বিশ্বজমিন
আলাবামার গর্ভপাত নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
মানবজমিন ডেস্ক
২০ মে ২০১৯, সোমবার, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্যের গর্ভপাত বিরোধী আইনের বিরুধে বিক্ষোভ করেছেন হাজারো মানুষ। রোববার (১৯ মে) অঙ্গরাজ্যের মন্টগমেরিতে পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ করেন তারা। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
খবরে বলা হয়, সম্প্রতি গর্ভপাত নিষিদ্ধ করে আইন পাস করেছে আলাবামার আইনপ্রণেতারা। আইন অনুসারে, এখন থেকে গর্ভপাত সম্পুর্ণরুপে নিষিদ্ধ সেখানে। এমনকি অজাচার বা ধর্ষণের মাধ্যমে কেউ গর্ভবতি হলেও গর্ভপাত করা যাবে না। দেশজুড়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে রক্ষণশীল ই আইন।
রোববার, ‘আমার শরীর, আমার পছন্দ’ ও ‘তাদের ভোট দিয়ে বের করে দাও’ স্লোগান গেয়ে আইনটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেন স্থানীয়রা। এই বিক্ষোভের এক সপ্তাহ আগে অঙ্গরাজ্যটির গভর্নর ক্যা আইভি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয় কঠোর এই গর্ভপাত আইনিকে অনুমোদন দিয়ে এতে স্বাক্ষর করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলছেন, গর্ভপাত নিষিদ্ধ করলেই গর্ভপাত বন্ধ হয়ে যায় না। কেবল নিরাপদ উপায়ে গর্ভপাত থামিয়ে দেয়। ৬৯ বছর বয়সি ডেবোরা হাল বলেন, আমার একজন বন্ধু একবার অবৈধ গর্ভপাত করে প্রায় মরতে নিয়েছিল। আমি এই আইনটির অস্তিত্ব এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না। এটা সকলের জন্যই ভীতিকর।
বিক্ষোভের এক আয়োজক অডরি উইলিয়ামস বলেন, আমরা চাই নারীরা তাদের নিজ দেহের ব্যাপারে নিজে সিদ্ধান্ত নিক। এছাড়া, এই আইনটির কিছু কঠোর শর্ত ব্যাপক উদ্বেগের বিষয়। বিশেষ করে ধর্ষণ ও অজাচারের শিকার হওয়া নারীদের ঘিরে লেখা শর্তগুলো।
এদিকে, মার্কিন প্রসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার (১৮ মে) বলেন, গর্ভপাত আইনটি থাকলেও, ধর্ষণ ও অজাচারের অংশটুকু বাতিল কর দেওয়া উচিৎ। নিজেকে জীবনপন্থি দাবি করে এক টুইটে তিনি বলেন, আমি খুবই জীবনপন্থি। কিন্তু তিনটি ব্যতিক্রম বাদে- ধর্ষণ, অজাচার ও মায়ের জীবন বাঁচানোর বিষয় বাদে- রোনাল্ড রেগান যেমন ছিলেন।
মেলিসা পেরডোমো নামের এক বিক্ষোভকারী বলেন, আমার মনে হয় এটা বর্বর একটি আইন। এটা হচ্ছে পেছনের দিকে ফিরে যাওয়া। একজন নারী হিসেবে আমার মনে হচ্ছে, আমার সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে। আমি জানিনা একজন নারী হয়ে আইভি কিভাবে অন্য নারীদের বিপদের মুখে ঠেলে দিলেন।
খবরে বলা হয়, সম্প্রতি গর্ভপাত নিষিদ্ধ করে আইন পাস করেছে আলাবামার আইনপ্রণেতারা। আইন অনুসারে, এখন থেকে গর্ভপাত সম্পুর্ণরুপে নিষিদ্ধ সেখানে। এমনকি অজাচার বা ধর্ষণের মাধ্যমে কেউ গর্ভবতি হলেও গর্ভপাত করা যাবে না। দেশজুড়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে রক্ষণশীল ই আইন।
রোববার, ‘আমার শরীর, আমার পছন্দ’ ও ‘তাদের ভোট দিয়ে বের করে দাও’ স্লোগান গেয়ে আইনটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেন স্থানীয়রা। এই বিক্ষোভের এক সপ্তাহ আগে অঙ্গরাজ্যটির গভর্নর ক্যা আইভি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয় কঠোর এই গর্ভপাত আইনিকে অনুমোদন দিয়ে এতে স্বাক্ষর করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলছেন, গর্ভপাত নিষিদ্ধ করলেই গর্ভপাত বন্ধ হয়ে যায় না। কেবল নিরাপদ উপায়ে গর্ভপাত থামিয়ে দেয়। ৬৯ বছর বয়সি ডেবোরা হাল বলেন, আমার একজন বন্ধু একবার অবৈধ গর্ভপাত করে প্রায় মরতে নিয়েছিল। আমি এই আইনটির অস্তিত্ব এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না। এটা সকলের জন্যই ভীতিকর।
বিক্ষোভের এক আয়োজক অডরি উইলিয়ামস বলেন, আমরা চাই নারীরা তাদের নিজ দেহের ব্যাপারে নিজে সিদ্ধান্ত নিক। এছাড়া, এই আইনটির কিছু কঠোর শর্ত ব্যাপক উদ্বেগের বিষয়। বিশেষ করে ধর্ষণ ও অজাচারের শিকার হওয়া নারীদের ঘিরে লেখা শর্তগুলো।
এদিকে, মার্কিন প্রসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার (১৮ মে) বলেন, গর্ভপাত আইনটি থাকলেও, ধর্ষণ ও অজাচারের অংশটুকু বাতিল কর দেওয়া উচিৎ। নিজেকে জীবনপন্থি দাবি করে এক টুইটে তিনি বলেন, আমি খুবই জীবনপন্থি। কিন্তু তিনটি ব্যতিক্রম বাদে- ধর্ষণ, অজাচার ও মায়ের জীবন বাঁচানোর বিষয় বাদে- রোনাল্ড রেগান যেমন ছিলেন।
মেলিসা পেরডোমো নামের এক বিক্ষোভকারী বলেন, আমার মনে হয় এটা বর্বর একটি আইন। এটা হচ্ছে পেছনের দিকে ফিরে যাওয়া। একজন নারী হিসেবে আমার মনে হচ্ছে, আমার সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে। আমি জানিনা একজন নারী হয়ে আইভি কিভাবে অন্য নারীদের বিপদের মুখে ঠেলে দিলেন।