বাংলারজমিন
কার্বাইড দিয়ে পাকানো আমে সয়লাব গোলাপগঞ্জ
গোলাপগঞ্জ (সিলেট) প্রতিনিধি
২৬ মে ২০১৯, রবিবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
গোলাপগঞ্জের বিভিন্ন হাট-বাজারে বিষাক্ত কার্বাইড দিয়ে পাকানো আম দেদারছে বিক্রি হচ্ছে। শহর থেকে কম দামে কিনে আনা আমগুলো রমজান মাসের কারণে গ্রামাঞ্চলের বাজারে চড়া মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা চাঁপাই নবাবগঞ্জে ঝরে পড়া কাঁচা আম সংগ্রহ করে বিষাক্ত কার্বাইড দিয়ে পাকিয়ে বাজারজাত করছে বলে ধারণা সকলের।
বেশ ক’জন ক্রেতা জানান, পাকা আম কিনে বাড়িতে নিয়ে কেটে দেখা যায় এখনো আমের আটি বাঁধেনি। কচি আম ওষুধ ব্যবহার করে পাকানো হয়েছে। ক্রেতারা আরো জানান, আম কেটে ঘণ্টাখানেক রাখার পর আপনা আপনি কালো হয়ে যায়। এ আম খাওয়ার পর অনেকের পেটে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এদিকে জনৈক আম বিক্রেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, তারা শহর থেকে কিনে বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি করে থাকেন। বিক্রেতারা জানান, প্রতি কেজি ২২ টাকা দরে কিনে এনে ৬০/৭০ এমনকি ১শ’ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করে থাকেন তারা। তিনি বলেন, রমজান মাস থাকায় দিনের বেলা কেউ আর আম কেটে যাচাই না করায় তারা শতভাগ নিশ্চিন্তে বিক্রি করেন।
এ বিষয়ে চাঁপাই নবাবগঞ্জে যোগাযোগ করলে সেখান থেকে জানা যায়, পাকা আমের জন্য আরো ১০ থেকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে। শিবগঞ্জ, গোদাগাড়ি, কানসাট, ভোলাহাট, নাচোলসহ বেশক’টি উপজেলায় কয়েক দিন পূর্বে ঝড় বয়ে গেছে। এতে আম বাগানের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ আমগুলো বাগানের মালিকরা প্রতিবারের মতো এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা হিসেবে বিক্রি করেছেন।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, বিষয়টি তিনি আগে জানতেন না। এখন জানার পর দু’একদিনের মধ্যে বিভিন্ন হাট-বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবে। এবং যাচাই-বাছাই করে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
বেশ ক’জন ক্রেতা জানান, পাকা আম কিনে বাড়িতে নিয়ে কেটে দেখা যায় এখনো আমের আটি বাঁধেনি। কচি আম ওষুধ ব্যবহার করে পাকানো হয়েছে। ক্রেতারা আরো জানান, আম কেটে ঘণ্টাখানেক রাখার পর আপনা আপনি কালো হয়ে যায়। এ আম খাওয়ার পর অনেকের পেটে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এদিকে জনৈক আম বিক্রেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, তারা শহর থেকে কিনে বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি করে থাকেন। বিক্রেতারা জানান, প্রতি কেজি ২২ টাকা দরে কিনে এনে ৬০/৭০ এমনকি ১শ’ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করে থাকেন তারা। তিনি বলেন, রমজান মাস থাকায় দিনের বেলা কেউ আর আম কেটে যাচাই না করায় তারা শতভাগ নিশ্চিন্তে বিক্রি করেন।
এ বিষয়ে চাঁপাই নবাবগঞ্জে যোগাযোগ করলে সেখান থেকে জানা যায়, পাকা আমের জন্য আরো ১০ থেকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে। শিবগঞ্জ, গোদাগাড়ি, কানসাট, ভোলাহাট, নাচোলসহ বেশক’টি উপজেলায় কয়েক দিন পূর্বে ঝড় বয়ে গেছে। এতে আম বাগানের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ আমগুলো বাগানের মালিকরা প্রতিবারের মতো এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা হিসেবে বিক্রি করেছেন।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, বিষয়টি তিনি আগে জানতেন না। এখন জানার পর দু’একদিনের মধ্যে বিভিন্ন হাট-বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবে। এবং যাচাই-বাছাই করে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।