বিশ্বজমিন
নিজ দলেই তীব্র সমালোচনা ও চাপের মুখে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ মে ২০১৯, শুক্রবার, ২:২৭ পূর্বাহ্ন
লোকসভা নির্বাচনে চরমভাবে ব্যর্থ হওয়ায় নিজ দলেই তীব্র সমালোচনা ও চাপের মুখে পরেছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। দলটি এত বাজেভাবেই হেরেছে যে কংগ্রেসের ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক আসনেও বিজেপির স্মৃতি ইরানীর কাছে হার মানতে হয়েছে রাহুল গান্ধীকে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী মোদির নেতৃত্বে থাকা বিজেপি ৩০০ এরও অধিক আসন পেয়েছে। অপরদিকে কংগ্রেস জয় লাভ করেছে মাত্র ৪৯টি আসনে। ফলে এই পরাজয়ের পুরো দায়টিই নিতে হচ্ছে রাহুল গান্ধীকে।
দলের বিভিন্ন অংশেও দেখা যাচ্ছে নেতৃত্ব নিয়ে চরম অসন্তোষ। রাজস্থান কংগ্রেসের এক সিনিয়র নেতা বলেন, যদি কিছু পরিবর্তন করা লাগে তো সবার আগে নেতৃত্ব পরিবর্তন করা দরকার। রাহুল গান্ধীকে তিনি বলেন, আপনাকে আগে জনগণকে কিছু আশাতো দিতে হবে! তিনিসহ দলটির সাবেক তিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, দলের এ হালের জন্য দায়ী রাহুল গান্ধীই। তাদের মতে দলটির তুলনামূলক তরুণদের রাজনীতিতে আনার পরিকল্পনাতেই ছিল ভুল। তিনি বলেন, অভিজ্ঞরা কঠিন সময়ে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে পারে, যেটা তরুণরা পারে না। তবে এই নেতাদের কেউই তাদের নাম প্রকাশে রাজি হননি। রয়টার্স সাক্ষাৎকার নিতে চাইলেও গান্ধী পরিবারের কেউ এতে রাজি হননি।
ভারত স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বেশিরভাগ সময়েই দেশটির ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। এখনো দলটিতে ব্যাপক শক্তিশালী রাহুল গান্ধী। তাকে সরিয়ে দেয়ার মত নেতৃত্বও কংগ্রেসে নেই। তবে কংগ্রেসে গান্ধী পরিবারের ভূমিকা ইতিমধ্যে প্রশ্নের মুখে পরেছে। সমালোচকরা বলছেন, এখনি কংগ্রেসের উচিৎ এই পরিবারতন্ত্র বাদ দেয়া।
২০১৪ সালে কংগ্রেস ইতিহাসের সবথেকে বাজে ফলাফল করে। সে বছর লোকসভা নির্বাচনে মাত্র ৪৪ আসনে জয় পায় দলটি। সেবছর সাংবাদিকদের রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমাদের অনেক কিছু ভাবার বাকি আছে। দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই হারের দায় আমি নিচ্ছি। কিন্তু ৫ বছর পর দেখা গেল কার্যত কংগ্রেসের কোনো সফলতাই আসেনি। মোদির কৌশল ধরতে স¤পূর্ন ব্যর্থ হয়েছে দলটি। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সফলতা দলটিকে আশান্বিত করেছিল যে তারা হয়ত মোদির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবে। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে মানুষ কংগ্রেসকে পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
দলের বিভিন্ন অংশেও দেখা যাচ্ছে নেতৃত্ব নিয়ে চরম অসন্তোষ। রাজস্থান কংগ্রেসের এক সিনিয়র নেতা বলেন, যদি কিছু পরিবর্তন করা লাগে তো সবার আগে নেতৃত্ব পরিবর্তন করা দরকার। রাহুল গান্ধীকে তিনি বলেন, আপনাকে আগে জনগণকে কিছু আশাতো দিতে হবে! তিনিসহ দলটির সাবেক তিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, দলের এ হালের জন্য দায়ী রাহুল গান্ধীই। তাদের মতে দলটির তুলনামূলক তরুণদের রাজনীতিতে আনার পরিকল্পনাতেই ছিল ভুল। তিনি বলেন, অভিজ্ঞরা কঠিন সময়ে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে পারে, যেটা তরুণরা পারে না। তবে এই নেতাদের কেউই তাদের নাম প্রকাশে রাজি হননি। রয়টার্স সাক্ষাৎকার নিতে চাইলেও গান্ধী পরিবারের কেউ এতে রাজি হননি।
ভারত স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বেশিরভাগ সময়েই দেশটির ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। এখনো দলটিতে ব্যাপক শক্তিশালী রাহুল গান্ধী। তাকে সরিয়ে দেয়ার মত নেতৃত্বও কংগ্রেসে নেই। তবে কংগ্রেসে গান্ধী পরিবারের ভূমিকা ইতিমধ্যে প্রশ্নের মুখে পরেছে। সমালোচকরা বলছেন, এখনি কংগ্রেসের উচিৎ এই পরিবারতন্ত্র বাদ দেয়া।
২০১৪ সালে কংগ্রেস ইতিহাসের সবথেকে বাজে ফলাফল করে। সে বছর লোকসভা নির্বাচনে মাত্র ৪৪ আসনে জয় পায় দলটি। সেবছর সাংবাদিকদের রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমাদের অনেক কিছু ভাবার বাকি আছে। দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই হারের দায় আমি নিচ্ছি। কিন্তু ৫ বছর পর দেখা গেল কার্যত কংগ্রেসের কোনো সফলতাই আসেনি। মোদির কৌশল ধরতে স¤পূর্ন ব্যর্থ হয়েছে দলটি। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সফলতা দলটিকে আশান্বিত করেছিল যে তারা হয়ত মোদির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবে। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে মানুষ কংগ্রেসকে পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।