বাংলারজমিন
মধুমতি নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন
ফরিদপুর প্রতিনিধি
২২ মে ২০১৯, বুধবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নের মোচলন্দনপুর মৌজার মধুমতি নদীর বালু মহালটি রাজধারপুরের অংশ দাবি করে মোচলন্দপুর অংশের বালু অবাধে উত্তোলন করছে ইজারাদার। ফলে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন থেকে ইজারা নিয়েও মোচলন্দনপুর অংশের বালু উত্তোলন করতে না পারায় সরকারের বড় একটা রাজস্বের হাতছাতি হওয়ার আশা দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, ফরিদপুর জেলা প্রশাসন মধুখালীর মধুমতি নদীর বালু মহলের বালু উত্তোলনের ইজারা দীর্ঘদিন ধরে দিয়ে আসছে। মধুমতি নদীর বালু মহলটি দুটি অংশে বিভক্ত। যার একটি ফরিদপুর অংশের মোচলন্দনপুর মৌজায় অপরটি ও মাগুরা জেলার রাজধারপুর মৌজায়।
এ বছর বালু উত্তোলনের জন্য জেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ইজারা প্রাপ্ত হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ইজারাদার তাদের অংশে বালু উত্তোলনের জন্য গেলে নানা জটিলতায় তারা বালু কাটতে পারে নাই। অপরদিকে মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে শাখারুল ইসলাম সাকিল রাজধারপুর অংশের ইজারা প্রাপ্ত হয়ে ফরিদপুর অংশের বালু মহল থেকে বালু উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ করেছে ফরিদপুর অংশের ইজারা প্রাপ্তরা। এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে নানা ধরনের উত্তেজনা থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ হতে সমাধানে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না। ফলে রহস্যজনক কারণে সরকারের একটা বিশাল অঙ্কের রাজস্বে হাতছানি দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে রাজধারপুর অংশের ইজারাদার শাখারুল ইসলাম সাকিল বলেন, আমি মাগুরা জেলা প্রশাসকের থেকে ইজারা প্রাপ্ত হয়ে বালু উত্তোলন করছি।
অপরদিকে ফরিদপুর অংশের ইজারাদার সিরাজুল আলম বলেন, রাজধারপুর আংশে কোনো বালু মহাল নেই। তারা রাজধারপুর অংশের ইজারা নিয়ে ফরিদপুর অংশের বালু মহালের বালু উত্তোলন করছে। এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আমরা প্রশাসনের তরফ থেকে রাজধারপুর ও মোচলন্দনপুর বালু মহলের চিহ্নিতকরণের দাবি করি। ফরিদপুরের ডুমাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাসুম বলেন, আমি কোনোক্রমেই আমাদের বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করতে দেব না। এ ব্যাপারে মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তফা মনোয়ার ও ফরিদপুর জেলা উম্মে সালমা তানজিয়ার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা গেছে, ফরিদপুর জেলা প্রশাসন মধুখালীর মধুমতি নদীর বালু মহলের বালু উত্তোলনের ইজারা দীর্ঘদিন ধরে দিয়ে আসছে। মধুমতি নদীর বালু মহলটি দুটি অংশে বিভক্ত। যার একটি ফরিদপুর অংশের মোচলন্দনপুর মৌজায় অপরটি ও মাগুরা জেলার রাজধারপুর মৌজায়।
এ বছর বালু উত্তোলনের জন্য জেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ইজারা প্রাপ্ত হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ইজারাদার তাদের অংশে বালু উত্তোলনের জন্য গেলে নানা জটিলতায় তারা বালু কাটতে পারে নাই। অপরদিকে মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে শাখারুল ইসলাম সাকিল রাজধারপুর অংশের ইজারা প্রাপ্ত হয়ে ফরিদপুর অংশের বালু মহল থেকে বালু উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ করেছে ফরিদপুর অংশের ইজারা প্রাপ্তরা। এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে নানা ধরনের উত্তেজনা থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ হতে সমাধানে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না। ফলে রহস্যজনক কারণে সরকারের একটা বিশাল অঙ্কের রাজস্বে হাতছানি দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে রাজধারপুর অংশের ইজারাদার শাখারুল ইসলাম সাকিল বলেন, আমি মাগুরা জেলা প্রশাসকের থেকে ইজারা প্রাপ্ত হয়ে বালু উত্তোলন করছি।
অপরদিকে ফরিদপুর অংশের ইজারাদার সিরাজুল আলম বলেন, রাজধারপুর আংশে কোনো বালু মহাল নেই। তারা রাজধারপুর অংশের ইজারা নিয়ে ফরিদপুর অংশের বালু মহালের বালু উত্তোলন করছে। এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আমরা প্রশাসনের তরফ থেকে রাজধারপুর ও মোচলন্দনপুর বালু মহলের চিহ্নিতকরণের দাবি করি। ফরিদপুরের ডুমাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাসুম বলেন, আমি কোনোক্রমেই আমাদের বালু মহাল থেকে বালু উত্তোলন করতে দেব না। এ ব্যাপারে মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তফা মনোয়ার ও ফরিদপুর জেলা উম্মে সালমা তানজিয়ার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।