ভারত
নরেন্দ্র মোদির শপথ ৩০শে মে
বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী যোগ দেবেন
কলকাতা প্রতিনিধি
২৭ মে ২০১৯, সোমবার, ১০:০২ পূর্বাহ্ন
আগামী ৩০শে মে সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে নরেন্দ্র মোদি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। শনিবার জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট এনডিএ’র নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করে মোদি সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছিলেন। এরপরেই রাষ্ট্রপতি মোদিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগপত্র দিয়েছেন। সেই সময়ই রাষ্ট্রপতি মন্ত্রিসভার তালিকা ও শপথ নেয়ার দিন জানানোর অনুরোধ করেছিলেন।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের মোদি জানিয়েছিলেন, তিনি দ্রুত তা রাষ্ট্রপতিকে জানাবেন। সেই মতো রোববার জানানো হয়েছে, ৩০শে মে বৃহস্পতিবার মোদি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। আগে জানা গিয়েছিল, ২৮শে মে তিনি শপথ নিতে পারেন। ২০১৪ সালে অবশ্য মোদি শপথ নিয়েছিলেন ২৬শে মে। সেবার শপথ অনুষ্ঠানে সার্ক দেশভুক্ত দেশগুলোর প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশের পক্ষে যোগ দিয়েছিলেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এবারও শপথ অনুষ্ঠানে প্রতিবেশী দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। জানা গেছে, মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অংশ নিতে পারবেন না।
তিনি সেই সময় জাপান সফরে থাকবেন। তাই দেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন মন্ত্রিসভার বয়োজৈষ্ঠ্য সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক। বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্রে এ কথা জানা গেছে। মোদির জয়ের পর শেখ হাসিনা ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সেই সময়ই মোদি ও হাসিনা দুই দেশের সম্পর্ককে নজিরবিহীন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। হাসিনা মোদিকে বাংলাদেশ সফরে আসার জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। এদিকে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন। গতবার পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও এবার অবশ্য ইমরান খানকে আমন্ত্রণ জানানো হবে না। তবে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান রোববার টেলিফোনে মোদিকে বিপুল জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে তিন মিনিট ২১ সেকেন্ডের কথোপকথনে ইমরান খান দুই দেশের জনগণের স্বার্থে ভারতের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের মোদি জানিয়েছিলেন, তিনি দ্রুত তা রাষ্ট্রপতিকে জানাবেন। সেই মতো রোববার জানানো হয়েছে, ৩০শে মে বৃহস্পতিবার মোদি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। আগে জানা গিয়েছিল, ২৮শে মে তিনি শপথ নিতে পারেন। ২০১৪ সালে অবশ্য মোদি শপথ নিয়েছিলেন ২৬শে মে। সেবার শপথ অনুষ্ঠানে সার্ক দেশভুক্ত দেশগুলোর প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশের পক্ষে যোগ দিয়েছিলেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এবারও শপথ অনুষ্ঠানে প্রতিবেশী দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। জানা গেছে, মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অংশ নিতে পারবেন না।
তিনি সেই সময় জাপান সফরে থাকবেন। তাই দেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন মন্ত্রিসভার বয়োজৈষ্ঠ্য সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক। বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্রে এ কথা জানা গেছে। মোদির জয়ের পর শেখ হাসিনা ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সেই সময়ই মোদি ও হাসিনা দুই দেশের সম্পর্ককে নজিরবিহীন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। হাসিনা মোদিকে বাংলাদেশ সফরে আসার জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। এদিকে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন। গতবার পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও এবার অবশ্য ইমরান খানকে আমন্ত্রণ জানানো হবে না। তবে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান রোববার টেলিফোনে মোদিকে বিপুল জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে তিন মিনিট ২১ সেকেন্ডের কথোপকথনে ইমরান খান দুই দেশের জনগণের স্বার্থে ভারতের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।