাজ্যে মাত্র কয়েক মাস আগে বিধানসভা নির্বাচনে কিন্তু জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। এতে ভাবা হয়েছিল, নতুন করে ফিরছে কংগ্রেস। কিন্তু হতাশ করেছে তারা। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের ছেলে বৈভব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন যোধপুরে। প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হয়েছেন। অন্যদিকে কমল নাথের ছেলে নকুল এবং চিদাম্বরমের ছেলে কীর্তি যথাক্রমে ছিন্দওয়ারা এবং শিবগঙ্গা থেকে বিজয়ী হয়েছেন।
দলের এমন পরাজয়ের ফলে সভাপতির পদ ত্যাগ করার প্রস্তাব করেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু দলীয় নেতারা তা গ্রহণ করেন নি। তারা তাকেই ধরে রেখেছেন সভাপতি পদে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু এই কমিটি দলের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী। তাদের প্রত্যাখ্যানে আটকে যান রাহুল। তার পদত্যাগের ইচ্ছার বাস্তবায়ন হয় নি।
সামনা’র সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, কংগ্রেস ঠিক এই মুহূর্তে লক্ষ্যভ্রষ্ট। বলা হয়েছে, প্রাচীণ এই দলটিতে নেতারা আছেন। কিন্তু নেই যথেষ্ট দলীয় কর্মী। এ ছাড়া উত্তর প্রদেশ (পূর্ব) কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রিয়াংকা গান্ধী ভদ্রকে নিয়োগ দেয়ায় কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শিব সেনা। বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে ওই রাজ্যে কংগ্রেস পেয়েছিল ২টি আসন। এবার পেয়েছে মাত্র একটি।
এবার লোকসভা নির্বাচনে ভয়াবহ পরাজয় স্বীকার করেছে কংগ্রেস। তারা ৫৪২ আসনের মধ্যে মাত্র ৫২ আসনে বিজয়ী হয়েছে। দলটি খুব খারাপ করেছে রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশে। এ দুটি রাজ্যে মাত্র কয়েক মাস আগে বিধানসভা নির্বাচনে কিন্তু জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। এতে ভাবা হয়েছিল, নতুন করে ফিরছে কংগ্রেস। কিন্তু হতাশ করেছে তারা। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের ছেলে বৈভব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন যোধপুরে। প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হয়েছেন। অন্যদিকে কমল নাথের ছেলে নকুল এবং চিদাম্বরমের ছেলে কীর্তি যথাক্রমে ছিন্দওয়ারা এবং শিবগঙ্গা থেকে বিজয়ী হয়েছেন।
দলের এমন পরাজয়ের ফলে সভাপতির পদ ত্যাগ করার প্রস্তাব করেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু দলীয় নেতারা তা গ্রহণ করেন নি। তারা তাকেই ধরে রেখেছেন সভাপতি পদে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু এই কমিটি দলের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী। তাদের প্রত্যাখ্যানে আটকে যান রাহুল। তার পদত্যাগের ইচ্ছার বাস্তবায়ন হয় নি।