দেশ বিদেশ
অনলাইন শপিংয়ের নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ৭
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ মে ২০১৯, শুক্রবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্য নকল করে অনলাইনে বিক্রির অভিযোগে প্রতারক চক্রের সাত সদস্যকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। বুধবার রাতভর রাজধানীর দারুস সালাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে র্যাব-৪। এরা হলো- সুজন মোল্লা (২৬), হাসিবুল হাসান চঞ্চল (৩২), জোরদিস হাসান (২৭), মেহেদী হাসান (২৩), নুর ইসলাম (১৯), পারভেজ মোল্লা (১৯) ও আবু তাহের (১৯)। গতকাল কাওরান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৪ এর সিইও (কমান্ডিং অফিসার) এডিশনাল ডিআইজি চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, নামি ব্র্যান্ড সেইলর্স এর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, তাদের পোশাক যেমন; পাঞ্জাবির ছবি তুলে সেইলর্সের স্থানে নকল নাম জুড়ে দিয়ে অনলাইনে বিক্রির চেষ্টা করছে একটি চক্র। পরে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে প্রতারক চক্রের সদস্যরা অন্যের ব্র্যান্ডের ডিজাইন চুরি করছে। আবার কমদামে ভালো পোশাক দেখে ক্রেতারা অর্ডার করছেন, সেখানেও দামি পোশাকের পরিবর্তে বঙ্গবাজার থেকে একটি কমদামি পোশাক এনে ডেলিভারি দিচ্ছে। এছাড়া কখনো পোশাকের পরিবর্তে মোবাইলের চার্জার, রাউটার, কাভার ইত্যাদি ডেলিভারি দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে। পণ্য অর্ডারের আগে প্রথমে সার্ভিস চার্জ নেয় এবং একটু দামি পণ্যের ক্ষেত্রে পুরো দাম আগেই নিয়ে নেয়। এরপর পণ্য যখন ক্রেতারা হাতে পায় তখন খুলে দেখতে পায় কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি তিনি পাননি। এমনকি কখনো মোবাইলের পরিবর্তে সাবান দেয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেছে আটককৃতরা। পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা বেমালুম অস্বীকার করে। আবার কখনো বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মীদের দায়ী করে তারা। কুরিয়ার সার্ভিসের লোকজনই আসল মাল সরিয়ে রেখে অন্য মালামাল ডেলিভারি দিয়েছে বলে জানায়। র্যাবের সিইও বলেন, এদের বিরুদ্ধে দারুস সালাম থানায় মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, নামি ব্র্যান্ড সেইলর্স এর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, তাদের পোশাক যেমন; পাঞ্জাবির ছবি তুলে সেইলর্সের স্থানে নকল নাম জুড়ে দিয়ে অনলাইনে বিক্রির চেষ্টা করছে একটি চক্র। পরে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে প্রতারক চক্রের সদস্যরা অন্যের ব্র্যান্ডের ডিজাইন চুরি করছে। আবার কমদামে ভালো পোশাক দেখে ক্রেতারা অর্ডার করছেন, সেখানেও দামি পোশাকের পরিবর্তে বঙ্গবাজার থেকে একটি কমদামি পোশাক এনে ডেলিভারি দিচ্ছে। এছাড়া কখনো পোশাকের পরিবর্তে মোবাইলের চার্জার, রাউটার, কাভার ইত্যাদি ডেলিভারি দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে। পণ্য অর্ডারের আগে প্রথমে সার্ভিস চার্জ নেয় এবং একটু দামি পণ্যের ক্ষেত্রে পুরো দাম আগেই নিয়ে নেয়। এরপর পণ্য যখন ক্রেতারা হাতে পায় তখন খুলে দেখতে পায় কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি তিনি পাননি। এমনকি কখনো মোবাইলের পরিবর্তে সাবান দেয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেছে আটককৃতরা। পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা বেমালুম অস্বীকার করে। আবার কখনো বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মীদের দায়ী করে তারা। কুরিয়ার সার্ভিসের লোকজনই আসল মাল সরিয়ে রেখে অন্য মালামাল ডেলিভারি দিয়েছে বলে জানায়। র্যাবের সিইও বলেন, এদের বিরুদ্ধে দারুস সালাম থানায় মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।