বিশ্বজমিন
সিঙ্গাপুরে দুর্ঘটনা
বাংলাদেশী শ্রমিককে দু’লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ২:৩২ পূর্বাহ্ন
সিঙ্গাপুরে কর্মরত বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিক মিয়া জোবায়েদ একটি ভবনের নির্মাণ কাজ চলাকালে উপর থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন। তিনি এখন চিরজীবনের জন্য পঙ্গু। ২২ মে এ খবর দিয়েছে টুডে অনলাইন ডট কম।
সিঙ্গাপুরের জনশক্তি মন্ত্রণালয় ২২ মে এক বিবৃতিতে বলেছে, ওয়ার্কপ্লেস সেফটি অ্যান্ড হেলথ অ্যাক্টের আওতায় আভা গ্লোবাল নামের ঠিকাদারি সংস্থাকে দুই লাখ ১০ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি শ্রমিকের সুপারভাইজার ছিলেন সরকার মিঠুন। কর্তব্য অবহেলার অভিযোগে তাকে নয় সপ্তাহের জেল দেয়া হয়েছে। আভা গ্লোবাল এর আগেও কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিল। একজন চীনা নাগরিক আভা গ্লোবাল এবং অন্যান্য ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন এবং তাকে ২ লাখ সিঙ্গাপুর ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল ।
২২ মে সিঙ্গাপুরের টুডে অনলাইন এক প্রতিবেদনে বলেছে, আভা ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের একটি ইমারত নির্মাণের কাজ পেয়েছিল । কিন্তু তারা কাজটি দিয়েছে উপ-ঠিকাদারি সংস্থা কেন পালকে। পাল এই নির্মাণ কাজের তদারকির জন্য ৩৩ বছর বয়স্ক সরকার মিঠুনকে নিযুক্ত করে।
সিঙ্গাপুরের জনশক্তি মন্ত্রণালয় তদন্ত করে দেখেছে, দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল সিলিং প্যানেল স্থাপনের সময়। সেটা ছিল ভূমি থেকে পাঁচ মিটার উপরে। কিন্তু বিধি অনুযায়ী বাংলাদেশী শ্রমিককে কোন নির্দেশনা দেওয়া হয় নি যে, কি করে অত উঁচুতে সিলিং প্যানেল স্থাপন করা হবে। তাই তিনি নিজেই বুদ্ধি করে একটি উপায় বের করেছিলেন, যা এর আগে আর একটি কোম্পানি অনুসরণ করেছিল। একটি বুমলিফট ব্যবহার করে ভবনটির সিলিং লেভেল পর্যন্ত তিনি আরোহণ করেছিলেন। বাংলাদেশি শ্রমিকটি ঝুলন্ত ছিলেন একটি ইস্পাতের কাঠামোর উপরে। তিনি নিরাপত্তাগত কোন ব্যবস্থাই নেন নি এবং তাকে কোনো নিরাপত্তা উপকরণ সরবরাহও করা হয় নি। সরকার মিঠুন এবং অন্য একজন শ্রমিক বরং লিফট এর সাহায্যে তাকে উপরে উঠতে সহায়তা করেছিল। কিন্তু প্যানেলটি ফসকে যায় এবং সরাসরি নিচে পড়ে যান জোবায়েদ। এই বাংলাদেশী শ্রমিককে দ্রুত ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
সিঙ্গাপুরের জনশক্তি মন্ত্রণালয় ২২ মে এক বিবৃতিতে বলেছে, ওয়ার্কপ্লেস সেফটি অ্যান্ড হেলথ অ্যাক্টের আওতায় আভা গ্লোবাল নামের ঠিকাদারি সংস্থাকে দুই লাখ ১০ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি শ্রমিকের সুপারভাইজার ছিলেন সরকার মিঠুন। কর্তব্য অবহেলার অভিযোগে তাকে নয় সপ্তাহের জেল দেয়া হয়েছে। আভা গ্লোবাল এর আগেও কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিল। একজন চীনা নাগরিক আভা গ্লোবাল এবং অন্যান্য ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন এবং তাকে ২ লাখ সিঙ্গাপুর ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল ।
২২ মে সিঙ্গাপুরের টুডে অনলাইন এক প্রতিবেদনে বলেছে, আভা ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের একটি ইমারত নির্মাণের কাজ পেয়েছিল । কিন্তু তারা কাজটি দিয়েছে উপ-ঠিকাদারি সংস্থা কেন পালকে। পাল এই নির্মাণ কাজের তদারকির জন্য ৩৩ বছর বয়স্ক সরকার মিঠুনকে নিযুক্ত করে।
সিঙ্গাপুরের জনশক্তি মন্ত্রণালয় তদন্ত করে দেখেছে, দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল সিলিং প্যানেল স্থাপনের সময়। সেটা ছিল ভূমি থেকে পাঁচ মিটার উপরে। কিন্তু বিধি অনুযায়ী বাংলাদেশী শ্রমিককে কোন নির্দেশনা দেওয়া হয় নি যে, কি করে অত উঁচুতে সিলিং প্যানেল স্থাপন করা হবে। তাই তিনি নিজেই বুদ্ধি করে একটি উপায় বের করেছিলেন, যা এর আগে আর একটি কোম্পানি অনুসরণ করেছিল। একটি বুমলিফট ব্যবহার করে ভবনটির সিলিং লেভেল পর্যন্ত তিনি আরোহণ করেছিলেন। বাংলাদেশি শ্রমিকটি ঝুলন্ত ছিলেন একটি ইস্পাতের কাঠামোর উপরে। তিনি নিরাপত্তাগত কোন ব্যবস্থাই নেন নি এবং তাকে কোনো নিরাপত্তা উপকরণ সরবরাহও করা হয় নি। সরকার মিঠুন এবং অন্য একজন শ্রমিক বরং লিফট এর সাহায্যে তাকে উপরে উঠতে সহায়তা করেছিল। কিন্তু প্যানেলটি ফসকে যায় এবং সরাসরি নিচে পড়ে যান জোবায়েদ। এই বাংলাদেশী শ্রমিককে দ্রুত ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।