শেষের পাতা
পুলিশ বাহিনীকে হামলার টার্গেট করছে জঙ্গিরা
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন
পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন, জঙ্গি গোষ্ঠী পুলিশসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলার টার্গেট করছে। তাই সারা দেশে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। পুলিশ বাহিনীকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছে। গতকাল সকালে পুলিশ সদর দপ্তরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) কার্যনির্বাহি কমিটির সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ে এ কথা বলেন তিনি।
আইজিপি বলেন, পুরো বিশ্বে জঙ্গিরা এখন দলবদ্ধ হয়ে হামলার প্রবণতা থেকে বের হয়ে এসেছে। তারা একাকী হামলা, মানে ‘লোন উলফ’ পদ্ধতিতে হামলা চালাচ্ছে। এই প্রবণতা রোধ করা প্রায় অসম্ভব। তিনি বলেন, পুলিশ জঙ্গিদের সকল কর্মকান্ড নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। তবে পুরোপুরিভাবে জঙ্গিদের নির্মূল করা সম্ভব হয়নি। হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। জঙ্গি বা সন্দেহভাজনদের নিয়ে মানুষ তথ্য দিলে একাকী হামলার প্রবণতাও প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
আইজিপি বলেন, আমাদের দেশে বিদেশী কোন জঙ্গি সংগঠনের তৎপরতা নেই। মধ্যেপ্রাচ্যের জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর কোন তৎপরতাও নেই। তবে কোন ব্যক্তি বিশেষের সঙ্গে আদর্শিক যোগাযোগ থাকতে পারে। খলিফা দাবি করা আইএসের বাংলাদেশ শাখার খলিফা শায়খ আবু মুহাম্মদ আল বাঙ্গালীর বিষয়ে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে তার বিষয়টি এসেছে। সে যে হুমকি দিয়েছে এই বিষয়টিও আমরা গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। বৌদ্ধ পূর্ণিমায় জঙ্গি হামলার হুমকি আছে কিনা ক্র্যাবের এক সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, জঙ্গি হামলার কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য নাই। তবে হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে বৌদ্ধ প্রধান এলাকাসহ সারাদেশেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকা এবং পার্বত্য অঞ্চলে বৌদ্ধ পূর্ণিমার শোভাযাত্রা হবে। এই শোভাযাত্রা ঘিরেও বিশেষ নিরাপত্তা থাকবে। এছাড়া বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও আমরা বৈঠক করেছি। তাদের নিরাপত্তা চাহিদাও পূরণ করা হচ্ছে।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ক্র্যাবের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি আবুল খায়ের ও সাধারণ সম্পাদক দীপু সারোয়ার, সহ-সভাপতি মিজান মালিক ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদ নিজাম। এছাড়া পুলিশ সদরদপ্তর থেকে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম) মো. শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি (অপারেশন) ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান, ডিআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড প্ল্যানিং) ওয়াই এম বেলালুর রহমান, এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা, পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. কামরুজ্জামান ও সিনিয়র তথ্য অফিসার এ কে এম কামরুল আহসান।
আইজিপি বলেন, পুরো বিশ্বে জঙ্গিরা এখন দলবদ্ধ হয়ে হামলার প্রবণতা থেকে বের হয়ে এসেছে। তারা একাকী হামলা, মানে ‘লোন উলফ’ পদ্ধতিতে হামলা চালাচ্ছে। এই প্রবণতা রোধ করা প্রায় অসম্ভব। তিনি বলেন, পুলিশ জঙ্গিদের সকল কর্মকান্ড নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। তবে পুরোপুরিভাবে জঙ্গিদের নির্মূল করা সম্ভব হয়নি। হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। জঙ্গি বা সন্দেহভাজনদের নিয়ে মানুষ তথ্য দিলে একাকী হামলার প্রবণতাও প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
আইজিপি বলেন, আমাদের দেশে বিদেশী কোন জঙ্গি সংগঠনের তৎপরতা নেই। মধ্যেপ্রাচ্যের জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর কোন তৎপরতাও নেই। তবে কোন ব্যক্তি বিশেষের সঙ্গে আদর্শিক যোগাযোগ থাকতে পারে। খলিফা দাবি করা আইএসের বাংলাদেশ শাখার খলিফা শায়খ আবু মুহাম্মদ আল বাঙ্গালীর বিষয়ে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে তার বিষয়টি এসেছে। সে যে হুমকি দিয়েছে এই বিষয়টিও আমরা গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। বৌদ্ধ পূর্ণিমায় জঙ্গি হামলার হুমকি আছে কিনা ক্র্যাবের এক সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, জঙ্গি হামলার কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য নাই। তবে হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে বৌদ্ধ প্রধান এলাকাসহ সারাদেশেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকা এবং পার্বত্য অঞ্চলে বৌদ্ধ পূর্ণিমার শোভাযাত্রা হবে। এই শোভাযাত্রা ঘিরেও বিশেষ নিরাপত্তা থাকবে। এছাড়া বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও আমরা বৈঠক করেছি। তাদের নিরাপত্তা চাহিদাও পূরণ করা হচ্ছে।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ক্র্যাবের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি আবুল খায়ের ও সাধারণ সম্পাদক দীপু সারোয়ার, সহ-সভাপতি মিজান মালিক ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদ নিজাম। এছাড়া পুলিশ সদরদপ্তর থেকে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম) মো. শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি (অপারেশন) ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান, ডিআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড প্ল্যানিং) ওয়াই এম বেলালুর রহমান, এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা, পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. কামরুজ্জামান ও সিনিয়র তথ্য অফিসার এ কে এম কামরুল আহসান।