বিশ্বজমিন
ভারতের যেসব অঞ্চলে ‘না’ ভোট পড়েছে বেশি!
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ মে ২০১৯, সোমবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
ভারতের সামপ্রতিক লোকসভা নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) বিভিন্ন দলের নামের পর সবশেষে একটি অতিরিক্ত অপশনও দেয়া হয়েছিল- নন অব দ্য অ্যাবোভ (নোটা)। এর মানে হচ্ছে, উপরের কাউকেই নয়। সহজ ভাষায়, এটা ছিল ‘না’ ভোটের অপশন। এবারের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন জোট বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে। অন্যদিকে, বিপর্যয়কারী পরাজয়ের শিকার হয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু অনেক ভোটার কোনো দলকেই ভোট দেননি।
পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি না ভোট দিয়েছেন হুগলীর শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভোটাররা। সেখানে ১৯ হাজার ৯৫৯ জন ভোটার না ভোট দিয়েছেন। শতাংশের বিচারে এক দশমিক ৪৭ শতাংশ মানুষ তৃণমূল-বিজেপি-সিপিএম কিংবা কংগ্রেসকে পছন্দ করেনি।
২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ওই আসনে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন ভোটার না ভোট দিয়েছিলেন। যদিও ওই কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের কল্যাণ ব্যানার্জি আগের বারের মতো এবারও জিতেছেন। তবে নোটার ভোট সংখ্যা আরেকবার রাজ্যের মেরূকরণের রাজনীতির মধ্যে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। এদিকে, বিজেপিশাসিত আসামে এক দশমিক আট লাখ ভোটার না ভোট দিয়েছেন। সেখানে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৩ ভোট পড়েছে না’র সমর্থনে। যা ২০১৪ সালের তুলনায় ৩১ হাজার ২৯৬ ভোট বেশি। আসামে সবচেয়ে বেশি না ভোট পড়েছে আসামের ডিব্রুগড় থেকে। ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি না ভোট পড়েছে বিজেপি জোটশাসিত বিহারে। সেখানে মোট আট লাখ ভোটার নোটার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিহারের গোপালগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে নোটার পক্ষে। বিহারের পশ্চিম চম্পারণ, জামুইয়ের মতো এলাকা থেকে তাৎপর্যপূর্ণ ভোট পড়েছে নোটার পক্ষে। উল্লেখ্য, বৃহসপতিবার ফল প্রকাশের পর শনিবার প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোভিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মোদি ও তার দলের সদস্যরা। চেয়েছেন সরকার গঠনের অনুমতি। ইতিমধ্যে, মোদিকে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন কোভিন্দ। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বৃহসপতিবার শপথ নিতে পারেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি না ভোট দিয়েছেন হুগলীর শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভোটাররা। সেখানে ১৯ হাজার ৯৫৯ জন ভোটার না ভোট দিয়েছেন। শতাংশের বিচারে এক দশমিক ৪৭ শতাংশ মানুষ তৃণমূল-বিজেপি-সিপিএম কিংবা কংগ্রেসকে পছন্দ করেনি।
২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ওই আসনে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন ভোটার না ভোট দিয়েছিলেন। যদিও ওই কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের কল্যাণ ব্যানার্জি আগের বারের মতো এবারও জিতেছেন। তবে নোটার ভোট সংখ্যা আরেকবার রাজ্যের মেরূকরণের রাজনীতির মধ্যে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। এদিকে, বিজেপিশাসিত আসামে এক দশমিক আট লাখ ভোটার না ভোট দিয়েছেন। সেখানে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৩ ভোট পড়েছে না’র সমর্থনে। যা ২০১৪ সালের তুলনায় ৩১ হাজার ২৯৬ ভোট বেশি। আসামে সবচেয়ে বেশি না ভোট পড়েছে আসামের ডিব্রুগড় থেকে। ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি না ভোট পড়েছে বিজেপি জোটশাসিত বিহারে। সেখানে মোট আট লাখ ভোটার নোটার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিহারের গোপালগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে নোটার পক্ষে। বিহারের পশ্চিম চম্পারণ, জামুইয়ের মতো এলাকা থেকে তাৎপর্যপূর্ণ ভোট পড়েছে নোটার পক্ষে। উল্লেখ্য, বৃহসপতিবার ফল প্রকাশের পর শনিবার প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোভিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মোদি ও তার দলের সদস্যরা। চেয়েছেন সরকার গঠনের অনুমতি। ইতিমধ্যে, মোদিকে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন কোভিন্দ। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বৃহসপতিবার শপথ নিতে পারেন তিনি।