বিশ্বজমিন
মুসলিমদের ওপর সহিংসতা, স্থগিত শ্রীলংকা-পাকিস্তান বাণিজ্য
মানবজমিন ডেস্ক
২০ মে ২০১৯, সোমবার, ২:৩৫ পূর্বাহ্ন
পাকিস্তান ও শ্রীলংকার মধ্যকার বাণিজ্য সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ থাকবে। সম্প্রতি শ্রীলংকায় সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে দেশটির মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর ক্রমবর্ধমান হামলার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেননা পাকিস্তান থেকে বেশিরভাগ পণ্য আমদানি করে থাকে শ্রীলংকার মুসলিম সম্প্রদায়ই। কে খবর দিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
পাকিস্তান-শ্রীলংকা বিজনেস ফোরামের চেয়ারম্যান আসলাম পাখালি বলেন, পাকিস্তান থেকে শ্রীলংকায় চাল ও পোশাক রফতানি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কমে গেছে আলু রফতানিও।
তিনি বলেন, শ্রীলংকার মুসলিম সম্প্রদায়ই মূলত পাকিস্তানি পণ্যগুলো আমদানি কর ও বিক্রি করে। তারাই পাকিস্তানি রফতানিকারকদের সহযোগী। কিন্তু সাম্প্রতিক সহিংসতায় তাদের অনেকেরই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পাখালি বলেন, তাদের দোকান, সুপার স্টোর ও গোডাউনে হামলা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যগুলো শ্রীলংকার বিমানবন্দরে রাখা হয়েছে। কিন্তু আমদানিকারকরা তা সেখান থেকে নিচ্ছে না। শ্রীলংকার আইন শৃঙ্খলার দুরাবস্তার কারণেই এমনটা হচ্ছে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ পণ্য, বিশেষ করে সবজি ও ফল বিমানবন্দরে থেকে নষ্ট হচ্ছে। পাকিস্তানি চাল ও পোশাকজাত পণ্যের বড় আমদানিকারকদের একটি শ্রীলংকা। কিন্তু আপাতত সে বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে।
এমতাবস্থায়, শ্রীলংকার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা করেছে পাকিস্তানের একটি প্রতিনিধিদল। তারা শ্রীলংকার মুসলিম সম্প্রদায়কে সুরক্ষা প্রদানের আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি গত ইস্টার সানডেতে দেশটির চার চার্চ, তিন হোটেল ও এক বাড়িতে হওয়া সন্ত্রাসী হামলার প্রতি নিন্দা জানিয়েছে।
পাখালি জানান, এখন পর্যন্ত স্থানীয়দের হামলায় মুসলিম সম্প্রদায়ের আনুমানিক ৫০ কোটি ডলারের মতো লোকসান হয়েছে। এছাড়া, পাকিস্তানি রফতানিকারকদের ৩ কোটি ডলারের মতো অর্থ পরিশোধ করা বাকি রয়েছে।
তিনি আরো জানান, শ্রীলংকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে বন্ধই থাকবে বাণিজ্য। এতে চলতি অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে পাকিস্তানকে।
পাকিস্তান-শ্রীলংকা বিজনেস ফোরামের চেয়ারম্যান আসলাম পাখালি বলেন, পাকিস্তান থেকে শ্রীলংকায় চাল ও পোশাক রফতানি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কমে গেছে আলু রফতানিও।
তিনি বলেন, শ্রীলংকার মুসলিম সম্প্রদায়ই মূলত পাকিস্তানি পণ্যগুলো আমদানি কর ও বিক্রি করে। তারাই পাকিস্তানি রফতানিকারকদের সহযোগী। কিন্তু সাম্প্রতিক সহিংসতায় তাদের অনেকেরই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পাখালি বলেন, তাদের দোকান, সুপার স্টোর ও গোডাউনে হামলা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যগুলো শ্রীলংকার বিমানবন্দরে রাখা হয়েছে। কিন্তু আমদানিকারকরা তা সেখান থেকে নিচ্ছে না। শ্রীলংকার আইন শৃঙ্খলার দুরাবস্তার কারণেই এমনটা হচ্ছে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ পণ্য, বিশেষ করে সবজি ও ফল বিমানবন্দরে থেকে নষ্ট হচ্ছে। পাকিস্তানি চাল ও পোশাকজাত পণ্যের বড় আমদানিকারকদের একটি শ্রীলংকা। কিন্তু আপাতত সে বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে।
এমতাবস্থায়, শ্রীলংকার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা করেছে পাকিস্তানের একটি প্রতিনিধিদল। তারা শ্রীলংকার মুসলিম সম্প্রদায়কে সুরক্ষা প্রদানের আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি গত ইস্টার সানডেতে দেশটির চার চার্চ, তিন হোটেল ও এক বাড়িতে হওয়া সন্ত্রাসী হামলার প্রতি নিন্দা জানিয়েছে।
পাখালি জানান, এখন পর্যন্ত স্থানীয়দের হামলায় মুসলিম সম্প্রদায়ের আনুমানিক ৫০ কোটি ডলারের মতো লোকসান হয়েছে। এছাড়া, পাকিস্তানি রফতানিকারকদের ৩ কোটি ডলারের মতো অর্থ পরিশোধ করা বাকি রয়েছে।
তিনি আরো জানান, শ্রীলংকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে বন্ধই থাকবে বাণিজ্য। এতে চলতি অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে পাকিস্তানকে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]