বিশ্বজমিন
বৃটিশ সেনাবাহিনীতে যৌন আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৩৫ ভাগ
মানবজমিন ডেস্ক
২৬ মে ২০১৯, রবিবার, ৪:০৪ পূর্বাহ্ন
বৃটিশ সশস্ত্র বাহিনীতে যৌন আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে এক তৃতীয়াংশ। কোর্ট মার্শালে বা সামরিক আদালতে যেসব বিচার হচ্ছে তার প্রতি পাঁচটির মধ্যে একটি মামলা হলো যৌন হয়রানি, ধর্ষণ অথবা শিশু পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত। ২০১৬ সালের তুলনায় সেখানে সেনাবাহিনীতে যৌন আক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৩৫ ভাগ। সাম্প্রতিক সময়ে নারী সদস্যদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে হাই প্রোফাইল ব্যক্তিদের।
বৃটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডাটা উল্লেখ করে এ খবর দিয়েছে বৃটেনের অনলাইন ডেইলি মিরর। এতে বলা হয, গত বছর সেনাবাহিনী তদন্ত করেছে কমপক্ষে ১৫৩টি অভিযোগ। এগুলো ধর্ষণ, যৌন হয়রানি এবং অন্যান্য যৌন অপরাধ সংক্রান্ত অভিযোগ। দু’বছর আগে এমন অভিযোগ ছিল ১০৪টি। ফলে এ সময়ের ব্যবধানে এমন অভিযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে এক তৃতীয়াংশের বেশি। যৌন নির্যাতিত ১৪০ জনের মধ্যে ১০৮ জনই নারী এবং ২৫ জন পুরুষ।
বাকিদের পরিচয় প্রকাশ করা হয় নি। ডাটায় বলা হয়েছে, কমপক্ষে ৯০টি অভিযোগে জড়িত সেনাবাহিনী, ৩১তম রয়েল এয়ারফোর্স এবং ২২তম রয়েল নেভির কিচু সদস্য। ৭টি অভিযোগ আনা হয়েছে ‘জয়েন্ট সার্ভিসেস’-এর বিরুদ্ধে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কথিত ধর্ষণ বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৫০ ভাগ। এ সংখ্যা ২০ থেকে পৌঁছে গেছে ৩০-এ। অন্যদিকে নারীদের বিরুদ্ধে যৌন অবমাননা ৪০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১। সামরিক আদালতে যেসব মামলা চলছে তার প্রতি পাঁচটির মধ্যে একটি যৌন হয়রানি, ধর্ষণ ও শিশু পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত।
এ অবস্থা মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপ লিবার্টির এমা নর্টন এসব যৌন আক্রমণের অভিযোগগুলো বেসামরিক পুলিশ দিয়ে তদন্ত করানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নির্যাতিতকে সেনাবাহিনী সমর্থন দেয় না বললেই চলে। এ বছরের শুরুর দিকে একজন টিনেজ নারী সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে আটক করা হয়েছে ৬ সেনা সদস্যকে। এমন আচরণকে সেনাপ্রধান জেনারেল স্যার মার্ক কার্লেটন-স্মিথ বর্ণনা করেছেন অগ্রহণযোগ্য হিসেবে।
বৃটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডাটা উল্লেখ করে এ খবর দিয়েছে বৃটেনের অনলাইন ডেইলি মিরর। এতে বলা হয, গত বছর সেনাবাহিনী তদন্ত করেছে কমপক্ষে ১৫৩টি অভিযোগ। এগুলো ধর্ষণ, যৌন হয়রানি এবং অন্যান্য যৌন অপরাধ সংক্রান্ত অভিযোগ। দু’বছর আগে এমন অভিযোগ ছিল ১০৪টি। ফলে এ সময়ের ব্যবধানে এমন অভিযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে এক তৃতীয়াংশের বেশি। যৌন নির্যাতিত ১৪০ জনের মধ্যে ১০৮ জনই নারী এবং ২৫ জন পুরুষ।
বাকিদের পরিচয় প্রকাশ করা হয় নি। ডাটায় বলা হয়েছে, কমপক্ষে ৯০টি অভিযোগে জড়িত সেনাবাহিনী, ৩১তম রয়েল এয়ারফোর্স এবং ২২তম রয়েল নেভির কিচু সদস্য। ৭টি অভিযোগ আনা হয়েছে ‘জয়েন্ট সার্ভিসেস’-এর বিরুদ্ধে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কথিত ধর্ষণ বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৫০ ভাগ। এ সংখ্যা ২০ থেকে পৌঁছে গেছে ৩০-এ। অন্যদিকে নারীদের বিরুদ্ধে যৌন অবমাননা ৪০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১। সামরিক আদালতে যেসব মামলা চলছে তার প্রতি পাঁচটির মধ্যে একটি যৌন হয়রানি, ধর্ষণ ও শিশু পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত।
এ অবস্থা মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপ লিবার্টির এমা নর্টন এসব যৌন আক্রমণের অভিযোগগুলো বেসামরিক পুলিশ দিয়ে তদন্ত করানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নির্যাতিতকে সেনাবাহিনী সমর্থন দেয় না বললেই চলে। এ বছরের শুরুর দিকে একজন টিনেজ নারী সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে আটক করা হয়েছে ৬ সেনা সদস্যকে। এমন আচরণকে সেনাপ্রধান জেনারেল স্যার মার্ক কার্লেটন-স্মিথ বর্ণনা করেছেন অগ্রহণযোগ্য হিসেবে।