এক্সক্লুসিভ
দ্য নেশনের খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্য উদ্বৃত্ত শতকরা ১৮.৬৮ ভাগ
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ মে ২০১৯, রবিবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে শতকরা ১৮.৬৮ ভাগ বাণিজ্য উদ্বৃত্ত প্রত্যক্ষ করেছে পাকিস্তান। আগের অর্থবছরের সঙ্গে তুলনা করে এ কথা বলা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে পাকিস্তানের অনলাইন দ্য নেশন।
এতে বলা হয়, স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের (এসবিপি) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সার্বিকভাবে বাংলাদেশে ৫১ কোটি ৮ লাখ ১২ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে পাকিস্তান। আগের অর্থাৎ ২০১৭-১৮ অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৪ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। এর ফলে বর্তমান অর্থবছরে শতকরা ১৩.৭৯ ভাগ ইতিবাচক বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান আমদানি করেছে ৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ডলারের পণ্য। আগের বছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৩ হাজার ডলার। ফলে বর্তমান অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি কমেছে শতকরা ২০ ভাগ।
রিপোর্টকালীন সময়ে বাণিজ্য উদ্বৃত্তের হিসাব করা হয়েছে। এ সময়ে ৪৬ কোটি ৫ লাখ ৭২ হাজার ডলারের বিপরীতে ৩৯ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ডলার হিসাব করা হয়েছে। এর ফলে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ১৮.৬৮ ভাগ বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে বড় অবদান রেখেছে কটন ইয়ার্ন বা কটনের সুতা। আগের বছর এই সুতা পাকিস্তান রপ্তানি করেছে ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৭২ হাজার ডলারের। আর বর্তমান অর্থবছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৯০ লাখ ৫ হাজার ডলার। ফলে এ খাতে শতকরা ৩.৩২ ভাগ রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, একই সময়ে আগের বছরে ‘ওভেন কটন ফ্যাব্রিক্স’ পাকিস্তান রপ্তানি করেছে ২৪ কোটি ১২ লাখ ৯৩ হাজার ডলারের। তা এই অর্থবছরে শতকরা ১.৪৬ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ডলারে। অন্যদিকে সিনথেটিক অর্গানিক কালারিং ম্যাটার রপ্তানি ২০ লাখ ১৩ হাজার ডলার থেকে শতকরা ৬.৮০ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
ডাটা অনুযায়ী, পাকিস্তানের পশুর চামড়া রপ্তানি কমেছে শতকরা ৪৮.৫৬ ভাগ। একই সময়ে আগের বছর বাংলাদেশে চামড়া রপ্তানি করেছে তারা এক কোটি ১০ লাখ ৮১ হাজার ডলারের। বর্তমান অর্থবছরে একই সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ৫৬ লাখ ৯৯ হাজার ডলার।
ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, অন্যান্য দেশে পাকিস্তানের সার্বিক রপ্তানি এই অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ০.১৬ ভাগ।
এতে বলা হয়, স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের (এসবিপি) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সার্বিকভাবে বাংলাদেশে ৫১ কোটি ৮ লাখ ১২ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে পাকিস্তান। আগের অর্থাৎ ২০১৭-১৮ অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৪ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার। এর ফলে বর্তমান অর্থবছরে শতকরা ১৩.৭৯ ভাগ ইতিবাচক বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান আমদানি করেছে ৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ডলারের পণ্য। আগের বছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৩ হাজার ডলার। ফলে বর্তমান অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি কমেছে শতকরা ২০ ভাগ।
রিপোর্টকালীন সময়ে বাণিজ্য উদ্বৃত্তের হিসাব করা হয়েছে। এ সময়ে ৪৬ কোটি ৫ লাখ ৭২ হাজার ডলারের বিপরীতে ৩৯ কোটি ২২ লাখ ১৯ হাজার ডলার হিসাব করা হয়েছে। এর ফলে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ১৮.৬৮ ভাগ বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে বড় অবদান রেখেছে কটন ইয়ার্ন বা কটনের সুতা। আগের বছর এই সুতা পাকিস্তান রপ্তানি করেছে ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৭২ হাজার ডলারের। আর বর্তমান অর্থবছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৯০ লাখ ৫ হাজার ডলার। ফলে এ খাতে শতকরা ৩.৩২ ভাগ রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, একই সময়ে আগের বছরে ‘ওভেন কটন ফ্যাব্রিক্স’ পাকিস্তান রপ্তানি করেছে ২৪ কোটি ১২ লাখ ৯৩ হাজার ডলারের। তা এই অর্থবছরে শতকরা ১.৪৬ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ডলারে। অন্যদিকে সিনথেটিক অর্গানিক কালারিং ম্যাটার রপ্তানি ২০ লাখ ১৩ হাজার ডলার থেকে শতকরা ৬.৮০ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
ডাটা অনুযায়ী, পাকিস্তানের পশুর চামড়া রপ্তানি কমেছে শতকরা ৪৮.৫৬ ভাগ। একই সময়ে আগের বছর বাংলাদেশে চামড়া রপ্তানি করেছে তারা এক কোটি ১০ লাখ ৮১ হাজার ডলারের। বর্তমান অর্থবছরে একই সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ৫৬ লাখ ৯৯ হাজার ডলার।
ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, অন্যান্য দেশে পাকিস্তানের সার্বিক রপ্তানি এই অর্থবছরের প্রথম আট মাসে বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ০.১৬ ভাগ।