অনলাইন
খাগড়াছড়িতে ঘুমন্ত যুবককে হত্যা
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৪২ পূর্বাহ্ন
খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ির উত্তর চেঙ্গুছড়া গ্রামে রাতে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত এক যুবককে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার শিকার যুবকের নাম রফিকুল ইসলাম (৩৫)। তিনি উপজেলার তিনট্যহরী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড চেঙ্গুছড়া গ্রামের মো. ওহাব মিয়া সওদাগরের ছেলে।
চট্রগ্রামের একটি হোটেলে হোটেলবয় হিসেবে কাজ করতেন রফিক। রমজানে হোটেল বন্ধ থাকায় ছুটি কাটাতে বাড়িতে আসেন তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হত্যার শিকার রফিকুল ইসলাম (৩৫) প্রতিদিনের ন্যায় সোমবার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে রাতের খাবার শেষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার পর দুর্বৃত্তরা ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত রফিককে শ্বাসরোধে হত্যা করে এবং মাথার ডান পাশে কানের ওপরের অংশে দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্ত্রী রোকসানার আত্মচিৎকারে পাশের রুমে থাকা নানী আর অদূরের লোকজন ছুঁটে আসে এবং পুলিশকে খবর দেয়। এর পর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রশীদ সঙ্গীয় র্ফোস নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্ত্রী রোকসানা আক্তার(২৮)কে থানায় নিয়ে আসে।
মানিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমরা ধারণা করছি রফিককে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য তার গলায় আঘাত করা হয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্ত্রীকে থানায় নেয়া হয়েছে।
চট্রগ্রামের একটি হোটেলে হোটেলবয় হিসেবে কাজ করতেন রফিক। রমজানে হোটেল বন্ধ থাকায় ছুটি কাটাতে বাড়িতে আসেন তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হত্যার শিকার রফিকুল ইসলাম (৩৫) প্রতিদিনের ন্যায় সোমবার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে রাতের খাবার শেষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার পর দুর্বৃত্তরা ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত রফিককে শ্বাসরোধে হত্যা করে এবং মাথার ডান পাশে কানের ওপরের অংশে দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্ত্রী রোকসানার আত্মচিৎকারে পাশের রুমে থাকা নানী আর অদূরের লোকজন ছুঁটে আসে এবং পুলিশকে খবর দেয়। এর পর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রশীদ সঙ্গীয় র্ফোস নিয়ে ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্ত্রী রোকসানা আক্তার(২৮)কে থানায় নিয়ে আসে।
মানিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমরা ধারণা করছি রফিককে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য তার গলায় আঘাত করা হয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্ত্রীকে থানায় নেয়া হয়েছে।