বাংলারজমিন
দিনাজপুরে ভেজাল বিরোধী অভিযানে ৬ লাখ টাকা জরিমানা
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে
২৬ মে ২০১৯, রবিবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরে রোলেক্স বেকারিতে র্যাব ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযানে ছয় লাখ টাকা জরিমানা ও প্রায় ১০ লাখ টাকার বিষাক্ত কেমিক্যাল এবং মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য ধ্বংস করেছে।
ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে দিনাজপুর শহরের উপকণ্ঠ বটতলীস্থ রোলেক্স বেকারির কারখানায় শুক্রবার সন্ধ্যায় র্যাব-১৩ এর একটি বিশেষ টিম ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটসহ হঠাৎ হানা দেয়। এ সময় বেকারির অন্যতম স্বত্বাধিকারী বাচ্চু এবং ম্যানেজারসহ কারখানায় অনেক কারিগর ও শ্রমিক উপস্থিত ছিল। তারা লাচ্ছা সেমাইসহ বিভিন্ন পণ্য তৈরি করছিলেন। র্যাবের মেজর গালিব ও সঙ্গীয় র্যাব ফোর্স এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিছুর রহমান রোলেক্স বেকারির কারখানায় প্রবেশ করে হতভস্ব হয়ে যায়। সেখানে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ও রং ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্য কেক, বিস্কুট এবং লাচ্ছা সেমাই বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত ২২টি মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যের মান না থাকায় ছয় লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন। সেই সঙ্গে প্রায় ১০ লাখ টাকার বিষাক্ত কেমিক্যাল এবং মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য ধ্বংস করে। কারখানার মালিক মো. আশরাফুল ইসলামকে খাদ্যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশ্রণ, বিষাক্ত কেমিক্যাল মজুত, ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেমাই মজুত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি এবং ভেজাল বেকারি পণ্য উৎপাদন বাজারজাত ও বিপণনের অভিযোগে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩৩ ধারা মোতাবেক নগদ ছয় লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। এ ছাড়াও প্রায় ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের বিষাক্ত কেমিক্যাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেমাই জব্দ করে তা ধ্বংস করেন। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে র্যাব’র মেজর গালিব জানান। তবে, দিনাজপুর জেলা বেকারি মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ রোলেক্স বেকারিতে ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযানে ছয় লাখ টাকা জরিমানায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে দিনাজপুর শহরের উপকণ্ঠ বটতলীস্থ রোলেক্স বেকারির কারখানায় শুক্রবার সন্ধ্যায় র্যাব-১৩ এর একটি বিশেষ টিম ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটসহ হঠাৎ হানা দেয়। এ সময় বেকারির অন্যতম স্বত্বাধিকারী বাচ্চু এবং ম্যানেজারসহ কারখানায় অনেক কারিগর ও শ্রমিক উপস্থিত ছিল। তারা লাচ্ছা সেমাইসহ বিভিন্ন পণ্য তৈরি করছিলেন। র্যাবের মেজর গালিব ও সঙ্গীয় র্যাব ফোর্স এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিছুর রহমান রোলেক্স বেকারির কারখানায় প্রবেশ করে হতভস্ব হয়ে যায়। সেখানে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ও রং ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্য কেক, বিস্কুট এবং লাচ্ছা সেমাই বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত ২২টি মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যের মান না থাকায় ছয় লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন। সেই সঙ্গে প্রায় ১০ লাখ টাকার বিষাক্ত কেমিক্যাল এবং মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য ধ্বংস করে। কারখানার মালিক মো. আশরাফুল ইসলামকে খাদ্যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশ্রণ, বিষাক্ত কেমিক্যাল মজুত, ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেমাই মজুত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি এবং ভেজাল বেকারি পণ্য উৎপাদন বাজারজাত ও বিপণনের অভিযোগে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩৩ ধারা মোতাবেক নগদ ছয় লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। এ ছাড়াও প্রায় ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের বিষাক্ত কেমিক্যাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেমাই জব্দ করে তা ধ্বংস করেন। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে র্যাব’র মেজর গালিব জানান। তবে, দিনাজপুর জেলা বেকারি মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ রোলেক্স বেকারিতে ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযানে ছয় লাখ টাকা জরিমানায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।