এক্সক্লুসিভ
২০ এজেন্সিকে আইসিসি’র নোটিশ
ক্রিকেট বিশ্বকাপ ঘিরে প্রতারক চক্রের ফাঁদ
দীন ইসলাম
২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
ফুটবল বিশ্বকাপের মতো ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ঘিরেও ফাঁদ পেতেছে প্রতারক চক্র। ‘খেলার টিকেট দিলেই ‘ইউকে ভিসা’র সম্ভাবনা’- এমন চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে নামসর্বস্ব কয়েকটি ভূঁইফোড় ট্রাভেল এজেন্সি আঁটঘাট বেঁধে নেমেছে। যোগাড় করছে অভিবাসন স্বপ্নে বিভোর তরুণদের। বিদেশে যাত্রার লোভে পড়ে লাখ লাখ টাকা খোয়াচ্ছেন তারা। এরই মধ্যে অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য ২০ টি ট্রাভেল এজেন্সিকে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ বছর যুক্তরাজ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করছে বাংলাদেশও। ক্রিকেট বিশ্বকাপের উত্তাপ এখন বইছে সারা দেশে।
যুক্তরাজ্যে গিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে আইসিসির বেঁধে দেয়া নিয়মে আবেদন করছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। গতবছর ১৩ই সেপ্টেম্বর থেকে ২১শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছিল অনলাইনে টিকিট বিক্রির সময়। ওই সময়ের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি অনলাইনে টিকিট কেটেছেন। সর্বনিম্ম ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে ২০ হাজার টাকা দরের টিকিট বিক্রি হয়েছে। আর এসব টিকিট কাটা ব্যক্তিদের টার্গেট করছে অসাধু চক্রগুলো। ফুটবল বিশ্বকাপের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপেও কিছু সংখ্যক ট্রাভেলস এজেন্সির কর্মকর্তারা মানবপাচারের প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন। তারা ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যের ভিসা করে দেয়ার কথা বলে ব্যক্তিবিশেষে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা চুক্তি করছে। গুলশানের ভিসা আবেদনপত্র কেন্দ্র ভিএফএস-এ সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, খেলা দেখতে আগ্রহীদের ভিসার আবেদন জমা দেয়ার জন্য ভিড়। উচ্চমূল্যের ভিসা ফি, ট্রাভেল এজেন্টের সার্ভিস চার্জ ও অফেরতযোগ্য ম্যাচ টিকেট নিয়ে অনেককেই ভিসার আবেদন জমা দিতে দেখা যায়।
তবে ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে অনেককেই হতাশা নিয়ে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। কারণ তাদের রিফিউজ লেটার (ভিসা প্রত্যাখ্যান পত্র) দেয়া হয়েছে। এদিকে বেশ কয়েকটি নামিদামি ট্রাভেলস ও ট্যুর অপারেটর বিজ্ঞাপন দিয়ে বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি করছে। একই সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রসেসিংসহ বিভিন্ন ট্যুর প্যাকেজ ঘোষণা করছে। যদিও আইসিসির টিকিট বিক্রির অনুমোদন নেই প্রতিষ্ঠানগুলোর। বিষয়টি নজরে আসায় এরইমধ্যে প্রায় ২০টির বেশি ট্রাভেল ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানকে চিঠি টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ বিক্রি বন্ধ করার পাশাপাশি আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুশিয়ারি দিয়েছে আইসিসি। অবৈধভাবে টিকেট বিক্রিকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে, এশিয়ান হলিডেজ, ডিসকভারি, আকাশবারি, কসমস হলিডেজ, হানিমুন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস, আইটিএস হলিডেজ লিমিটেড, নিউ ডিসকভারি ট্যুরস এন্ড লজিস্টিকস, ট্রাভেল বুকিং, শাহজালাল ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস, তালোন হলিডেস প্রমুখ। আইসিসির লোগো ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৯-এর টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ বিক্রির জন্য এক্সপোর হলিডেজ লিমিটেডকে গত ৭ই এপ্রিল ই-মেইলে চিঠি পাঠায় আইসিসি। এর আগে গত বছর রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে অবৈধভাবে টিকিট বিক্রির আড়ালে অভিবাসনের স্বপ্ন দেখিয়েছে প্রতারক চক্রের সদস্যরা। ওই একই চক্রের সদস্যরা এবার যুক্তরাজ্যে ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে একই বলয় তৈরি করেছে।
যুক্তরাজ্যে গিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে আইসিসির বেঁধে দেয়া নিয়মে আবেদন করছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। গতবছর ১৩ই সেপ্টেম্বর থেকে ২১শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছিল অনলাইনে টিকিট বিক্রির সময়। ওই সময়ের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি অনলাইনে টিকিট কেটেছেন। সর্বনিম্ম ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে ২০ হাজার টাকা দরের টিকিট বিক্রি হয়েছে। আর এসব টিকিট কাটা ব্যক্তিদের টার্গেট করছে অসাধু চক্রগুলো। ফুটবল বিশ্বকাপের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপেও কিছু সংখ্যক ট্রাভেলস এজেন্সির কর্মকর্তারা মানবপাচারের প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন। তারা ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যের ভিসা করে দেয়ার কথা বলে ব্যক্তিবিশেষে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা চুক্তি করছে। গুলশানের ভিসা আবেদনপত্র কেন্দ্র ভিএফএস-এ সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, খেলা দেখতে আগ্রহীদের ভিসার আবেদন জমা দেয়ার জন্য ভিড়। উচ্চমূল্যের ভিসা ফি, ট্রাভেল এজেন্টের সার্ভিস চার্জ ও অফেরতযোগ্য ম্যাচ টিকেট নিয়ে অনেককেই ভিসার আবেদন জমা দিতে দেখা যায়।
তবে ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে অনেককেই হতাশা নিয়ে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। কারণ তাদের রিফিউজ লেটার (ভিসা প্রত্যাখ্যান পত্র) দেয়া হয়েছে। এদিকে বেশ কয়েকটি নামিদামি ট্রাভেলস ও ট্যুর অপারেটর বিজ্ঞাপন দিয়ে বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি করছে। একই সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রসেসিংসহ বিভিন্ন ট্যুর প্যাকেজ ঘোষণা করছে। যদিও আইসিসির টিকিট বিক্রির অনুমোদন নেই প্রতিষ্ঠানগুলোর। বিষয়টি নজরে আসায় এরইমধ্যে প্রায় ২০টির বেশি ট্রাভেল ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানকে চিঠি টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ বিক্রি বন্ধ করার পাশাপাশি আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুশিয়ারি দিয়েছে আইসিসি। অবৈধভাবে টিকেট বিক্রিকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে, এশিয়ান হলিডেজ, ডিসকভারি, আকাশবারি, কসমস হলিডেজ, হানিমুন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস, আইটিএস হলিডেজ লিমিটেড, নিউ ডিসকভারি ট্যুরস এন্ড লজিস্টিকস, ট্রাভেল বুকিং, শাহজালাল ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস, তালোন হলিডেস প্রমুখ। আইসিসির লোগো ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৯-এর টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ বিক্রির জন্য এক্সপোর হলিডেজ লিমিটেডকে গত ৭ই এপ্রিল ই-মেইলে চিঠি পাঠায় আইসিসি। এর আগে গত বছর রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে অবৈধভাবে টিকিট বিক্রির আড়ালে অভিবাসনের স্বপ্ন দেখিয়েছে প্রতারক চক্রের সদস্যরা। ওই একই চক্রের সদস্যরা এবার যুক্তরাজ্যে ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে একই বলয় তৈরি করেছে।