বাংলারজমিন
জগন্নাথপুরে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৬ মে ২০১৯, রবিবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল তাকে সুনামগঞ্জ জেল হাজতে পাঠানো হয়।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, কলকলিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা স্কুলছাত্রীর সঙ্গে আইডিয়াল গার্লস স্কুলের (খণ্ডকালীন) সহকারী শিক্ষক বাপ্পা সেনের প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে। যার জের ধরে মেয়েটিকে বেড়ানোর কথা বলে গত ৪ঠা মার্চ বিদ্যালয় থেকে ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সামাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে সামাদ ও বাপ্পা দুই বন্ধু মিলে তাকে ধর্ষণ করে। বর্তমানে মেয়েটি দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এরই প্রেক্ষিতে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় দুই জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা একজনের নামে মামলা দায়ের করেন। তবে অভিযুক্তের ভাই রিংকু সেন বলেন, আমার ভাই ষড়ষন্ত্রের শিকার। তাকে ফাঁসানো হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জগন্নাথপুর থানার ওসি (তদন্ত) নব গোপাল দাস বলেন, মেয়েটির অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় মামলা হয়েছে এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে গতকাল সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হেফাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, কলকলিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা স্কুলছাত্রীর সঙ্গে আইডিয়াল গার্লস স্কুলের (খণ্ডকালীন) সহকারী শিক্ষক বাপ্পা সেনের প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে। যার জের ধরে মেয়েটিকে বেড়ানোর কথা বলে গত ৪ঠা মার্চ বিদ্যালয় থেকে ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সামাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে সামাদ ও বাপ্পা দুই বন্ধু মিলে তাকে ধর্ষণ করে। বর্তমানে মেয়েটি দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এরই প্রেক্ষিতে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় দুই জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা একজনের নামে মামলা দায়ের করেন। তবে অভিযুক্তের ভাই রিংকু সেন বলেন, আমার ভাই ষড়ষন্ত্রের শিকার। তাকে ফাঁসানো হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জগন্নাথপুর থানার ওসি (তদন্ত) নব গোপাল দাস বলেন, মেয়েটির অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় মামলা হয়েছে এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে গতকাল সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হেফাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।