খেলা
বিবেচনায় আছেন গোবিনাথনও
পোল্যান্ড থেকে কোচ আনছে ফেডারেশন!
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
থাইল্যান্ডে ইনডোর কাপ হকি টুর্নামেন্ট হবে ১৫ থেকে ২২শে জুলাই। এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়ার জন্য দুই সপ্তাহ আগে দল থাইল্যান্ডে পাঠাবে ফেডারেশন। ইনডোর হকির জন্য একজন বিদেশি কোচ আনার চেষ্টা করছে ফেডারেশন। এশিয়ান হকি ফেডারেশনের মাধ্যমে ইতিমধ্যে পোল্যান্ডের দুইজন কোচের বায়োডাটা সংগ্রহ করেছে তারা। বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক কোচ মালয়েশিয়ার ইমান গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তিও আছেন হকি ফেডারেশনের বিবেচনায়। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম মমিনুল হক সাঈদ বলেন, ‘এশিয়ান হকি ফেডারেশনের মাধ্যমে একজন বিদেশি কোচ পাওয়ার চেষ্টা করছি। তাদের না হলে আমরা গোবিনাথনকে নিয়ে আসবো। কারণ, তারও ইনডোর হকিতে কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা আছে। তার অধীনে ২০১৭ সালে মালয়েশিয়া নারী দল ইনডোর এশিয়ান হকির ফাইনালে খেলেছিল।’ কোচের বিষয়ে ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আবদুর রশিদ শিকদার বলেন, ‘পোল্যান্ডের ২ জন কোচের বায়োডাটা পেয়েছি। তাদের বায়োডাটা নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখবো এদের মধ্যে থেকে কাউকে নেয়া যায় কিনা।’ মালয়েশিয়ার গোবিনাথনকে বিবেচনায় রাখা প্রসঙ্গে আবদুর রশিদ শিকদার বলেন, ‘গোবিনাথনকে আমরা জাতীয় দলের জন্য আনতে পারি কিনা সেটা দেখছি। তাছাড়া তার ইনডোর অভিজ্ঞতাও আছে। মালয়েশিয়ার নারী দলের দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা এখন কোচ নেবো যাচাই-বাছাই করেই। পোল্যান্ডের দুইজনও অনেক অভিজ্ঞ।
আমরা দুটি কারণে কোচ নেবো। খেলোয়াড়দের কোচিং করানো এবং কোচদের ডেভেলপমেন্ট করা। গোবিনাথন ইনডোর না দেখলে জাতীয় দল দেখবেন।’ বাংলাদেশে আবার আসার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তিও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গোপিনাথন জানান, ‘কয়েকদিন আগে ফেডারেশনের নতুন সাধারণ সম্পাদক যখন এখানে এসেছিলেন, তখন তার সঙ্গে দেখা হয়েছে আমার। সৌজন্যমূলক কথাও হয়েছে। বাংলাদেশ ইনডোর হকিতে অংশ নিতে যাচ্ছে। এটা অবশ্যই ভালো। কারণ, কোথাও না কোথাও থেকে শুরুটা করতেই হবে। তারপর আস্তে আস্তে এগুতে হবে। রাতারাতি সাফল্য পাওয়ার কোনো রাস্তা নেই।’ আবারও বাংলাদেশে ফিরছেন কিনা জানতে চাইলে এই মালয়েশিয়ান জানান, ‘ যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আমি আমার সেকেন্ড হোম বাংলাদেশে আসবো।’ ইনডোর হকিতে কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে এই কোচ বলেন, ২০১৭ সালে আমি মালয়েশিয়া নারী হকি দলকে এশিয়ান ইনডোরের ফাইনালে তুলেছিলাম। ইনডোর হকি খুব টেকনিক্যাল খেলা। করতে করতে শিখবো এবং শিখতে শিখতেই উন্নতি করবো।’
আমরা দুটি কারণে কোচ নেবো। খেলোয়াড়দের কোচিং করানো এবং কোচদের ডেভেলপমেন্ট করা। গোবিনাথন ইনডোর না দেখলে জাতীয় দল দেখবেন।’ বাংলাদেশে আবার আসার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তিও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গোপিনাথন জানান, ‘কয়েকদিন আগে ফেডারেশনের নতুন সাধারণ সম্পাদক যখন এখানে এসেছিলেন, তখন তার সঙ্গে দেখা হয়েছে আমার। সৌজন্যমূলক কথাও হয়েছে। বাংলাদেশ ইনডোর হকিতে অংশ নিতে যাচ্ছে। এটা অবশ্যই ভালো। কারণ, কোথাও না কোথাও থেকে শুরুটা করতেই হবে। তারপর আস্তে আস্তে এগুতে হবে। রাতারাতি সাফল্য পাওয়ার কোনো রাস্তা নেই।’ আবারও বাংলাদেশে ফিরছেন কিনা জানতে চাইলে এই মালয়েশিয়ান জানান, ‘ যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আমি আমার সেকেন্ড হোম বাংলাদেশে আসবো।’ ইনডোর হকিতে কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে এই কোচ বলেন, ২০১৭ সালে আমি মালয়েশিয়া নারী হকি দলকে এশিয়ান ইনডোরের ফাইনালে তুলেছিলাম। ইনডোর হকি খুব টেকনিক্যাল খেলা। করতে করতে শিখবো এবং শিখতে শিখতেই উন্নতি করবো।’